পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন রাষ্ট্রব্যবস্থা, কেউবা বলে অধিকাংশের মুখসাধন, কেউবা বলে মানবদেবতা । কিন্তু কিছুতেই বিরোধ মেটে না, কিছুতে ই ঐক্যদান করতে পারে না, পতিকুলত৷ পরস্পরের প্রতি দ্রুকুট করে পরস্পরকে শান্ত রাখতে চেষ্টা করে, এবং যাকে গ্রহণ করতে দলবদ্ধ স্বার্থের কোনোথানে বাধে তাকে একে বtরে ধবংস করলার জন্তে সে উদ্যত হয়ে ওঠে । কেবল বিপ্লবের পর বিপ্লব আসচে, কেবল পরীক্ষার পর পরীক্ষা চলচে — কিন্তু একথা একদিন জানতেই হবে, বাহিরে যেখানে বৃহৎ অনুষ্ঠান অন্তরে সেখানে ব্ৰহ্মকে উপলব্ধি না করলে কিছুতেই কিছুর সমন্বয় হতে পারবে না ;–প্রয়োজনবোধকে যত বড় নাম দেও, স্বার্থসিদ্ধিকে যত বড় সিংহাসনে বলাও, নিয়মকে ষত পাকা করে তোলো এবং শক্তিকে যত প্রবল করে দtড় করাও, সত্যপ্রতিষ্ঠা কিছুতেই নেই, শেষ পর্য্যন্ত কিছুই S \o