পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झुङ्ग-प्लेश्ख ! اف ه د রাজনির্ঘণ্টকার বলেন, প্রবালদ্বারা অশেষবিধ ঔষধ প্রস্তুত হয়, যেহেতু উহার নিম্নলিখিত গুণসমূহ আছে। মধুর, অমরস, কফপিত্তাদি দোষের নাশক, স্ত্রীলোকের বীর্য ও কাস্তিপ্রদ। 籌 রাজবল্লভ বলেন, তদ্ভিন্ন উহার আরও কয়েকটা গুণ আছে, তাহ এই,— সারক, শীতবীৰ্য্য, কষায়যুক্ত, স্বাদুপাকী, বমিকারক, চক্ষুর হিতজনক । শুক্রনীতির মতে “নীচে গোমেদবিক্রমে” । “ ঐ বিক্রম রত্নটী অন্তান্ত রত্নাপেক্ষা হীন । অথবা ইহা স্বল্পরত্ব বলিয়া গণ্য । আকর বা উৎপত্তিস্থান । গরুড়পুরাণে লিখিত আছে যে, প্রবালরত্ন সনীসক, দেবক ও রোমক প্রভৃতি স্থানে উৎপন্ন হয়। অন্তান্ত স্থানেও উৎপন্ন হয়, কিন্তু সে সকল উৎকৃষ্ট নহে । তাহার মূল্যও শিল্পীর অধীন অর্থাৎ উৎকৃষ্ট শিল্পকাৰ্য্যের গুণে তাহার মূল্যের আধিক্য হইতেও পারে। যথা— “সনীসকং দেবকরোমকঞ্চ স্থাননি তেষু প্রভবঃ স্বরাগম । অন্যত্র জাতঞ্চ ন তৎপ্রধানং মূল্যং ভবেৎ শিল্পিবিশেষযোগtৎ ॥” প্রবালমণির উৎপত্তিসম্বন্ধে কয়েকটী বিশেষ বচন আছে। যথা— “শ্বেতসাগরমধ্যে তু জায়তে বল্লরী তু যা । বিক্রমানাম রত্বtখ্যা দুর্লভ। বজ্ররূপিণী ॥” *পাষাণং প্রভজত্যেষ প্রযত্নাৎ কথিত সতী । বিক্রমং নাম তদ্রত্নমামনস্তি মনীষিণঃ ॥” শ্বেত সমুদ্রের মধ্যে বিদ্রুম নামে একপ্রকার লতা জন্মে তাহাই বিক্রমরত্ন নামে খ্যাত। এই লতারত্ব অতি স্থলভ ও বজের সদৃশ গুণবিশিষ্ট। রত্নতত্ত্ববেত্তা পণ্ডিতগণ বলেন, যে উহা যে প্রস্তরের মত কঠিন হয়, তাহ তাহার স্বাভাবিক নহে। যত্নপূর্বক জলের সহিত অগ্নিতে সিদ্ধ করিলে পর তাহ প্রস্তরের ন্যায় কঠিন হয়, নচেৎ প্রথমে উহা ঘনীভূত মাংস-নির্যাস অর্থাৎ আঠার মত থাকে। ইউরোপীয় পরীক্ষকেরা দেখিয়াছেন যে, প্রবাল এক প্রকার কীট। তাহার বিস্তারিত বিবরণ বর্ণন করা এ প্রস্তাবের উদ্দেশ্য নহে। পরীক্ষণ । শুক্রনীতি গ্রন্থে লিখিত আছে যে,--- ❖ፃ » וישי