s “ শান্তি-পাগল। নিকটবর্তী হইছিলাম, সেই‘জার্মরে বল কমিয়া গেলে প্ৰমি ऊँॉईহইতে আবার বিপ্রকৃষ্ট হইয় গড়িব । ,fযে পুশ-পুঞ্জের સઃ রাজা হরিশ্চন্দ্র জীববৃন্দ সহ স্বৰ্গধারে আলির উপস্থিত ২৯. লেন, জাম্ব-কীৰ্ত্তি ধ্যাপনে সেই পুণ্যক্ষয়িত ওখায় তাহাকে জম ཌི་སི་ཨཱི་ཨཱུ་རཱྀ་ཨཻ་ཌཱུརྱ་ হইতে অপসারিত হইত্তে হইয়াছিল । পুণ্যের আকর্ষণ একেবারে शf* নাই বলিয়। তাহার রথ শূন্তে বিলম্বিত হইয়াছিল। তিনি স্বর্গেও যাইতে পরিলেন ন-মর্তেও নামিন্তে পারিলেন না। এই জন্ত আমি স্বর্গেরও প্রার্থী নহি, এবং এই জন্যই আমি মুমুক্ষু । কারণ মুক্তি ব্যতীত অনঙ্গ শাস্তি লাভের আর অংশ নাই। যদি একবার পরমে মিশিন্তে পাবিলাম, ভাহা হইলে আর আমার পত্তন নাই । ভাই প্রেম ও ভক্তির রঞ্জ দিয়া উহাকে আমার সহিত সুদৃঢ় বন্ধনে বধিতে চেষ্টা করিতেছি । জাশ- এই বন্ধনের গুণে কালে তিনি ও আমি এক হইয়। যাইব । তখন আমার ব্যক্তিত্ব ঘুচিয়া গিয়া “মোহহং” এই জ্ঞান স্ফরিত হইবে ।
- ,
আত্মোৎসর্গ। ১১ই মার্চ, ১৮৮৭ ৷ , , হে ব্ৰহ্মাণ্ডপত্তি চৈতন্যময় ব্রহ্ম ! আজি প্রাণ ভরিয়া তোমার সেই BBB BBB BS BBBB BBBS BkDD gB BB BBB BB S BBS থানের আর কি আছে যে তাহ দিয়া ভক্তি জানাইবে ? যে পথে ব্রহ্মবিগণ গমন করিয়াছিলেন, আজ র্তাহীদের বংশধর হইয়। আমি প্রাণের ব্যাকুলতায় সেই পথে আসিয়া দাড়াইয়াছি। সংসারের আবর্জনারাশি ঠেলিয়। আজ ; আমি এই পবিত্র তীর্থ-স্থলে আসিয়া উত্তীর্ণ হুইয়াfছ । স্তুর্ক-শাস্ত্রেয় জটিল শৈবালদল ছেদন করিয়া জাজ জামি চৈতন্ত-সাগরের তীরে জাসিয়া উত্তীর্ণ হইয়াছি। কি মহান দৃশু ! এই গ্রনস্ত চৈতন্য-সাগরের কি অপূৰ্ব্ব শোভা ! এ রাজ্যের সবই অপূৰ্ব্ব—ষবই মূৰ্ত্তন ! এখানে নয়ন বুজিয়া দেখিতে হয়—ভোগ-শৃঙ্গাপূন্ত झ्हेब्र अश्रुङ পান করিষ্ঠ হয় ! মুখ নড়ৈ ন। —মথচ অবিরাম অমৃত্ত ধান করিতে
