পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূৰ্ব্বভাগ । হইবে, তাহারা বিগতজর হইয়া মহালয় পুণ্যক্ষেত্রে । গমনপূৰ্ব্বক্ট • মহেশ্বরপদ দর্শন করত, মৎপ্রসাদে শিবলোকগামী হইবে। সংসার-বন্ধনোত্তীর্ণ জন্তু পুৰ্ব্ব দশ পুরুষ ও অধঃ দশ পুরুষের সংসায়ুনিবৃত্তি করিয়া দেয় বটে, কিন্তু সিদ্ধক্ষেত্র মহালয় পৰ্ব্বতে গমনকারী পুরুধের একবিংশতি পুরুষকে অর্থাৎ আত্মাকে ও প্রথম দশ পুরুষ ও অধঃ দশ পুরুষের সংসারনিবৃত্তি করিয়া বিগতজ্বর হওত মৎপ্রসাদে রুদ্রলোকে গমন করিবে । অনস্তর হে বিভো ! অষ্টাদশ স্বাপর পরিবর্ত হইলে, যংকালে মহাত্মাগণ ক্রভুঞ্জয়-নামা হইবেন, তৎকালে আমি শিখণ্ডী নাম ধারণ করিয়া অবতীর্ণ হইব। দেবদানবপূজিত মহাপুণ্যজনক সিদ্ধক্ষেত্র রমণীয় হিমালয়শিখবের মধ্যবৰ্ত্তী পৰ্ব্বতও শিখণ্ডনামে বিখ্যাত হইবে। যে স্থান সিদ্ধগণসেবিত, সে স্থান শিগগুীনামক বন হইবে । সেই স্থানে মংপুত্রের জন্মগ্রহণ করিয়৷ তপোধন হইবে এবং পরশ্নবা, ঋচীক, শ্বাবশ্ব ও যতীশ্বর নাম লাভ করিয়া তাহারা সকলে যোগাত্মা মহাত্মা হওত বেদে পারদর্শিত লাভ করিবে । চরমকালে মাহেশ্বর যোগ অবলম্বনে রুদ্রলোকগামী হইবে। অনন্তর ক্রমাগত পরিবৰ্ত্তিত একোনবিংশ দ্বাপর আগত হইলে যখন ভরদ্বাজ ব্যাস-নাম মহামুনি হইবেন, তখন আমি যেখানে রমণীয় হিমালয়শিখরের মধ্যবর্তী জটায়ু-নামক পৰ্ব্বত বিদ্যমান, সেখানে জন্মগ্রহণ করিয়া জটামালী নাম ধারণ করিব। সেই স্থানেও মহাতেজঃসম্পন্ন পুত্ৰগণ জন্মিবে, তাহদিগের হিরণ্যনাভ, কৌশল্য, লোকাক্ষি ও কুখুমি নাম হইবে। সেই পুত্রের সাক্ষাৎ ঈশ্বর ; যোগ ও ধৰ্ম্মস্বরূপ এবং উৰ্বরেতা হুইয়া মাহেশ্বর যোগ লাভ করত রুদ্রলোকের জন্ত অবস্থিত থাকিবে। অনস্তর বিংশতিতম দ্বাপর পরিবর্ত হইলে যৎকালে গৌতমনাম ব্যাস মহামুনি হইবেন, তখন আমি অট্টহাসনাম কোন পুরুষরূপে জন্মগ্রহণ করিব। ৮১--৯৫ । তৎকালীন পুরুষ সকল অট্টহাসপ্রিয় হইবে এবং সেইখানেই হিমালয় পৰ্ব্বতের পশ্চাৎবর্তী অট্টহাসনামক মহাগিরি বিদ্যমান। দেবদানব যক্ষরাজ ও সিদ্ধচারণগণ ঐ পৰ্ব্বত সেবা করিয়া থাকে, সেই স্থানেও মংপুরের ওজৰী হইয়া জন্মগ্রহণ কবি। *द९८षणाजी, भशफा, शानलैण, निग्रडमिद्ररी श्ब्र ज★७ एमड, दध्निी, ककक ७ इनिकई महें नाम ধারণ কল্পওrপখ্রিণীয়ে মাহেশ্বর হেগি ‘ কলম্বনে * কুঞ্জলোক গমন