sh, - ' ( Ve R ) t r r "، 恕 বিজ্ঞাতে সৰ্ব্বমিদং বিজ্ঞাতং ভবতীতি। মহা গৃহস্থ যে ਜਦਕਿ ভরদ্বাজের শিষ্য যে অঙ্গিরা মুনি তাহার নিকটে বিধি পূর্বক গমন করিয়া প্রশ্ন করিলেন যে কাহাকে জানিলে হে ভগবান সকলকে জানাযায়। এইরূপ ছন্দোগ্য প্রভৃতি উপনিষদে অনেক আখ্যায়িকাতে পাইবেন ৰে ठुक्रनिर्छ शृश्श् मरुल अना হইতে উপদেশ লইয়াছেন এবং অন্যকে জ্ঞানােপদেশ করিয়াছেন। ভগবান কৃষ্ণ অর্জনের প্রতিও এইরূপ উপদেশ করিয়াছেন। তদ্বিদ্ধিপ্ৰণিপাতেন পরিপ্রশ্নেন সেবয়া। উপদেক্ষ্যন্তি তে জ্ঞানং জ্ঞানিনস্তত্ত্বদৰ্শিনঃ৷ সেই জ্ঞানকে তুমি জ্ঞানির নিকট যাইয়া প্ৰণিপাত এবং প্রশ্ন ও সেবার দ্বারা জানিবে সেই তত্ত্বদর্শি জ্ঞানি সকল তোমাকে সেই জ্ঞানের উপদেশ করিবেন। ব্ৰহ্মকে আমি জানিব এই ইচ্ছ। যখন ব্যক্তির হইবেক তখন নিশ্চয় জানিবেন যে সাধনচতুষ্টয় সে ব্যক্তির ইহ জন্মে অথবা পূর্ব জন্মে। অবশ্যই হইয়াছে। বেদান্তের ৩ অধ্যায়ে ৪ পাদে ৫১ সূত্ৰে কহেন। ঐহিকমপ্যপ্ৰস্তুতপ্ৰতিবন্ধে তদর্শনাৎ । যদি প্ৰতিবন্ধক না থাকে। তবে যে জন্মে। সাধন চতুষ্টয়ের অনুষ্ঠান করে সেই জন্মেতেই জ্ঞানের উৎপত্তি হয়। আর যদি প্রতিবন্ধক থাকে। তবে জন্মান্তরে জ্ঞান হয় যেহেতু বেদে কহিতেছেন যে গর্ভস্থত বামদেবের জ্ঞান জন্মিয়াছে আর গর্ভস্থিত ব্যক্তির সাধন চতুষ্টয় পূৰ্ব্ব জন্ম ব্যতিরেক ইহ জন্মে সন্তাবিত নহে। জ্ঞানদাতা গুরুতে অতিশয শ্রদ্ধা রাখিবেন কিন্তু শাস্ত্ৰে কাহাকে গুরু কহেন তাহা আদৌ জানা কৰ্ত্তব্য হয় যেহেতু প্রথমত স্বর্ণ না জানিলে স্বর্ণের যত্ন করিতে কহ৷ বৃথা হয়। অতএব গুরুর লক্ষণ মুণ্ডকোপনিষদে কহিতেছেন। তদ্বিজ্ঞানাৰ্থং স গুরুমেবাভিগচ্ছেৎ সমিৎপাণিঃ শ্রোত্ৰিয়ং ব্রহ্মনিষ্ঠং।। জ্ঞানাকাজিহ্ম ব্যক্তি ব্ৰহ্মকে জানিবার নিমিত্ত বিধিপূর্বক বেদজ্ঞাত ব্ৰহ্মজ্ঞানি গুরুর নিকটে যাইবেক । এবং গুস্কার প্রণাম মস্ত্ৰেই গুরু কিরূপ হয়েন তাহা ব্যক্তিই আছে তাহাতে মনোযোগ করিবেন। অখণ্ডমণ্ডলাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচরং। তৎপাদং দর্শিতং যেন তম্মৈ শ্ৰীগুরবে নমঃ ॥ বিভাগরহিত চরাচর ব্যাপি যে ব্ৰহ্মতত্ত্ব তাঁহাকে যিনি উপদেশ করিয়াছেন সেই গুরুকে প্ৰণাম করি। কিন্তু চরাচরের এক দেশস্থ আকাশের অন্ত مباح
