পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

همینشان دشتستان است. --िश्वs-ख्छन्द्रप्टौ লাগিল, কায়া সাধ, কায়া সাধ,—অর্থাৎ দেহ শুদ্ধ কর, দেহ শুদ্ধ কর! ক্রুমে গোরক্ষনাথ গুরুকে তিরস্কার করিলেন এবং যোগ, শিক্ষা ও দিলেন। মীননাথ অস্তির হইলেন, জ্ঞানের প্রভাবে স্টাস্কার প্রম দূর হইল। দেশের সকলে ভয় পাইল, ভয় পাইয়। র্তাগকে কত বুঝাইতে চাঙ্গিল। মীননাথ আবার জ্ঞানের কথ। ধন্মের কথা 阿布ā引 ভুলিয়া গেলেন । তখন তাহার মায়। দূর করিবার জন্য গোরক্ষনাথ রাজপুত্র পিন্দুনাথকে মারিয়া পুনর্ধার ভাঙ্গাকে বাঁচাইলেন ; এই অলৌকিক শক্তির পরিচয় পাইয়া ঠাতার চৈতন হইল। এই মীনের চেতন সম্পাদন করায় গোরক্ষনাথের বিজয় লাভ হইল। গোরক্ষ বিজয়ে অনেক ঘটনা যেমন আছে, ধৰ্ম্মের কথা, মায়ামোঠের কথাও তেমনিষ্ট আছে । ষ্টকাতে প্রায় এক হাজারেরও বেশী শ্লোক আছে । গোরক্ষনাপের এক শিষ্য ছিলেন, তাহার নাম ময়নামতী । ময়নামতীর স্বামীর নাম মাণিকচাদ। মাণিকচাদের পুত্রের নাম গোবিন্দচন্দ্র। গোবিন্দচন্দ্র বেশ বড় রাজা ছিলেন ; তাঙ্গার সময়ে দক্ষিণ ভারতে রাজেন্দ্র চোল নামে এক পরাক্রান্ত নৃপতি রাজত্ব করিতেন,—তাক্ষার সঙ্গে গোবিনচন্দ্রের যুদ্ধ হয়, যুদ্ধে কে জেতে কে তারে, সে খবর লইয়া পণ্ডিতেরা কলহ-বিবাদ করেন। ময়নামতী যখন শিশুমতি ছিলেন, তখন গোরক্ষনাগ ঠাহাকে যোগ শিক্ষা দেন । গুরুরমত ময়নামতিও মরা মানুষকে নাচাইতে পারিতেন । ময়নামতীর ইচ্ছা ছিল, স্বামীকেও তিনি এই বিষ্ঠ শিখাইয়া দেন, কিন্তু মাণিকচাদ কিছুতেই স্ত্রীর নিকটে কোনও বিদ্য শিখিতে রাজী হইলেন না। তাহার মনে হইল, তাহাতে অপমান হইবে । রাজার মৃত্যু ১ হইলে গোবিন্দচন্দ্র রাজ হইলেন। তখন তাহার বয়স অতি অল্প। →→--*一 >○88 ময়নামতী দেখিলেন, উনিশ বৎসর বয়সে গোবিন্দচন্দ্রের মৃত্যু অনিবাৰ্য্য ; তাহার আগে গোবিন্দ সন্ন্যাসী হইলে এই ফাড় কাটিয়া যায়। তাই তিনি পুত্রকে সন্ন্যাসী হইবার জন্য পীড়াপীড়ি করিতে লাগিলেন। গোবিন্দচন্দ্রর দুই রাণী—অদ্ভুনা পদুনা । তাতাদের রূপ অসাধারণ। কবির ভাষায় : অন্ধকারে শোভে যেন মাণিক উজ্জল । অৰ্চনা পছনারূপে লজ্জিত কমল ॥ অৰুণা পঢ়নীরূপ জলন্ত আগুনি । মেঘের আড়েতে যেন শোভে সৌদামিনী। t রাজসভার মধ্যে গিয়া ময়নামতী পুত্রকে বুঝাইতে লাগিলেন, সংসারে কিছুষ্ট স্থির থাকে না, সকলেই চঞ্চল—যোগসিদ্ধ যোগী তই লে তবে অমর হওয়া যায়। রাজ! জিজ্ঞাসা করিলেন,—ম, তুমি ত যোগ শিখিয়াছ, তোমার কি মৃত্যু নাই ? ময়নামতি কহিলেন, না, তুমি পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পার। আগুনে পোড়াইয়া, ফুটন্ত তেলের বড় কড়াইয়ে ফেলিয়া ও অন্ত উপায়ে দেখা গেল,—নয়নামতী কিছুতেই মরিলেন না। তখন গোবিন্দচন্দ্র ( অন্য নাম গোপীচন্দ্র ) সন্ন্যাসী হইতে এবং যোগ শিক্ষা করিতে রাজী হইলেন । অছুনা পছনা ক্টাদিতে আরম্ভ করিলেন,—রাজার তাহাতে অসুবিধা, কারণ পথে নানা রূপ বিপদ বনে আছে বাঘ, আর শহরে আছে দুষ্ট লোক, তাতার ও বাঘের মত । গেটে আছ বনর বাঘ দুৰ্জ্জন বাঘর ভয় । অর্থাৎ ;-সেথায় আছে বনের বাঘ দুৰ্জ্জন বাঘের ভয় । অদ্ভুনা পদুনার কান্নায় কিছুতেই যখন রাজা বাধা মানিলেন না, তখন সমস্ত রাজ্য জুড়িয় হাহাকার পড়িয়া গেল । গাছ কঁাদে গাছালি কঁদে গাছের কাদে পাতা। লনের হরিণী কাদে হেট করিয়া মাথ৷