পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রত্ন-রহস্ত । 城。 মৃত্তিকার শক্তি বিশেষ দ্বারাই উৎপন্ন হয়। বৃহৎসংহিতা গ্রন্থে উক্ত তিন মতেরই উল্লেখ আছে । যথা— “রত্নানি বলাৎ দৈত্যাৎ দধীচিতোহন্তে বদস্তি জাতানি। কেচিন্তুবঃ স্বভাবাৎ বৈচিত্র্যং প্রাহুরুপলানাম্।” আকর বা উৎপত্তিস্থান। পূৰ্ব্বে ভারতবর্ষের যে ষে প্রদেশে হীরকের আকর অর্থাৎ উৎপত্তিস্থান ছিল, এক্ষণে তাহার সকল স্থানে হীরক উৎপন্ন হয় না । না হউক, ভারতবর্ষে যে সময়ে রত্বের বিশেষ আদর ছিল, সেই সময়ে ভারতবর্ষে যতগুলি অাকর ছিল, তাহ নিম্নশ্লোকে বর্ণিত আছে । “হৈম-মাতঙ্গ-সৌরাষ্ট্রাঃ পেগু-কালিঙ্গ-কোশলা । বেম্বাতটা: স-সেীবীরাঃ বজ্রস্তষ্টবিহাকরাঃ ॥” হৈম-হিমালয় প্রদেশ । মাতঙ্গ—মতঙ্গ মুনির আশ্রম-চিহ্নিত দেশ ! ( পূৰ্ব্বে ইহা কিরাত জাতির আবাস ছিল । ইহা দক্ষিণাত্যের অন্তর্গত সৌরাষ্ট্র— মুরাট প্রদেশ। ) পেগু-চন্দেল অথবা বেহার প্রদেশ। কলিঙ্গ—কলিঙ্গ দেশ। কোশল—অযোধ্য প্রদেশ। বেম্বাতট—বেম্বানদীর উভয় তীরবর্তী দেশ । ( ইহা এক্ষণে মহারাষ্ট্রের অন্তর্গত । ) সেীবীর দেশ—সিন্ধুনদনিকটবৰ্ত্তী প্রদেশ । বৃহৎসংহিতানামক গ্রন্থেও ‘ বেন্ধতীর” “কোশলদেশ” “সৌরাষ্ট্রদেশ” “সুপারকতীর্থ-উপলক্ষিত প্রদেশ” “হিমালয় প্রদেশ” “মতঙ্গাশ্রম-উপলক্ষিত দেশ" "কলিঙ্গ দেশ” ও “পেীও দেশ”। এই সকল স্থানকে হীরকাকর বলা इहेब्राप्छ । বর্ণ ও ছায়া । গরুড়পুরাণ, বৃহৎসংহিতা ও উশনাকৃত নীতিশাস্ত্রে লিখিত আছে যে, হীরা সকল বর্ণেরই হয় ; কিন্তু শুভ্রবর্ণের হীরাই উৎকৃষ্ট ও মূল্যবান। যথা— অনেক অংশে বিভিন্ন । র্তাহীদের সকল অভিপ্রায়ই রূপকাচ্ছন্ন সুতরাং দগ্ধীস্থি ও মৃত্তিক এই উভয়-সংযোগে যে হীরক জস্মিয়ছিল, একথা নিতান্ত হেয় ন হইতেও পারে। কেননা অস্থিতে gB BBS DD DDD BB BBB BB BBBB BB BBS BBBD DBB BBB BB আর ক্ষয়ঙ্গ বলা প্রায় তুল্য কথা । 3 急g》 *