পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম পরিচ্ছেদ । ጓ4: তীৰ্ত্তীরমণ্ডল) শাসন করিতেছিলেন । কারণ ৯ম শতাব্দীতে লিরাজ কুলোত্ত, কাঞ্চীপুর অধিকার করেন। তাহাব পুত্র দণ্ডীর সময়ে কাঞ্চীপুর তোঞ্জীবমণ্ডলের রাজধানী হয় । : ১১শ ও ১২শ শতাব্দীতেও কাঞ্চীপুরেই চোলরাজবংশের জধানী ছিল । রাজা রাজেন্দ্র-চোল কর্তৃক ঐ সময়ে (রামানুচার্য্যের কাঞ্চীতীর্থে অধ্যয়নকালে খ্ৰীঃ ১১শ শতাব্দীর মধ্য গে) চোলরাজ্য ( তেী গুৗরমণ্ডল ) শাসিত হইত। তাহার কন্যা ঙ্গেদেবী বিখ্যাত স্ট্র নদী ছিলেন । সম্ভবতঃ তাহাকেই ব্রহ্মক্ষসে আশ্রয় করিয়াছিল। কলিঙ্গাধীশ রাজরাজ ঐ লাবণ্যবতী জকুমারীর পাণি গ্রহণ করেন । অজ্ঞ লোকের বিশ্বাস—‘মানুষেব অপঘাতে মৃত্যু হইলে ভূতনি হয় । ভূতের ও না কি বর্ণ?ভদ আছে। ব্রাহ্মণ-জাতীয় কে বাঙ্গালাদেশে ব্রহ্মদৈত্য ও দক্ষিণাপথে ব্রহ্মরাক্ষস বলে । ভূত-যোনি মানুষের স্বন্ধে চাপিস অনেক সময় অনেক অনর্থকরিয়া থাকে। পুরুষ অপেক্ষ স্বজাতিব উপরেই ভূতের দর অধিক হয়। ভূতাবিষ্ট রমণীরা অনেক সময় অনেক তপূর্ব কথা বলে এবং অসাধা কার্য সম্পন্ন করিয়া থাকে। মার্গ অবলম্বন করিলে ভূতের অস্তিত্বে বিশ্বাস করা যায় না। চিকিৎসকের মতে উহা রোগ-বিশেষু। বৈস্তুেবা ঐ জাতীয় }র চিকিৎসায় বড় কৃতকার্য হইতে পাবেন না । প্রায়ই দেখা দণ্ডী সন্ন্যাসী অথবা মন্ত্রবিংগণ রোগীর অঙ্গ-ম্পর্শ কিংবা iাঠ করিলে ঐ রূপ ব্যাধির উপশম হইয়া থাকে। বিশেষ ব্যক্তি মহাপ্রভাব-সম্পন্ন, রোগীর এই বিশ্বাস দৃঢ় থাকিলে র দর্শনে রোগ-মুক্ত হওয়া কতকটা যুক্তিসিদ্ধ। কথিত