পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (দশম সম্ভার).djvu/২৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাল্যকালের গল্প তারা কেউ তখনও ওঠে নি। তবে একলা শুরুদেব গেলেন কোথায় ? হঠাৎ বৃষ্টি পড়ল—ওটা কি ? এক কোণে জালো-অন্ধকারে মাছধের মত কি একটা বসে না ! সাহসে ভর করে একটু কাছে গিয়ে ঝুকে দেখেন তার গুরুদেব । অব্যক্ত আশঙ্কায় টেটিয়ে উঠলেন, ঠাকুরমশাই! ঠাকুরমশাই ! ঘুম ভেঙ্গে স্থতিরত্ব চোখ মেলে চাইলেন, তার পরে ধীরে ধীরে সোজা হয়ে ৰসলেন। নন্দরাণী ভয়ে, ভাবনায়, লজ্জায় কেঁদে ফেলে জিজ্ঞাসা করলেন, ঠাকুরমশাই, আপনি এখানে কেন ? স্মৃতিরত্ন উঠে দাড়িয়ে বললেন, সারারাত দুঃখের আর পায় ছিল না ধে মা । কেন বাবা ? নূতন বাড়ি করেচ বটে মা, কিন্তু ছা ও কোথাও মার শাস্ত নেই। সারারাতের বৃষ্টি-বাদল বাইরে ও পড়েনি, পড়েচে মামার গায়ের উপর। খাট টেনে যেখানে নিয়ে যাই সেইখানেই পড়ে জল। পাছে ছা ও ভেঙ্গে মাথায় পড়ে, পালিয়ে এলাম বাইরে, BB BB BB B BB BB BS BBBBB BgtttSBB BB BBB BBBB BBBBB যেন ছুবলে খেয়েচে—এধার থেকে ছুটে ওধার ধাই, আবার ওধার থকে ছুটে এধারে আসি । গায়ের অৰ্দ্ধেক যুক্ত বোধ করি আর নেই মা । বহু প্রস্থাপ, বহু সাধ্য-সাধনায় ঘরে জানা বুদ্ধ গুকদেবের ৬,বস্থা দেখে নন্দরাণীর BBB DKSBBB BDD BBBS BBBBS BB BBS gmmm gg S 0 BBS BBBB ঘরের উপর আরও যে দুটো ঘর আছে, বৃষ্টির জল তিন তিনটে ছাদ ফুড়ে নামবে কি করে ? কিন্তু বলতে বলঙেই তার সহসা মনে হলো এ হয়ত ঐ শম্ভু ওনি লালুর কোন রকম শয়তানি বুদ্ধি । ছুটে গিয়ে বিছানা হাতড়ে দেখেন মাঝখানের চাদর . অনেকখানি ভিজে এবং মশারি বেয়ে ফোটা ফোটা জল ঝরচে । তাড়াতাড়ি নামিয়ে নিয়ে দেখতে পেলেন স্বাকড়ায় বাধা এক চাঙড়া বরফ, সবটা গলেনি, তখনও এক . টুকরো বাকী আছে। পাগলের মত ছুটে বাইরে গিয়ে চাকরদের থাকে স্বমুখে পেলেন টেচিত্বে হুকুম দিলেন,—হারামজাদা লেলো কোথায় ? কাজ-কৰ্ম্ম চুলোয় যাক গে, বজাতটাকে যেখানে পাবি মারতে মারতে ধরে আন । লালুর বাবা সেইমাত্র নীচে নামছিলেন, স্ত্রীর কাও দেখে হতবুদ্ধি হয়ে গেলেন । —কি কাগু করচ ? হলো কি ? মঙ্গরাণী কেঁদে ফেলে বললেন, হয় তোমার ঐ লেলোকে বাড়ি থেকে ৬াড়াও, না হয় আজই জামি গঙ্গার ভূৰে এ-মহাপাতকের প্রায়শ্চিত করব। কি করলে সে ? ኟግሕ