পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৪২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ख्°icsाइ वांङ । Sev) অন্যান্য নানা কথোপকথন হইতে লাগিল। জাপান-সম্রাট যে তঁহাদিগকে আসি ত্যাগ করিতে আজ্ঞা করেন নাই, ইহাব জন্য রুষ-সেনাপতি তাহার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করিলেন। বীবের পক্ষে অস্ত্ৰ ত্যাগ অপেক্ষা আর অধিকতর অপমান কি হইতে পাবে । জেনাবেল ষ্টসেল নগি যে অনুগ্ৰহ করিয়া তাহাব টেলিগ্ৰাফ, রুষ-সম্রাটকে পাঠাইয়া দিয়াছিলেন, এজন্য তঁহাকে ধন্যবাদ প্ৰদান কবিলেন। সম্রাট নিকোলাস তাহার উত্তরে লিখিয়াছিলেন, “আমার সৈন্যাধ্যক্ষগণ এ যুদ্ধে আব্ব লিপ্ত হইবেন না, এ অঙ্গীকাব দিয়া দেশে প্ৰত্যাগমন কবিতে পাবেন-এ অনুমতি আমি প্ৰদান কবিলাম। অথবা যিনি ইচ্ছা কবেন, তিনি সেনাগণেব সহিত বন্দী হইয়াও থাকিতে পারেন । পোর্ট আর্থার এতদিন ভীম পাবাক্রেমে রক্ষা করিবাব জন্য আমি আপনাকে ও আপনার সেনাগণকে অন্তরেব সাহিত ধন্যবাদ প্ৰদান করি ।” আবও নানা কথাব পাব। ষ্টসেল নগিব দুই পুত্রের মৃত্যুর কথা তুলিয়া দুঃখ প্ৰকাশ করিলেন। ইহাব উত্তরে নগি বলিলেন, “আমার এক পুত্র নানসান পাহাড় আক্রমণে হত হইয়াছিল ;-আব একটী মিটবহিল। আক্রমণে হত হইয়াছে! এই দুই স্থান দখল কবা জাপানের প্রধানতম কাৰ্য্য ছিল। সেইজন্য এই দুই স্থান জয় কালে আমার পুত্রদ্বয় যে প্ৰাণ দিয়াছে, ইহাতে আমি বিশেষ সন্তুষ্ট হইয়াছি। তাহদের জীবন দেশের মহাকাৰ্য্যে উৎসর্গ হইয়াছে ! জাপানের এই দুই যুদ্ধে যে লাভ হইয়াছিল, ऊँांश्ांश निक ऊांश्ांहगल औदन किछुझे नएछ !” জেনারেল ষ্টসেল এক্ষণে বলিলেন, “আমার এই ঘোড়াটা যদি আমার ক্ষুদ্র সাদর উপহার বলিয়া গ্ৰহণ কবেন, তাহা হইলে আমি विप्लव अश्शुश्डि श् ।।” নগি বলিলেন, “সেনাপতি ! এক্ষণে পোর্ট আর্থারে যাহা কিছু আছে, তাহা সমস্তই জাপান-সম্রাটের সম্পত্তি,-আমি তাহার কিছুই গ্ৰহণ