পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন দুৰ্ব্বলতাব সমস্ত লক্ষণ ধৰ্ম্মসাধনায় ও কৰ্ম্মসাধনায় পবিস্ফুট হয়ে উঠেছে—উচ্ছ আল কাল্পনিকতা ও যুক্তিবিচারহীন অচিীরের দ্বারা তামাদের জ্ঞানের ও কৰ্ম্মেব ক্ষেত্র, অামাদের মঙ্গলের পথ, সৰ্ব্বত্রই একান্ত বাধাগ্রস্ত হয়ে উঠেছে ; সকল প্রকার অদ্ভূত অমূলক অসঙ্গত বিশ্বাস অতি সহজেই আমাদেব চিত্তকে জড়িয়ে জড়িয়ে ফেলচে ; নিজেব দুৰ্ব্বল বুদ্ধি ও দুৰ্ব্বল চেষ্টায় আমরা নিজে যেমন ঘরে বান্তিরে সকল প্রকার অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানে পদে পদেষ্ট নিয়মের স্বলন ও অব্যবস্তার বীভৎসতাকে জাগিয়ে তুলি তেমনি তোমার এই বিশাল বিশ্বব্যাপারেও আমরা সৰ্ব্বত্রই নিয়মহীন অস্তুত যথেচ্ছাচারিত কল্পনা করি, অসম্ভব বিভীষিক স্বজন করি, সেই জন্যই কোনোপ্রকার অন্ধ সংস্কারে আমাদের কোথাও বাধা নেই, তোমার চরিতে ও অনুশাসনে তামরা উন্মত্ততম বুদ্ধিভ্রষ্টতার মারোপ কবতে সঙ্কোচমাত্র লেtধ ማtr