করিখে। ক্রমণ্ডি পরিষ্ঠ হইতে ●愛 থাকিলে যখন বচশ্ৰবা-মামা ব্যাস ঋষিসগুম হুইয়া বিখ্যাত হইবেন, তৎসময়ে আমি দারুকনাম হইৰ। সেই হেতুক সেই স্থান মঙ্গলকর পুণ্যজনক দারুক-নামক বল হইবে। সেইস্থামেও অতি ওজস্ব আমার পুত্ৰগণ জন্মিবে। তাহারা প্লক্ষ, দার্তায়ণি, কেতুমান, ও গৌতম এই নাম ধারণ করিয়া নিয়মও উৰ্দ্ধরেত হওত নৈষ্টিক ব্ৰত আচরণপূর্বক রুদ্রলোকে প্রস্থান করিবে। দ্বাবিংশ দ্বাপর পরিবর্ত হইলে যখন শুষ্মায়ণি ব্যাস হইবেন, তখন আমি" বারাণসীতে অতি ভয়ঙ্কর লাঙ্গলী নাম মহামুনি হইয় অবতীর্ণ হইব। কলিকালে ইত্রের সহিত দেবগণ লাঙ্গলী স্বরূপ আমাকে দর্শন করবেন, সেই সময়ে আমার পুত্ৰগণ উত্তম ধাৰ্ম্মিক হইয়া জন্মগ্রহণ করবেন। তাহারা ভল্লবী, মধুপিঙ্গ, কেতু, ও কুশ এই নামে প্রসিদ্ধ হইয়া ধ্যানপরায়ণ হওত অস্তকালে রুদ্রলোকে যাইবে । ত্রয়োবিংশ দ্বাপর পরিবত্ত হইলে যৎকালে তৃণবিলু-নাম মুনি ব্যাস হইবেন, তৎকালে হে ব্ৰহ্মস্ ! আমি মহাকায় ধাৰ্ম্মিক মুনিপুত্র শ্বেত হইব। গিরিবরোত্তম হিমালয় পৰ্ব্বতে কালকে জরাগ্রস্ত করিব, সেই হেতুক সেই পৰ্ব্বত কালঞ্জর নাম হইবে। ১৬–১০১ । সেইখানে তপস্বিগণ আমার শিষ্য হইবে, শিষ্যের নাম উশিক, বৃহূদখ, দেবল ও কবি। তাহারা চরম সময়ে মাহেশ্বর যোগ লাভ করিয়া রুদ্রলোকগামী হইবে। হে বিভো! চতুরিংশ যুগ পরিবর্ত হইলে যখন ঋক্ষ ব্যাস নাম * ধারণ করবেন, তখন আমি কলিকালে দেববন্দিত নৈমিষক্ষেত্রে শুলী-নাম মহাযোগী হইব। সেইস্থানে তপোধনগণ আমার শিষ্য হইয়া শালিহোত্র, অগ্নিবেশ, জীবনাশ্ব ও শরদ্বস্তু এই নাম ধারণ করিয়া যোগমার্গ পারা রুদ্রলোকে গমন করিবে । গত পরিবর্তিত পঞ্চবিংশ যুগ উপস্থিত হইলে যংকালে বাসিন্ঠ শক্তি ব্যাস নামে প্রসিদ্ধ হইবেন, তখন আমি প্রতু দণ্ডিমুণ্ডশ্বর হইব। সেই সময় তপোধনগণ আমার পুত্ররূপে অবতীর্ণ হইয়া ছাগল, কুস্তল, কুস্তাগু, ও প্রবাহক এই নাম ধারণপূর্বক মাহেশ্বর যোগ অবলম্বনে মুক্তি লাভ করবে। ষড়বিংশ দ্বাপর পরিবর্ত হইলে যখন পরাশর বাসরূপ্লে, অবতীর্ণ হইবেন, তখন আমি যুগান্ত কলিকাকে ভট্টৰট নগর প্রাপ্ত হইয়৷ , সহিষ্ণু নাম ধারণপূর্বক জন্মগ্রহণ করিব। ১১০-১১৮ সেইখানে আমার পুত্রেরা মুধাৰ্ম্মিক হইয়া জন্মগ্রহণ করিবে এবং উলুঙ্ক, বিদ্যুত, শম্বুক ও আশ্বলায়ম બર્ક মপ্লে প্রসিদ্ধ হওত মহেশ্বর যোগ আশ্রয় এল্লি