छूडोध्न अ४iाँग्न । રહ્ય মহষ্যত্বাদি সমস্ত গৌরবের বিষয়ে বঞ্চিত হন। ইহারা ধনের পাও}; ধনহীন হইলে আর রিক্তহস্ত অভিমানীর নিকট আইসে না বরং উtহার দুরবস্থার প্রতি ব্যঙ্গোক্তি করে। অতএব ধনীদের কৰ্ত্তব্য ৰে উপহার ঈদৃশ অমানুষ কাৰ্যকলাপ এবং ঈদৃশ কপট প্রণয়ীর সংসর্গ পরিহার পূর্বক সদ্ব্যক্তির সঙ্গম সদামোদ, বিদ্যাচর্চ এবং শাস্ত্রায়শীলনে জীবন যাপন করেন। অনেকে বিবেচনা করেন এই সমস্ত শুষ্ক, অরসিক ব্যাপার মাত্র ; কিন্তু এটি তাহাদিগের বৃহত্তম ভ্রান্তি । যিনি সদনুষ্ঠানে কাল যাপন করেন র্তাহার স্তায় সুখী আর কে ? তাহার মন সৰ্ব্বদাই সুস্থ এবং তানন্দে পরিপূর্ণ পক্ষান্তরে, কলুষঙ্কিত আমোদ কেবল অনুষ্ঠানকালেই চিত্তরঞ্জক। পরক্ষণেই বিলীন হুইয়া মন বৈরিক্ত ও শূন্যতাতে পরিপূর্ণ করে । (৩) সময়ের পরিমাণ বোধ হইলে ব্যর্থকার্য্যে মন ধাবিত হয় ন। জগদীশ্বর এই পৃথিবীতে আমাদিগকে যে অতি অল্প সময় প্রদান করিয়াছেন, তাছার অধিকাংশ শয়ন, উপবেশন, ভদ্রত, উপরোধ রক্ষা, স্বভাবের আবশ্ব্যক মোচনাদি অপরিত্যজ্য ব্যাপারে অতিবাহিত হয়। তদ্বাদে যে কিঞ্চিৎ অবশিষ্ট থাকে তন্মধ্যে জীবনের সমস্ত গুৰুতর কার্য সম্পাদন করিতে হইবে । বিশেষতঃ সমৃদ্ধি এবং ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদিগের অধিকাংশ সময় প্রজারঞ্জন, অর্থব্যবহার এবং বৈষরিক উন্নতিতে যাপন করা আবশ্বক ; নতুবা অচিরাৎ পদস্বলিত হইতে হয়। অবশিষ্ট যে সময় থাকে তাছা এত অল্প যে সতর্ক ছইয়া সদ্ব্যবহার ব্যতীত তাহার সুফল ভোগ করা যায় না | সমৃদ্ধিশালী ব্যক্তির এই সকল পৰ্য্যালোচনা করিয়া সময়ের সদ্ব্যবহার করিবেন । অপরাপর ব্যক্তিরা আত্মোৎকর্ষ বিধানের অনেক সময় প্রাপ্ত হয় ; কিন্তু ধনীদিগের তাহ বিরল। সুতরাং যে সময়াংশ তাহারা প্রাপ্ত হন তাহার সদ্ব্যয় করা অতীব কর্তব্য । আলস্য পরতন্ত্রতা নিবন্ধন ধনীরা সাধারণতঃ সময় ভারাবহু বিবেচনা করেন এবং কাৰ্য্যশূন্তত জনিত মানসিক কষ্ট অপনয়নার্থ বিবিধ মিথ্যামৃষ্ঠানে অম্বরক্ত থাকেন। কিন্তু তাহার। যদি সময়ে সময়ে ভূত এবং ভবিষ্যদালোচনা 8
