মোঙ্গেলিয়। দেশটি বেশ বড়। এশিয়ার মধ্যস্থলে ইঙ্কার অবস্থান। মোঙ্গোণিয়া মালভূমি—উচ্চ । ७००० उि• ३f5fद्र रुंझे८ॐ १००० চার হাজার ফিট। পরিমাণ ফল ১,৮৭৫,• • • বর্গমাইল চারিদিক বেড়িয়া উচ্চ পৰ্ব্বতশ্রেণ। এখানকার জলবায়ুতে কোণও বৈচিত্রা নাই। শীত ও গ্রীষ্ম উভয়ই প্রখর। এদেশে নদী নাই—বৃষ্টিও নাচ । দেশের বেশীর ভাগ ভূমিই গোধা বাসামো মরুভূমির অস্তুভূত। ইছার পূৰ্ব্বসীমা মাঞ্চুরিয়া, দক্ষিণ সীমা চীনগণতন্ত্র, পশ্চিম ও উত্তর সীমা সোবিয়েট গণতন্ত্র। মোঙ্গোলিয়ার একাংশ গণতন্ত্র শাসিত দেশউষ্ঠার সহিত সোবিয়েট ইউনিয়ানের ঘনিষ্ঠ সংযোগ রহিয়াছে। এদেশের লোকেরা তাতার জাতীয় । ইছারা যাযাবর। কোনও নিদিষ্ট বাড়ী ঘর নাই। অনেকট। আমাদের দেশের বেদেদের মত । ঋতু ভেদে মোঙ্গলেরা উট, ঘোড়া, প্রভৃতি লইয়া চীন, রুশ প্রভৃতি দেশে যাতায়াত করে। মোঙ্গণদিগের গায়ের রঙ, পীত ইছাদের নাক চেপ্টা, চোখ ছোট, মাগার চুল খাড়া এবং অল্প দাড়ী-গোপ ছয় । মোঙ্গোলিয়ার জনসংখ্য মহাযুদ্ধের পুলে যাহা ছিল তাছা আর নাই। বৰ্ত্তমান সময়ে ২,৬• • • • • । পুৰ্ব্বে মোঙ্গোলিয়ার কর্তৃত্বটা চীনের মাঞ্চুদের উপর থাকিলেও প্রকৃতপক্ষে তাহীদের কোনও প্রভুত্ব ছিল না। মাধুরাজকৰ্ম্মচারীরা অনেকে এখানকার মাটিতে পা দিয়াছেন কিনা তাঁহাই সন্দেহ । মোঙ্গলেরা নিজ দেশে নিজের স্বাধীন ভাবেই রাজত্ব করিয়। আসিয়াছে। এই সব শাসন-ভার দেশীয় রাজাদের উপরেই দ্যস্ত আছে। মাঞ্চুরী চলিয়া গেলে মোঙ্গলের। চীনাদের কোন প্রভূত্ব আর মানিয়া লয় নাই। তাহারা নিজেদের শাসনকৰ্ত্ত নিজেরাই নিযুক্ত করিয়া লইল। শাসনকৰ্ত্তার নাম "হুতুকথিউ' (Hutukhtiu) și całogi "tau শেষটায় চীন গণতন্ত্র যখন মাথা তুলিয়া দাড়াচল, তখন তাহীদের ভাগোর মোঙ্গোলিয়াল রাজকৰ্ম্মচারী
