পাতা:রামচন্দ্রের বক্তৃতাবলী (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 888 ) पिन बब्रण इ३त्ठत्रु। बर्षम आशब्र। क्रिभवन्द्र भयमाणबम क-ि তাম, তথাকার বিজ্ঞপ্রবরের আমাদিগকে সহানুভূতি করিয়া রলিতেন, “তোমরা কলিকাতার যুবক, বিশেষ কিছু বুঝিতে পার নাই, আমরা ইহাকে ( ঠাকুরকে ) বালককাল হইতে দেখিতেছি । তোমরা যাহা মনে কর, তাহা একেবারেই নহে ।” তাহারা আমাদিগকে কতই উপদেশ দিতে উদ্যোগী হইতেন । এক্ষণে র্তাহারা শিরে করাঘাত করিয়া বলেন যে, কি কুকৰ্ম্ম করিয়াছি। মনে করিলে কৃতার্থ হইতে পারিতাম, কিন্তু আত্মাভিমান এমন নয়নাবদ্ধ করিয়া রাখিয়াছিল যে, কিছুতেই তাহার স্বরূপতত্বের দিকে দৃষ্টিপাত করিতে পারি নাই। আমার নৈরাশ না হইবার আর একটী কারণ আছে, আমরা অনুকরণ করিবার জাতি। সাহেবদের দেখিয়া আমাদের জ্ঞান হইতে পারে। যদিও এরূপে জ্ঞান সঞ্চার হওয়া আর্য্যসস্তানের পক্ষে গৌরবের কথা; নহে, কিন্তু কি করিব অবস্থায় সকলই সম্ভবে। ইংরাজিতে ধৰ্ম্মোপদেশ ইংরাজের মুখে শুনিতে আমরা বড় ভালবালি, বড় মিষ্টি লাগে, সেই জন্য অলকট, বুর্থ এবং এনি বেসান্ট প্রভৃতি সাহেব বিবি এ প্রদেশে এত প্রতিষ্ঠা লাভ করিলেন । সহস্ৰ সহস্ৰ লোক র্তাহাদের মুখবিনিঃস্থত আৰ্য্যকথা আৰ্য্যধৰ্ম্মবৃত্তান্ত শুনিবার জন্য অর্থ ব্যয় করিয়া লালায়িত । সে যাহা হউক, মনের আক্ষেপে অনেক কথাই বলিয়া ফেলিলাম। বাস্তবিক রামকৃষ্ণদেব ঠক্‌ কিম্বা প্রতারক ছিলেন না, একথা কি কেহ জানেন না ? তিনি যে সকল পাষণ্ড দলন করিয়া গিয়াছেন, তাহাদের কাf্যকলাপ দেখিয়া কি কেহ বিমোহিত হইতেছেন না ? বিবেকানন্দ সিদ্ধকুলে জন্মগ্রহণ করে নাই, সাধন ভজন দ্বারা জাত্মোমতি করে নাই, সে এক জন সাধারণ ব্যক্তির অপেক্ষ কোন