( ) সকলের প্রায় পরম্পরা প্রচারনাই এবং সুলভ সংস্কৃতে অনায়াসে পুরাণের নাদ বচনের রচনা হইতে পারে এই অবসব পাইয়া এতদ্দেশীয় বৈষ্ণবোবা যেমন শ্ৰীভাগবতকে ভাষা করিখা প্রমাণ করিবার নিমিত্ত গরুড়পুরাণবলিবচন রচনা করিয়াছেন আব্ব দুই তিন শত বৎসরের মধ্যে জন্ম র্যাহাদের এবং অনা দেশে অপ্ৰসিদ্ধ এমৎ নবীন ২ ব্যক্তিকে অবতাব কন্ধিলা স্থাপন করিবার নিমিত্ত ভবিষ্য ও পদ্মপুরাণ বলিয়া যেমন কল্পিত বচন লিখেন সেই রূপ কোনো ২ শাক্ত শ্ৰীভাগবতকে অপ্রমাণ কবিঘা কালীপুরাণকে ভাগবতরূপে স্থাপন করিবার নিমিত্ত্ব স্কন্দ পুরাণীয় বচনের প্রকাশ করেন। তদুঘথা। ভগবত্যাঃ কালিকায়া মাহাত্ম্যং যত্ৰ বৰ্ণাতে। নানা দৈত্যदाक्षाg१ठु९ उठेन्न ऊाक्षत्रङ९ दिछु; । कालो কেচিদ্দু রাত্মানো ধূৰ্ত্ত বৈষ্ণবমনিনঃ । অন্য দুঃাগবতং নাম কল্পয়িষ্যন্তি মানব: || যে গ্রস্থেতে নানা তাসুদ বধের সহিত ভগবতী কালিকার মাহাত্ম্য কহিয়াছেন তাহাকে ভাগবত কবিঘা জানিবে। কলিযুগে বৈষ্ণবাভিমানী ধূৰ্ত্ত দুরাত্মা লোক সকল ভগবতীব মাহাত্ম্যযুক্ত গ্ৰন্থকে ভাগবত না বলিয়া অন্য ভাগবতের কল্পনা করিবেক। অতএব পূৰ্ব্ব ২ গ্রন্থকারের অদূত বচন সকলকে শুনিবা মাত্র যদি পুরাণ করিয়া মান্য করা যায। তবে পূর্বের লিখিত বৈষ্ণবেব দাচিত বচন এবং এই রূপ শাক্তের কথিত বচন এ দুইয়ের পরস্পব বিবোধ দ্বারা শাস্বে অপ্রামাণ্য এবং অর্থেব অনির্ণয ও ধৰ্ম্মেব লোপ এককালে ঠাই যা উঠে। অতএব যে সকল পুরাণের ও ইতিহাসের সর্বসম্মত টীকা না থাকে তাহার বচন প্রাচীন গ্রন্থকাবের পুঁত না হইলে প্রমাণ হইতে পারে না । পঞ্চম । শ্ৰীভাগবত বেদান্ত সূত্রের ভাষ্য নহেন ইহা যুক্তির দ্বাবান্তে ও অতি সুব্যক্তি হইতেছে যেহেতু। অথাত ব্ৰহ্মজিজ্ঞাসা । অবধি | অনাবৃত্তিঃ শব্দাৎ । এ পৰ্য্যন্ত সাড়ে পাঁচশত বেদান্ত সূত্র সংসাবে বিখ্যাত আছে তাহার মধ্যে কোন সূত্রের বিবৰণ স্বরূপ এই সকল শ্লোক ভাগবতে লিখিয়াছেন তাহ বিবেচনা করিলেই বেদান্তসূত্ৰেৰ ভাষ্য রূপ গ্ৰস্থ শ্ৰীভাগবত বটেন কি না তাহ অনার্যাসে কোধি হইবেক । তদযথা । দশম স্কন্ধে অষ্টমাধ্যায়ে। বৎসান্য মুঞ্চন কচিদসময়ে ক্রোশসংজতহাসঃ স্ত্যেং স্বাদস্তথ দধিপয: কল্পিতৈ: স্তেয়যোগৈঃ। মার্কান ভোক্ষ্যন বিভঙ্গতি স চেন্নান্তি
