দ্বাদশ পবিচ্ছেদ a মধ্য প্ৰবিষ্ট যুবকগণ মহোৎসাহে নানা বিভাগে কায্য আবিস্ত কবিলেন । কেবল তাহা নহে। ১৮৭০ সালে কালীপ্ৰসন্ন ঘোষ মহাশয় “ম্ভসাধিনী” নামে এক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্ৰকাশ কবিলেন । তাহা লোকে বা চিত্ত বিনোদন ও শিক্ষা উভয্যের প্রধান উপায স্বৰূপ হইল। তৎপরে ঘোষজ মহাশয় সমাজসংস্কারে উৎসাহদানার্থ “সমাজ-শোধনী” নামে একখানি গ্ৰন্থ প্ৰচাব করেন। এরূপ শুনিতে পাওযা যায়, এ গ্ৰন্থ পুর্ববঙ্গে সামাজিক আন্দোলনের বিশেষ সহায়তা করিষাছিল । তৎপবে কলিকাতাতে বঙ্কিমচন্দ্রের সুবিখ্যাত “বঙ্গদর্শন" প্ৰকাশিত হাইলে, তাহার এক বৎসব পাবে কালীপ্ৰসন্ন বাবু তাহার সুপ্ৰসিদ্ধ “বান্ধব।” নামক মাসিক পত্রিকা প্ৰকাশ কবেন। “বান্ধব” বঙ্গ সাহিত্যে পুর্ববঙ্গেব খ্যাতি প্ৰতিপত্তি সুদৃঢ় ভিত্তিব উপবে প্ৰতিষ্ঠিত করিল। ব্ৰাহ্মসমাজে নব প্ৰবিষ্ট যুবকগণের যে কাৰ্য্যতৎপবতাব উল্লেখ আগ্ৰে কবিযাছি, তাহা এই কালেব মধ্যে ঢাকাতে মহা আন্দোলন উপস্থিত কবে । এই সকল কাৰ্য্যে পুর্বোল্লিখিত নবকান্ত চট্টোপাধ্যান্য প্ৰভৃতি কতিপয় যুবক প্ৰধান সাবথিরূপে দণ্ডাযমান হইলেন । প্ৰথম এই সমযে কিছুদিন “শুভসাধিনী” নামে ব্ৰাহ্মদিগেব একটি সভা ছিল । বোধ হয় তাহাব সংশ্রবেই কালীপ্ৰসন্ন ঘোষ মহাশয় তাহার “শুভাসাধিনী” পত্রিক বাহির কবিয। থাকিবেন । ১৮৭০ সাল হইতে নবকান্ত চট্টোপাধ্যান্য ও অভয্য কুমাব দাসেব পুত্ৰ প্ৰাণকুমার দাস তাহার সম্পাদকত। ভার গ্রহণ করিয়া তাহাকে পুনরুজ্জীবিত কবিয| তুলিলেন । এই সভার উদ্যোগে “অন্তঃপুব স্ত্রীশিক্ষা সঙ|” নামে একটি সভা স্থাপিত হইল । নবকান্তু বাবুই তাহতাব সম্পাদক হািচলেন । ইহাব অর্থসংগ্ৰহ কবিয়া অন্তঃপুরবাসিনী মহিলাদিগেব পাঠেব প্যবস্থা এবং পবিীক্ষা ও পাবিতোষিক প্ৰদানের ব্যবস্থা কবিলেন। শুনিতে পাওয়া যায এই বিষযে ইহাদেব কৃতকাৰ্য্যতা দেখিয গবৰ্ণমেণ্ট ও নাকি ১৫০ छाक | माङ्श् शूिििछgवजन्म । ১৮৭৩ সালের ফান্ধন মাসে নবকান্ত চটোপাধ্যান্য ও উর্তাহাব ভ্ৰাতা নিশিকান্ত চট্টোপাধ্যাযেব উদ্যোগে “বাল্য বিবাহ নিবাবিণী সভা” নামে এক DBBD BuBD DBDDSS S DDS SBDDDBD DBDDDDS SBBBKS BK মহাশষ ঐ সভার সভাপতি হইলেন। ইহাতেই প্ৰমাণ যে, এই সভা সকল LBBD DBDDDSDBBB BBDBBBBBD DDDDDD BBB BDDDSS SDiLS SDD পবে এই সভার সভ্যগণ “মহাপাপ বাল্যবিবাহ” নামে এক মাসিক পত্রিকা প্ৰকাশ করেন। নবকান্ত বাবু ঐ পত্রের সম্পাদকতা ভার গ্রহণ করেন। একাপ তাজা তাজা মনের ভাব প্ৰকাশক, হৃদয় মনেব। তন্ময়তা-সূচক পত্রিকা আমরা অল্পই পডিযাছি । তাহার ফল কোথায় যাইবে ! দেখিতে দেখিতে
