পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

טא"ש ל সাধুগণ আপনাকে ভ্রমধ্যে অবলোকন করেন। হে | পরমাঞ্চস্বরূপিম্‌! আপনার স্বর্য, চন্দ্র, অগ্নি এই ; তিন নেত্র এবং আপনি নিয়ত সত্ত্বাদি ত্রিগুণের উপরে বিরাজ করিতেছেন ও আপনার চরণকমলই এই সংসার-সমুদ্রপরের উপায়; অতএব আপনাকে নিয়ত নমস্কার করি ; এবং আপনিই তীর্থতত্ত্ব ও তীর্ঘক্ষল, জাস্ত্র আপনিই সেই তীর্থফলের অধীশ্বর। হে ঋক্যজু সামৰেদ-রূপিন! আপনিই ওঁকার এবং ঐ ওঁকারে প্রশ্ন বিষ্ণু মহেশ্বর এই ত্রিবিধরুপ ধারণ করিয়া থাকেন এবং আপনি তুরীয়রূপে অবস্থিত। হে অত্যন্ত তেজস্কিমৃ! আপনি শুক্লবৰ্ণ অর্থাৎ সত্ত্বময় এবং আপনিই রক্ত ও কৃষ্ণবর্ণ অর্থাৎ রজস্তমোময়, আর আপনিই আবরণরপে ব্ৰহ্মাণ্ডের বাহিরে পাচপ্রকারে জ্বলাদি পীচ স্থামে যথাক্রমে অবস্থান করিতেছেন। হে রুদ্র । আপনিই ব্ৰহ্মা আপনিই বিষ্ণু ও আপনিই কুমার ; আপনার চরণে আমাদিগের ভূয়োভূয়: নমস্কার। হে সৰ্ব্বোপরিচর ! আপনি মাতা দেবীরও পরমেশ্বর ; হে স্থূলস্থঙ্করূপিন্‌! আপনার স্বরূপ স্বল্প অথচ সৰ্ব্বনিদান। হে নিখিল-সঙ্কল্প-শূন্য! আপনি সকল বিশ্ব হইতে গুপ্ত, হে আদি-মধ্যাপ্তশুষ্ঠ ! চিন্ময়। আপনাকে সতত নমস্কার করি। হে মহেশ্বর! যম, অগ্নি, বায়ু, রুদ্র, বরুণ, চন্দ্র, ইন্দ্র, ও নিশাচরগণ সানুচরে দিখে জুিখে নিয়ত আপনার পূজা করিয়া থাকেন। হে রুদ্র । আপনিই সময় সকলস্থলে সকল পদ্ধতিতে পূজিত ইন। আপনিই রুদ্রনীল, আপনিই কক্রদ্র, আপনিই প্রচেত, আপনিই ধীর, আপনিই মহেশ্বর ও আপনিই সাক্ষা, শিব, আপনার চরণে এই দেৰগণের ভূয়োভূয়: অসংখ্য অনবরত নমস্কার। হে ভগবন! এই সকল ব্ৰহ্ম ইন্দ্র প্রভৃতি সুরপতি কর্তৃক স্তবচ্ছলে যে चाश्नीव्र श्लि, भगिन, श्रम्, वध्रि, किष्वि &उिव्र সংহারাদি নানাবিধ বিচিত্র চেষ্টত কীৰ্ত্তিত হইল, হে ভূতভাবন! প্রসন্ন হইয় তাহা ক্ষমা করুন। স্থত বলিলেন -ধে ব্যক্তি এই ইন্দ্র অগ্নি প্রভৃতি দেবগণকীৰ্তুিগু এই স্তৰ পাঠ করে, অথবা কাহাকেও শ্রবণ করায়, সে ব্যক্তি পরমগতি লাভ করিয়া جمهسسدلا تاتينية চতুরধিকশততম অধ্যায় সমাপ্ত । sus hommess= লিঙ্গপুরাণ । পঞ্চাধিকশততম অধ্যায়। . স্থত বলিলেন;–কুরপতিগণ ঈশ্বর পিনাকীকে এই রূপে