( گاه به ) বিশিষ্ট বস্তু সকল একাকারে প্রতীত হয় সেইরূপে ওই বিশ্ব স্বযুদ্ধ অবস্থাতে একীভূত হইয়া থাকে অতএব স্থষুপ্তির অধিষ্ঠাতাকে একীভূত শব্দে কহি । নান ੱਝ বস্তুর নানা প্রকার যে জ্ঞান'তাহা মিশ্রিতের ন্যায় হইয়া সুমুপ্তি কালে থাকে এ নিমিত্ত সুমুপ্তির অধিষ্ঠাতাকে প্রজ্ঞান ঘন শব্দে কহাযায় অর্থাৎ সে অবস্থায় জাতি গুণ ক্রিয় ইত্যাদির পৃথকৃ২ জ্ঞান থাকে না । বিযয় অনুভবের দ্বারা যে ক্লেশ তাহ সুষুপ্তি অবস্থায় । থাকে না এ নিমিত্ত ট্যুপ্তির অধিষ্ঠাতাকে আনন্দময় অর্থাৎ "আনন্দ প্রচুর কহি । আয়াস শূন্য হইয়! থাকিলে যেমন ব্যক্তি সকল স্বী । কহয় সেইরূপ আয়াসশ্বনা যে হুমুপ্তির অধিষ্ঠাত তাহাকে আনন্দভূত্ত্ব অর্থাৎ সুখের ভোক্ত কহ যায় । স্বপ্ন এবং জাগরণ এই দুই অবস্থার চৈতন্যের দ্বার স্বযুপ্তির অধিষ্ঠাতা হযেন এনিমিত্ত তাহাকে চেতোমুখ অর্থাৎ চেতনের দ্বার কহি । জাগরণী:পক্ষ ও স্বপ্নাপেক্ষ স্বযুপ্তি অব : স্থার অধিষ্ঠাতার নিকপাধি জ্ঞান হয় এনিমিত্ত তহিকে প্রাজ্ঞশব্দে কহেন। ৫ । এখন ঐ তিন অবস্তাশূন্য যে তুরীয় পরমাত্ম তাহাকে নতৃতীয় অবস্থার অধিষ্ঠাতার সহিত অভেদ রূপে কহিতেছেন। এা BBBBB BB BBBS BBBBBBBBB BB BBBB BBBBBD D ভূতানাং । ৬ । এই তৃতীয় অবস্থার অধিষ্ঠাতা যে পরমাত্মা তেহ তাবৎ বিশ্বের ঈশ্বর হযেন ঐ পরমায়। সর্বত্র ব্যাপিয়া সকল বস্তুকে বিশেষ রূপে জানেন ঐ পরমাত্ম! সকলের অন্তরে স্থিত হইয়। সকলের নিয়ম কৰ্ত্ত হয়েন ক্টে হ সকলের উৎপত্তির কারণ এবং বিশ্বের উৎপত্তি ও ল্যু র্তাহ হইতেই হয়। ৬ । এখন সক্ষি স্বরূপ তুীয়কে কহিতে প্রবর্ত হইলেন। জাতি গুণ ক্রিয়া সংজ্ঞ সম্বন্ধ ইত্যাদির দ্বারা বস্তুকে বাকা কহেন কিন্তু এ সকল সেই তুরীয় পরমাত্মাতে নাই সুতরাং বিশেষণ সকলের নিষেধ দ্বারা সেই সৰ্ব্ববিশেষণশূন্য তুরীয় পরমাত্মাকে সংপ্রতি কহিতেছেন। নান্তঃপ্রজ্ঞং ন বহিঃপ্রজ্ঞং নোভয়তঃ প্রজ্ঞং ন প্রজ্ঞানঘন নে প্রজ্ঞং নাপ্রজমদৃটেনব্যবহাধ্যমগ্রাহমলক্ষণমচিন্ত্যমব্যপদেশ্যমেকায় । প্রত্যয়সারং প্রপঞ্চোপশমং শান্তং শিবমদ্বৈতং চতুৰ্থং মন্যস্তে স মাস্ত্র স, বিজ্ঞেয়ং ৭৭ নাস্তঃপ্রঞ্জং অর্থাৎ সেই আত্মা স্বপ্নের অধিষ্ঠাতা ।
