পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

syai pff S ay কবিয নারীকুলেব শিক্ষাব্য যে আদর্শ অনুসরণ কবিতে লাগিলেন তাহা অগ্রসব দলের মনঃপুত হইল না। তাতারা নিজ নিজ পবিবালেব কন্যাদিগকে সে বিদ্যালযে দিলেন না। প্রধানতঃ দ্বাবকানাথ গাঙ্গুলি মহাশয়েব উদ্যোগে ১৮৭৩ সালে “হিন্দুমহিলা-বিদ্যালয” নামে একটি স্বতন্ত্র বিদ্যালয় স্থাপিত হইল। সেখানে গাঙ্গুলি মহাশয শিক্ষকত। কবিতে আবন্ত করিলেন। এই বিবাদক্ষেত্রে অনুমান ১৮৭১ সালের শেনে একজন শিক্ষিতা ইংবাজ বামণী আসিয। উপস্থিত হইলেন। তিনি কুমাৰী এক্ৰযোড় । ইনি পরে ব্যবিশালেব মাজিষ্টেট বেভেবিজ সাহেদেব সহিত পবিণী তা হাইমাছিলেন। কুমাৰী এক্রমোড ইংলেণ্ডেব প্ৰসিদ্ধ গার্টন কলেজে শিক্ষা প্ৰাপ্ত তইষ তদানীন্তন ইংলেণ্ডেল নালীকুলেব মধ্যে সুশিক্ষিত বমণী ছিলেন। ভারতেব নবীগণেব শিক্ষাব দুর্ববস্তাব কথা শুনিয, এদেশে আসিয, নাবীকুলেব শিক্ষাবিপান বিষযে সাহায্য কবিবােব বাসনা তাতার মনে উদিত হম। তিনি আসিয। পুৰ্ব্ব আলাপসুত্রে সুপ্ৰসিদ্ধ বাবিষ্টার মনোমোহন ঘোষ মহাশযোিল ভবনে প্ৰতিষ্ঠিতা হইলেন , এব” নবপ্রতিষ্ঠিত হিন্দুমহিলা বিদ্যালমেলি তত্ত্বাবধাব্যিক হইলেন। ওদিকে আনন্দমোহন বসু মহাশয বাবিষ্টবিতে উত্তীর্ণ হইচযা স্বদেশে ফিবিয আসিলেন । তিনি আসিখা স্ত্রীশিক্ষা বিষযে দ্বাৰকানাথ গাঙ্গুলি ও দুর্গামোচন দাস প্ৰভৃতি বন্ধুগণেব পক্ষ অবলম্বন কবিলেন । কযেক বৎসব পাবে কুমাৰী এক্রযেড পবিণী তা হস্তীর্ষ সহবি পবিত্যাগ কবাতে হিন্দুমহিলা বিদ্যালয বন্ধপান্তবিত হইয৷ “বঙ্গমাহিল। বিদ্যালয” নাম ধাৰণ কবিল , এব” প্ৰধানতঃ আনন্দমোহন বসু ও দুৰ্গামোহন দাসেব অর্থ সাহায্যে চলিতে লাগিল। ইহাই বঙ্গনাৰীব উচ্চশিক্ষাব প্ৰথম আয়োজন। কযেক বৎসব পরে এই বঙ্গমহিলা বিদ্যালয বেথুন কলেজেব সাহিত সম্মিলিত হত্য , এবং আনন্দমোহন বসু, দুর্গামোহন দাস, মনোমোহন ঘোষ প্রভৃতি বেথুন স্কুল কমিটীতে স্থান প্ৰাপ্ত হন , এবং নাবীগণকে বিশ্ববিদ্যালযেব উন্নত শিক্ষা দিবােব জন্য বেথুন স্কুলে কালেজ বিভাগ ‘2व्न व्य । এই সমযে ব্ৰাহ্মসমাজের মধ্যে আব্ব এক প্ৰকাব আন্দোলন উপস্থিত হয। অনেক যুবক সভ্য ব্ৰাহ্মসমাজেব কাৰ্য্যকলাপের মধ্যে নিযামতন্ত্র প্রণালী স্থাপন কবিবাবে জন্য প্ৰব্যাসী হইলেন। কেশবচন্দ্ৰ সেন মহাশয নিযামতন্ত্র-প্ৰণালীব বন্ড পক্ষ ছিলেন না । তিনি ইহাকে ভযের চক্ষে দেখিতেন , সুতবা একটা মতবিরোধ ও আন্দোলন উপস্থিত হইল। সভাসমিতিতে ও প্ৰকাশ্য পত্ৰাদিতে আন্দোলন চলিল। অবশেষে নিযামতন্ত্রপক্ষীয়গণ “সমদৰ্শী” নামে এক মাসিক পত্রিকা প্ৰকাশ কবিলেন । তদবধি তাহাদেব নাম ‘সমাদশী’ দল হইল। স্ত্রীস্বাধীনতা পক্ষেব অনেকে এ দলেও প্ৰবেশ করিলেন। এই আন্দোলনের চবম ফলে অবশেষে ব্ৰাহ্মসমাজে चिडीय श्रृंश्दिहष्छल घहछ ।