পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--- fهمه مخ चछान्झपटौ -به- سدهه ۰ه------------------------------ه---------------- বুদ্ধ যে সদৃধৰ্ম্ম প্রচার করিয়া গিয়াছিলেন, তাহার নানাভাবে রূপান্তর ছইল। ঐ ধৰ্ম্মের মত এক ধৰ্ম্ম তখন খুব চলিয়ছিল, এবং আমাদের দেশে এখনও আছে— তাহার নাম নাথধৰ্ম্ম । এক্ট নাপধৰ্ম্মের গুরু ছিলেন মীননাথ ; মীননাথের শিষ্য ছিলেন গোরগনাথ বা গোরক্ষনাগ । মীননাথকে শিল বড় ভাল বাসিতেন। একদিন তিনি শিমোর প্রশংসা করিতেছেন, তাহাতে পাৰ্ব্বতীর ইচ্ছা হয় যে, তিনি উহাকে পরীক্ষা করিয়া লইবেন । পালবতীর মায়ায় মীননাথ তার মানিলেন ; তিনি সন্ন্যাসী হইয়াও ভোগবিলাসের মায়া ছাড়িতে পারেন নাই । এই রূপে হাড়িফা, কানফা প্রভৃতি আরও কত সাধুর পরীক্ষা হইল ; সকলেই হারিয়া গেলেন । একমাত্র গোরক্ষনাথ পরীক্ষায় জয়ী হইলেন, পালবতীর র্তাহার নিকটে তার হইল। মীননাথকে ভৌগের দেশে পাঠান হইল । সে দেশে রাজ ছিল না, তাহাকেই রাজা করা চইল, রাণী হইলেন মঙ্গলা ও কমলা; তাহাদের ষোল শত সখী, সকলে আসিয়া বলিল,— এড় তোহ্ম এহি ভেস ভুঞ্জ এহি রাজ্য দেশ নব দও ছত্র ধর মাথ এ । তুমি এই বেশ ছাড়িয়া দাও, এই রাজ্য দেশ ভোগ কর, নূতন দণ্ড লও, নূতন ছাতি भtश्रीग्र नts । এই লোভে মীননাথ মজিলেন । তিনি ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম সব ভুলিয়া গিয়া ভোগে ঐশ্বর্ষ্যে ডুবিয়া রহিলেন । ক্রমে তাহার পুত্র জন্মিল, তাহার নাম বিন্দুনাপ। সন্ন্যাসীর ८कान ७ 5िरुझे डैशद्र श्राद्र थकिल ना । সাধু সন্ন্যাসী সকলে তাহার কথা লইয়। ঠাট্ট বিদ্রুপ করিতে লাগিল। বলিতে লাগিল— श्रख्ठान रुरुंठ भौन खळांभ नाझे श्रांद्र । विष्णदौर्वtशैनं श्ङेंछ् बहि5 श्लtन ॥ X Ֆ8Հ শুরুর নিন্দা শুনিয়া গোরক্ষনাথের মনে কষ্ট হইল। সাধুরা র্তাহাকেও বাদ দিল না, বলিল যে, যম বলিয়াছেন, মীননাথের আর তিন দিন পর্য্যন্ত আয়ুঃ আছে ; এখনও যদি সে না ফেরে, তবে তো একেবারেই গেল । গোরক্ষনাথ যদি তাহাকে না বঁাচাইতে পারে, এই বিপদ হইতে র্তা তাকে রক্ষা করিতে না পারে, তবে নিতান্তই লজ্জার কথা । | যদি সে আছএ গোর্থ কলঙ্কের ডর। ঝাটে গিয়া তোহ্মল শুরুর প্রাণ রক্ষা কর ॥ গোরখ, যদি কলঙ্কের ভয় থাকে, তবে তাড়াতাড়ি গিয়া তোমার গুরুর প্রাণ রক্ষা কর । গোরক্ষনাথ এতদূর তেজস্বী ছিলেন যে, যম পঘান্ত র্তাহাকে ভয় করিত। যমপুরাতে গিয়া তিনি গুরুর মৃত্যুরেখা মুছিয়া দিলেন। র্তাহার হুই অনুচর ছিল,—লঙ্গ আর মহালঙ্গ । তাহারা তাহার খুব অল্পগত;— তাহাদিগকে লইয়া গুরুর সন্ধানে চলিলেন। গোরক্ষনাথ শূন্ত দিয়া ঢলিয়া যাইতে পারিতেন, তাহার যাওয়ার কথা কবি সুন্দর ভাবে বর্ণনা করিয়াছেনঃ আসন করিয়া নাথ শূন্যে কৈল ভর। সাচন উড়এ যেন গগন উপর ॥ আলগ আসন নাথ জীয়ে ধিরে ধিরে । চন্দ্র স্বৰ্য্য জেন মত পৃথিবী বেহারে ॥ বায়ুপথে জাএ নাথ গগনের স্তলে। রত্নমণি পতাকা দেখে প্রতি ঘর চালে ৷ একে একে গোর্থনাথে সৰ্ব্ব রাজ্য চাহে । অগুরু চন্দন গন্ধ সৰ্ব্ব রাজ্যে পাএ ॥ নাথে বোলে এহি রাজ্য বড় হএ ভালা। চারি কড়া কড়ি বিকাএ চন্দনের তোলা ॥ লোকের পিধন পাটের পাছাড়া । প্রতি ঘর চালে দেখে সোনার কোমড়া ॥ কার পথরির পানি কেহ নাহি খাএ। মণি মাণিক্য তারা রৌদ্রেতে মুখাএ ॥ ক্রমে তিনি মীননাথ যে রাজ্যের রাজা, সেই রাজ্যে গিয়া উপস্থিত হইলেন। ---