চতুর্থ পরিচ্ছেদ । న) কবি)। অতএব সৰ্ব্বাগ্রে আমার ঐ প্রতিজ্ঞ পুৰ্ণ করা কর্তব্য। কিন্তু বৌধায়নকৃত্তি অবলোকন ব্যতীত ঐক্কপ ভাষ্য নিৰ্ম্মাণ অসম্ভব, অতএব কিরূপে ঐ ভাষ্য সংগ্রহ করা যায় ? এইরূপ চম্বা করিয়া যতিরাজ কুরেশের সহিত অবিলম্বে শারদাপীঠ ( , ) অভিমুখে যাত্রা করিলেন। বহুদেশ অতিক্রম করিয়া শারদাপীঠে উপস্থিত হইলে তত্বত্য পণ্ডিতগণের সহিত শাস্ত্রীয় বিতর্ক উপস্থিত হইল। পণ্ডিতের সকলেই একে একে যতিরাজের নিকট পরাজস্ব স্বীকার করিলেন । তাহার পর, যতিরাজ একটি মনোহর স্থতি দ্বারা শরদাদেবীকে প্রসন্ন করিয়া তাহার রূপায় বৌধায়ন-বৃত্তি সংগ্ৰহ পূর্বক সহসা একদিন শ্রীরসুম অভিমুখে যাত্রা করিলেন। এদিকে সুরতা পুস্তকালয় বিশোধনের দিবস সমুদয় পুস্তকই মিলিল কিন্তু বৌধায়ুনভাষ্য পাওয়া গেল না। অধিকাংশ ব্যক্তিরই যতিরাজের উপব সন্দেহ হইল, সুতরাং কয়েকজন পণ্ডিত, সত্বর যক্তিরাজের অনুসন্ধানে ধাবিত হইল। এক মাসের পথ আসিয়া তাহার যতিরাণকে ধরিল এবং বলপূর্বক তাহার নিকট হইতে বৌধায়ন ভাষ্য কাড়িয়া লইয়া শারদাপীঠে ফিরিয়া গেল। এই ঘটনায় তিবাজের অন্তঃকরণ বিষাদে পরিপূর্ণ হইল। কুরেশ গুরুকে ঐপি দুঃখিত দেখিয়া বলিলেন ;–"প্রুভ। ! বিপক্ষের বৌধায়নভাষা কড়িয়া লইয়াছে বলিয়া আপনি কোনরূপ দুঃখিত হইবেন না । কারণ, আমি প্রতি রাত্রিতেই ঐ ভাষ্য মত্যস্ত মনোযোগের সহিত অবলোকন করিতাম, সুতরাং আমি উহা সম্পূর্ণরূপে আয়ত্ত করিয়াছি, আপনার কৃপায় আমাৰ হৃদয়ে সমগ্র বৌধায়ন ہــی ہے۔ بیعت -- جیت-- عـصيد حطتجتضصية سيصصه- مكم------- (১) শ{য়দ কাশ্মীরের অধিষ্ঠাত্রী সরস্বতী দেবী, তাহার মন্দিরের নাম শারদাপীঠ।
