জগতে কি ভয় ও কি দুঃখ, এমন্ত ঘনে করিয়া ঈশ্বর-প্ৰেমী সৰ্ব্বদাই আমন্দিত থাকেন। সকলেই প্ৰীতি-স্বরূপ পদার্থের কাৰ্য জানিয়া তিনি জগৎকে নিরন্তর প্রীতির নয়নে দেখেন ; জানেন। তঁহার দৃষ্টিতে ভঁছার প্রিত্নতমের সুৰ্য্য কি শোভার সহিত উদিত হয়, তাহার প্ৰিয়াতমের পূর্ণচন্দ্ৰ কি পৰ্যন্ত ভঁাহার প্রাণকে আহ্বলাদিত করে, তাহার প্রিয়স্তমের সমীরণের প্রত্যেক হিল্লোল তঁহার নিকট কি উল্লাস বহন করে, তঁহার প্রিয়তমের অটবী-মিসৃত বিহার BBDD DDB D DBDDD DDBBB DDBS DBuLuSuBDBD BBDBDS অন্য লোকে তাহা কি অনুধাবন করিবে ? বিশেষতঃ পারিত্রিক দৃষ্টি যাহা অন্যের সম্বন্ধে এক ক্ষীণ প্ৰতীতি মাত্র, কিন্তু তঁাহার সম্বন্ধে এক দৃঢ় প্রত্যয়, সেই পািরত্রিক সুখাশা সদানন্দরূপ অমৃত দ্বারা তঁহার চিত্তকে নিরস্তুর সুধাভিষিক্ত রাখে ; পারত্ৰিক মুখ প্রত্যাশারূপ চন্দ্ৰ ভঁাহার দুঃখ-রজনীকে মুষ্মিন্ধ মুরম্য জ্যোতি দ্বারা আবৃত করে। তঁহার হৃদয়স্থিত পুণ্য পাপদশী সৰ্ব্বজ্ঞ পুৰুষ তঁহাকে সৰ্ব্বদা আশ্বাস-বাক্য বলিতেছেন যে “ থিয় হইবে না, আমার যে ভক্ত সে কখন বিনাশ।
