পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিশু-ভাল্লাভী (John Tyndal) । তিনি জাতিতে আইরিশ । ¥ाझात्र जन श्डेश्राष्ट्रिण ४२० १हेाप्क यवः शृङ्गा হহয়ছিল ১৮৯৩ খৃষ্টাব্দে। গত শতাব্দীর মাঝামাঝি

***=":":" + " * ** ... --- . ...

-- - - - ; - - - - - - - - - - . . . . . . . . **** , ,

  • ૬.-- * --- - • "... "

- - .. . . . . .” ----, *.*.* - " - --- !" *** - o -- .* + + ow... . . . . - --- - এই ছবিটি তুলিতে পীত ও পীত হঠতে স্ব তরঙ্গের আলো দিয়া যে ফটোগ্রাফিক প্লেটে ছবি উঠিতে পারে সেইরূপ প্লেট ব্যবহার ১ষ্টয়াছিল। কংসার কণা গুলি এই আলো গুলিকে অল্প { বস্তল চণ্ডাষ্টয়া পাকে । তাই ছবিটিও স্পষ্ট শুই উঠিতে পারে নাই । এই ছবিটি তুলিতে যে প্লেট বাৰংপি করা হইয়াছিল, তাহাতে লাল আলোর তলঙ্গ হইতেও দীর্ঘতর তরঙ্গ দ্বার। ছবি উঠিয়া থাকে। কুম্বাসার কণগুলি এই তরঙ্গগুলিকে তেমন ছড়াইয়াদিতে পারে নাই বলিয়। ছবিটি কেমন পরিস্কার উঠিয়াছে। তাছাকে সুইটজারলাগু দেশের বরফের নদীর উপর গবেষণা করিতে যাইতে হইয়াছিল। সেখানে গিয়া বায়মণ্ডলের উপর হুদা-রশ্মির ক্রিয়া কিরূপ হইতে እ©●ኳሎ - পারে, তাছা লইয়। তাহাকে অনেক চিন্তা করিতে হয়। সে-চিস্তার ফলেই পৃথিবীর লোক এই চিরন্তন রহস্তের মূল স্থত্রের সহিত পরিচিত হইতে পারিয়াছে। টণ্ডাল সমস্ত ব্যাপারটির ঠিক মত ব্যাখ্য' করিলে ৪ আলোক ছড়াছয়া দিবার মূল কারণ বাতাসের কণাগুলিকে বলেন নাঙ্ক । বায়ুমণ্ডলে যে জলের কণা বৰ্ত্তমান, তিনি সেই গুলিকেই আকাশকে নীল দেখাইলার মূল পলিয়া নিৰ্দ্দেশ করিয়াছিলেন। কিন্তু বাতাসের কণাগুলিই যে আলোক-তবঙ্গকে ছড়াইয়া দিতেছে, ইং পরবর্তী কালে প্রমাণিত হয়। পৃথিবীব সন্নিকটে পায়ুমণ্ডলের গে অংশ রহিমাছে, তাক নানারকম অজস্র গ্যাগ ও অসংখ্য ধূলিকণা পরিপূর্ণ। ইছারাও আলোক-তরঙ্গকে চতুৰ্দ্দিকে ছড়াইয়া দেয় । বায়ুমণ্ডলে ভাসমান এই পল বাহিরের কণাসমূহ আয়তনে অপেক্ষাকৃত র০২ । তাeার। সেই জg অঙ্গ রঙ, গুলাকে যথেষ্টরূপেই ছড়াচয়। দিঘী থাকে। এই কারণে সমতল ভূমির লোকের আকাশকে স্থাগ মালভাৰে **ন দেশতে পায় না।--তাeাদের কাছে আকাশের রঙ, অপরিস্কার । এই পুঃ ২ আয়তনের কণা গুলি সাধারণ : এক হাজার গজের অধিক উপর দিকে উঠিতে পারে না । হাজার গঞ্জ উচ্চে f**भ्रn 4* ४द्र:त ४ाप्लाट भ्र; डॅठि८८ সঠিাকারের নীলের সন্ধান মিলে। সমুদপথের নাত্রীরা যে আকাশ দেখিতে পায় বা অতুচ্চ পৰ্ব্বতের উপর উঠিলে গে আকাশ আমাদের চোখে উদ্ভাসিত হয়, তাছার নীল রঙের তুলনা নাই। অনেকক্ষণ ধরিয়া অবিশ্রাস্ত বৃষ্টি হুইবার পর যখন সমস্ত ধূলি ধুইয়া গিয়া আকাশ পরিষ্কার হয়, তখন সমতলের লোকে । আকাশের যে রঙ দেখিতে পায়, তাই ঐ নীলের কতকটা অনুরূপ ! \ পাছাড়ের উপর খুব হালকা কুয়াসার ভিতর দিয়া দুরের পাহাড়ের দিকে দেখিলে তাহাকে নীলাভ দেখায় । দুরের পাহাড়টা অবহু নীল রঙের আলো তোমাদের ---