পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

!--- lഠi-- মাছুমের কল্পনা কাৰ্যের ভিতর দিয়া, দশনের ভিতর দিয়া, কথা ও কাহিনীর ভিতর দিয়া, চিত্রের ভিতর দিয়া, কত ভাবে যে নিজেকে প্রকাশ করিয়াছে, তাহার তুলনা নাই। যে রঙ, মানুষকে সকল দিক দিয়া এমন বিচিত্র ভাবে সচেতন করিয়া তুলিয়াছে তাঙ্কার সম্বন্ধে জানিবার জন্তু তোমাদের যে একটা কৌতুহল হইবে, সে ত স্বাভাবিক। নীল ছাড়াও আকাশের গায়ে বহু রঙ, দেখিতে পাওয়া যায়। সকাল ও সন্ধ্যায় পূৰ্ব্বে ও পশ্চিমে যত রঙ ফুটিয়া উঠে, পুথিবীর শ্রেষ্ঠতম চিংকরেরও সাধা নাই যে, তাহা সে প্রতিফলিত করিতে পারে। কোথায় পাইবে সে অত বড় বিচিত্র রঙের ভাণ্ডার । জন টণ্ডাল-যৌবনে তোমাদের আরম্ভেই বলিয়। রাখি যে, এই সমস্ত রঙ, বায়ুর কণা এবং বায়ুর সহিত ভাসমান ধূলিকণা ও অন্তান্ত ক্ষুদ্ৰাদপি ক্ষুদ্র কণা সকলের সহিত আলোক, তরঙ্গের ঘাত-প্রতিঘাতের ফলে তৈয়ার হইতে পারিয়াছে। পূৰ্ব্বে একথা বলা হইয়াছে যে, কোনও রঙীন পদার্থের ভিতর দিয়। শাদা আলো চলিয়া গেলে তাই রঙীন চুইয়া পড়ে। অতএব তোমরা এরূপ বলিতে পীর যে, রঙীন পদার্থ যে উপায়ে শাদা আলো-কে তাছার ভিতর দিয়া চলিয়। যাইতে দিয়া রঙীন করিয়া ফেলে, বায়ুমণ্ডলের ভিতর দিয়া স্থবোর আলো ভেদ করিবার সময়ে সেই উপায়েই তাছা রঙীন হইয়া উঠে। একথাও বলিতে পার যে, বায়ুমণ্ডল অতিশয় - من م 5 لا =िाखs-पछाङ्कप्ठा ক্ষীণভাবে লাল রঙ, শোষণ করিয়া লয় এবং কাজে কাজেই স্বর্যোর যে রঙ, আমরা দেখিতে পাই, তাছা यशान७: नौज्ञ रुझेशा °फुग्न प्रक्रम श्राकाष नैौजाउ দেখায়। আকাশের রঙের এইরূপ ব্যাগ। হঠাৎ আমাদের মনে যথার্গ বলিয়া প্রতীত হইলেও বাস্তৰিক পক্ষে কিন্তু ব্যাপারট সেরূপ নহে। বায়ুমণ্ডলে এমন কোনও রঞ্জন পদার্থ নাই, মাছ, সৌর বর্ণ-কিরণের লাল অংশ সামান্ত ভাবেও নিজের মধ্যে গ্রহণ করিতে পারে। এরূপ যে হয় না এখানে চাহার একটা দৃষ্টান্ত দিয়া পরিষ্কার করিয়া বুঝাইবা দিতেছি। জন টণ্ডাল-বাৰ্দ্ধক্যে স্বর্যরশ্মিকে সকাল ও সন্ধার সময়ে পুথিবীর বায়ুমণ্ডলকে বেশী করিয়া অতিক্রম করিতে হয়। আকাশ নীল হইবার কারণ যদি বায়ুমণ্ডলের স্বর্যারশ্মি হইতে তাহার লাল অংশ শোষণ করিয়া লইবার ক্ষমতার উপর নির্ভর করিত, তবে সকাল ও সন্ধ্যায় যখন রশ্মিকে বায়ুমণ্ডলের অধিকন্তর অংশ ভেদ করিয়া যাইতে হয় তখনই তাহাতে নীলের পরিমাণ অধিক হইয়া উঠিবার কথা। কিন্তু আমরা তাহার ঠিক বিপরীত ক্রিয় দেখিতে পাই । তখনই বরং আকাশের রঙ অধিকতর রক্তিম হইয়া উঠেনীল রঙ তখন বড় একটা চোখেই পড়ে না। আলোক তরঙ্গধৰ্ম্মী, এ-কথা তোমাদের নিকট -- --