পাতা:রামায়ণ - বালকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২৮ ब्लॉगांझणं । আন্ধান করিতে করিতে হরলোক হইতে পুনরায়ু ভূতলে নিপণ্ডিত হইতে লাগিলেন । তদর্শনে বিশ্বামিত্র একান্ত ক্রোধাবিষ্ট হইয়া উহাকে কহিলেন, “ডিষ্ঠ । এই বলিয়া ঋষিগণমধ্যে দ্বিতীয় প্রজাপতির ন্যায় দক্ষিণদিকে অন্য সপ্তর্ষিমণ্ডল এবং অন্যান্য নক্ষত্র সকল সৃষ্টি করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। তিনি নক্ষত্র সৃষ্টি করিয়া ক্রোধভরে কহিলেন, অন্ত আমি হয় অন্য ইন্দ্রের সৃষ্টি করিব, না হয় মৎকৃত লোকে ত্রিশস্থই ইন্দ্র হইবে । বিশ্বামিত্র এইরূপ অভিসন্ধি বরিয়া, দেবতা-সৃষ্টি করিতে লাগিলেন । f তদর্শনে ঋষিগণের সহিত দেবামুরগণ অত্যন্ত ব্যাকুল হইয়া বিশ্বামিত্রের নিকট আগমন পূর্বক বিনয় বাক্যে কছিলেন, তপোধন। এই রাজা ত্রিশষ্ণু বশিষ্ঠের অভিশাপে চণ্ডাল হইয়াছেন, সুতরাং সশরীরে স্বৰ্গলাভ করা ইহঁীর উচিত হইতেছে না। মহর্ষি কৌশিক মুরগণের এইরূপ : কথা শুনিয়া কছিলেন, দেবগণ ! আমি এই নৃপতি ত্রিশঙ্ককে সশরীরে স্বর্গে প্রেরণ কৰি এইরূপ প্রতিজ্ঞা করিয়াছি। প্রতিজ্ঞ নিরর্থক হয়,ইহা অামার প্রার্থনীয় নছে । এহ্মণে জয়, ত্রিশঙ্ক সশরীরে অনন্তকাল স্বৰ্গ তোগ কৰক, না হয় আমি যেসমস্ত নক্ষত্র সৃষ্টি করিয়াছি, যাবৎ পৃথিব্যাদি লোক, তাবৎকাল তৎসমুদ্রায়ই থাকুক। আমি তোমাদিগকে অনুষ্ক