নমস্কার করিয়া অবস্থান করিলে ভগবান মহেশ্বর তাহাদিগকে দিব্যচক্ষু প্রদান করিলেন। দেবগণ সেই শঙ্করের কৃপায় দিব্যচক্ষু লাভ করিয়, আনন্দে চক্ষু মুদিত করিয়া সাতিশয় ভক্তিপূর্বক নমস্কার করিলেন। ভূতভাবন ভবভূতি অমৃতোপম নয়ন ত্রিতয়ে তাহদিগকে নিরীক্ষণে র্তাহাদিগের মনোবাঞ্ছা পূরণ করিয়া “তোমাদিগের মঙ্গল হউক, এই আশীৰ্ব্বাদ প্রদান করিলেন। তখন বৃহস্পতি পরমপতিকে ভক্তিভাবে নিরীক্ষণ করিয়ু নিৰ্ভয়ে বলিতে আরম্ভ করিলেন ; হে ঈশ! এই সকল দেবগণ বরপ্রার্থী হইয়া আপনার সকাশে গমন করিয়াছেন । হে বরদ ! আপনি সুরারি দৈত্যগণ কর্তৃক নিৰ্ব্বিল্পে স্বকৰ্ম্মসিদ্ধির নিমিত্ত প্রাথিত হইয়াৰ্তাহাদিগের প্রতি প্রসন্ন হন। এই জন্তই এই প্রার্থন যে, সেই সুররিপুগণের যাহাতে সাতিশয় বিঘ্ন জন্মে, প্রসন্ন হইয়া তাদৃশ বর দান করুন। বাচস্পতি মুরগুরু এই প্রকার প্রার্থনা করিলে পর, দেবদেব শূলী উম-গর্ভে সুরেশ্বর গণপতিরূপ ধারণ করিলেন। তখন শৈলাদি গণেশ্বরগণ ও ব্রহ্মাদি সুরেশ্বরগণ সমস্ত লোকনিদান ভবভয়-নিবারণ পরমেশ্বর গজানন-রূপী মহেশ্বরের স্তব করিতে লাগিলেন। সেই সময়ই পাৰ্ব্বতী সৰ্ব্বলোককারণ ত্রিশূল-পাশধারী গজাননকে প্রসব করিলেন তাহ দেখিয় দেব, সিদ্ধ, মুনীন্দ্রগণ ও অন্তান্ত খেচর সকল পুষ্প-বৃষ্টি করিতে লাগিলেন। আর সুরপতিগণ সেই অভীষ্টপ্রদ গণেশ-রূপী মহেশ্বরকে অনবরত স্তব করিতে লাগিলেন। ১—১০ ॥ পরে সাক্ষাৎ মূৰ্ত্তিমান ভৈরব-রূপী শিব-সদৃশ ভব, ভবানী হইতে উৎপন্ন সেই বিচিত্রবসন-ভুষণে অলঙ্কত নিখিল-মঙ্গলালয়, বালক পিতা-মাতাকে বন্দন করিয়া নৃত্য করিতে লাগিলেন। সৰ্ব্বেশ্বর ভগবান ভবপুত্রকে জাতমাত্র অবলোকন করিয়া তন্ত্রদেশে কর্তব্য জাত-কৰ্ম্মাদি সংস্কার স্বয়ংই করিলেন। পরে জগদীশ্বর সুকোমল হস্তদ্বারা তনকে গ্রহণ করিয়া আলিঙ্গল করত মস্তক চুম্বন করিলেন। ১৯-১৪ । তাহার পর তাহাকে বর দিলেন, ছে আত্মজ ! দৈত্যগণের বিনাশ, দেবগণের ও ব্রহ্মবাদী দ্বিজগণের উপকারের নিমিত্তই তোমার অবতার জানিবে। হে বৎস! যে ব্যক্তি মহীতল-মধ্যে দক্ষিণাহীন যজ্ঞ করিবে, তুমি স্বৰ্গপথে থাকিয় তাহদিগের ধৰ্ম্মবিশ্ন করিতে প্রবৃত্ত হইবে। যে ব্যক্তি জgায় গণ অবলম্বনে অধ্যয়ন, অধ্যাগণ, ধ্যাখ্যান ও