)సి ఈ রামামু জচরিত। হইলে যত্নমূৰ্ত্তির যে দশা হইয়াছিল, শেষে আমার ও সেই দশ ঘটিবে”, যক্তিরাজ ঈষৎ হান্ত কবির শেষে গোবিনকে -اس----ماس-------------ح যম্বারাচার্য্য (১) এই আখ্যা প্রদান করিলেন। সেই দিন হইতে حسسسسسسسسسسسسسسسس حميما গোবিনা যন্বারাচাৰ্য্য নামে বিখ্যাত হইলেন। তৃষ্ণ নিবৃত্ত হs. য়ায় তিনি কেবল ব্রহ্মচিন্তায় নিরত হইয়া কালযাপন করিতে লাগিলেন । বেদান্তস্কত্রের ভাষ্য গুণয়ন। যক্তিরাজ গোবিন্দকে সন্ন্যাস প্রদান করিয়া দেবরাজ কুরেশ দাশরথি প্রভৃতির সহিত শ্রীরঙ্গমে বাস করিতে লাগিলেন । এই সময় তাহারা প্রতিদিনই মাঠ বসিয়া গভীর ভাবে দর্শন শাসের আলোচনা করিতেন । বৌদ্ধ জৈন অদ্বৈত ও শৈব মত আলোচনা করিয়া তাহদের প্রতীন্তি জন্মিল যে, ঐ সকল মত প্রবর্বকগণ শ্রুতির প্রকৃত মৰ্ম্ম বুঝিঃে সমর্থ হন নাই। প্রকৃত পক্ষে ভক্তি ব্যতীত ব্রহ্মকে লাভ করা যায় না। অতএব মুমুক্ষু ব্যক্তি মাত্রেরই ভক্তিমার্গের অনুসরণ করা কৰ্ত্তব্য। তাহার পর, যতিরাজের মনে চিন্তা উপস্থিত হইল— পূৰ্ব্বে এই নগরে কাবেী তীবে যামুনাচার্য্যের অন্তিম ক্রিয়ার পূর্বে বৈষ্ণবমণ্ডলীর মধ্যে দাড়াইয় প্রতিজ্ঞা করিয়াছিলাম, (আমি লোক রক্ষার্থ দ্বৈর্তমত সমর্থন করিয়া বেদন্তিহুত্রের শ্ৰীভাষ্য প্রণয়ন ° N சி a (১) এই ঘশ্বারাচার্য্য-উচ্চারণ বৈষম্যে ইম্বরাচাৰ্য্য নামে প্রসিদ্ধ হন কারণ, বাঙ্গালা ব্যতীত অন্যান, প্রদেশে য, ইয়, আকারে উচ্চারিভ হয়, সুতর ইম্বিরাচার্য ক্রমে ইস্বরাচাৰ্য্য নামে খ্যাত হইয়ছেন। ইস্বরাচায্যের একটি * পুরুষোত্তমক্ষেত্রে অাছে। উহার মামস্তির মঠ । সাধারণ লোণ মঠই বলিয়া থাকে। કanડ
- ~~..
