--- -- - - o - প্রাচীন ভারতের - - -- - * * - m o - r ' - - = -- یہ ------- یتی- ~5.ETER2 リ署、翌。
- -- ~ *.
I - _ங் so-c *** --- [T. N. - - - o "A-" 零Z - E. - * - - --- - - نيقية : .A.w ."" تتسم مهمه الجلاد -i. শিক্ষা—হিন্দুযুগ শিক্ষার ইতিহাস পৃথিবীর গৌরবের ইতিহাস। মানুষ আদিযুগ হইতে আরম্ভ করিয়া আজপাষ যে উন্নতি লাভ করিয়াছে, তাহার মূলে রহিয়াছে—শিক্ষা । সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের শিক্ষা-রীতির মধ্যেও নানা পরিবর্তন ঘটিয়াছে ও ঘটতেছে। সেই অতি প্রাচীনকাল ইহতে আরম্ভ করিয়া বৰ্ত্তমান সময় পর্যাস্ত ভারতবর্ষের ও পৃথিবীর সব সভ্য দেশের শিক্ষার কথা ক্রমশঃ বলা হইবে । হিন্দুর সমাজনীতি আলোচনা করিলে বুঝিতে পারা যায় যে, ধৰ্ম্ম, শিক্ষা, সমাজ, স্বাস্থ্য, শিল্প প্রভৃতি যে পরম্পর সম্বন্ধযুক্ত এবং ইহাদের কোনও একটিকে বাদ দিয়া অন্যগুলির বিকাশ সম্ভব নছে তাহা প্রাচীন হিন্দুগণ স্বীকার করিতেন। শিক্ষণ যে সমাজ-সেবার একটি বিশিষ্টদিক, তাহা অতি প্রাচীনকালেই হিন্দুগণ বিশেষরূপে বুঝিতে পারিয়াছিলেন। এইজন্য মানুষের জীবনের সকল স্তরেই শিক্ষার ব্যবস্থা ছিল। পরিবারের মধ্যে, গুরুর গৃহে বা সামাজিক জীবনে যে শিক্ষা লাভ করিতে হইত, তাহা শুধু ব্যক্তিগত সম্পদ মনে করা হইত না। সমাজের উন্নতির জন্য এবং সমাজের লেবার জন্যই যে সে শিক্ষা আৰশুক, তাহা আমাদের শাস্ত্র-কৰ্ত্তারা মনে করিতেন। আমরা দেখিতে পাই, আমাদের এই দেশে এই ধারণা প্রচলিত ছিল যে, প্রাচীন ঋষিরা জ্ঞান ও তপস্তার দ্বারা সমাজের যে উপকার করিয়া গিয়াছেন, লেজন্ত র্তাহাদের কাছে পবরী লোকেরা ঋণী। এই ঋণকে ঋষিঋণ বলা হইত। প্রাচীন ঋষিদের মতে বেদপাঠ দ্বারা এই ঋণ শোধ করা হইত। শিক্ষার এইরূপ বিরাট ও মহৎ আদর্শ প্রাচীন ভারতের মানসিক উন্নতির পরিচয় দেয়, এৰং প্রাচীনকালের সহিত বর্তমানের ও বর্তমানের সহিত ভবিষ্যতের যোগ সাধন করে। ধৰ্ম্মকে কেন্দ্র করিয়া প্রাচীন আৰ্য্য-সভ্যতা গড়িয়া উঠিয়াছিল। তখন ধৰ্ম্মের নানা অসুষ্ঠান ছিল । এই অনুষ্ঠানগুলির নাম ছিল যজ্ঞ । গৃহে ও সমাজে কোন কার্যাই যজ্ঞের অনুষ্ঠান ছাড়া করা হইত না। এই যজ্ঞের জন্য প্রতি গুহে অগ্নি রক্ষিত হইত এবং সেই অগ্নিতে হোম করা হইত। হোম উপলক্ষে দেবতাদের উদ্দেহে যে সব স্তোত্র গান করা হইত তাছাই পরবর্তীকালে সংগৃহীত হইয়া বেদ নাম প্রাপ্ত হইয়াছিল। সে যুগের শিক্ষার উদেশ্ব ছিল বেদপাঠ ও আয়ত্ত করা এবং সেই সব মন্ত্র দ্বারা দেবতাদিগের উদ্দেশ্যে যজ্ঞে আস্থতি দেওয়া। গুহুস্থ জীবনের নানা অবস্থায় এবং সামাজিক জীবনের নানা কাৰ্যো যজ্ঞ অনুষ্টিত হইত। दिश्रा ७धान्नैौ वार्षानभाcछ दिनTांद्र भूद गभानत्र झिग । ব্রাহ্মণের। সারা জীবন বিদ্যা চচ্চ করিতেন বলিয়াই সমাজে তাহাদিগকে সকলের উচ্চে স্থান দেওয়া श्ब्राझिण । বেদ সৰ্ব্বপ্রধান বিদ্যা বলিয়া হিন্দুসমাজে স্বীকৃত। এই বেদবিদ্যা অভ্যাস করার পাচটি অঙ্গ ছিল,গুরুর নিকট হইতে বেদ গ্রহণ করা, বিচার করা, অভ্যাল করা, জপ করা, তারপর শিষ্যদিগকে বেদ
