পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|DI+ -- مم-م [5] আকাশ পাশে একটা ঢ়িল ছোড়, গে টিল খানিক বাদে "ইয়ে এসে পড়বেই। ঢ়িল কেন, চাদের দিকে লক্ষ্য করে একটা রাইফেল বন্দক ছোড় না ! তার গুলি খানিক দূর উপরে উঠবে, কিন্তু শেপ পুপিবী তাকে পেড়ে ফেলবেষ্ট । এই মাধ্যাকমণের জে|রেই ত গাছ থেকে ফল পড়ে, আকাশ থেকে বুষ্টি পড়ে,আবার সেই বৃষ্টির জল গড়াইতে গাড়াইতে গিয়ে সমুদে পড়ে। পাপী আকাশে ওঠে বটে, দিছে। জাহাজ উদ্ধে ওঠে বটে, কি , পার্থীর ৬1ন কেটে দাও, উড়ো জাহাজের ইঞ্জিন ভেঙ্গে দ। ৪, কেমন তারা আসমানে ভাসতে পারে দেখি ! চাদ ধে পুথিবীর চেয়ে এত ছো, কিন্তু সে ও পুথিবীকে BBB CSB BS BB BSB BBS BB B KKSB SBBSBBBS DD S 00 BBSBBSSBB BBS দিন এতটুকু বাতি ক্ষম হয় না। আ৯, স্যা পৃথিবীকে টানে, কিন্তু তাই বলে পূপিণী সূযোর চারিদিকে ঘোরে কেন ? এটা বুঝতে পার কি ? পোঝ। কঠিন নয়। একটা উদাহরণ দিলেই কথাটা সোজা হয়ে যাবে। হাতে একটা ঢ়িল নিয়ে জোরে সামনের দিকে ছোড়, সে শিপে বেরিয়ে যাবে। কিন্তু যদি সেই 8িলটা স্ততে দিয়ে তোমার হাতের সাতে বাধা থাকে, তাহলে ছোড়ার ফলে সে বেঁ। বে করে পুরতে আরম্ভ করবে। গ্ৰহ গুলোর ও ঠিক তাই হয়েছে। তারা ঠেলা থেয়ে বাইরে বের হল বটে, কিন্তু সৰ্য্যের দেহের সঙ্গে যে মাধ্যাকর্ষণের অদৃগু তার দিয়ে বাধা ছিল! তাই তোমাপ টিলটার মতন বে পে" করে ঘোরা ছাড়া তাদের গতান্তর ছিল না । আর একটা সন্দেহ হয় ত তোমাদের মনে আসতে পারে। সত্যিক্ত যদি পৃথিবীর উপরের সমস্ত দ্রব্য পরম্পরকে এই রকম টানছে, তা হলে তারা পরস্পরের দিকে ছুটে যাচ্ছে না কেন ? সব ঘোটমণ্ডল হয়ে যাচ্ছে না কেন ? পারছে না! পারলে যেত। পৃথিবীর বিশাল দেইটা যে তাছাদের প্রত্যেককে ঢের বেশ জোরে টেনে ধরে রয়েছে । তেমনি আকাশের গ্রহগুলো যে একটা আর একটার ঘাড়ে গিয়ে পড়ছে না, তার কারণ হচ্ছে এই যে, গোর মতন একজন মহাবল সারথির হাতে • গাম রয়েছে। জ্যোতিষ সম্বন্ধে আর একটা সাধারণ কথ। তোমাদের জানা দরকার। আগেই বলেছি, পৃথিবী ছাড়া স্বর্য্যের আরও কয়েকটি গ্রহ আছে, আর - - f_ஆ.சான் 》88


তাদের উৎপত্তিও স্বর্ণ্যের অঙ্গ থেকে। এই গ্ৰহগুলোর আবার অনেকেরই উপগ্রহ আছে, যেমন আমাদের চাদ। তারা আপন আপন গ্রহকে প্রদক্ষিণ করছে । স্বৰ্য্যদেব, তার গ্রহ, উপগ্রন্থ, এই সব মিলে হল এক বৃহৎ পরিবার—তার নাম স্বৰ্য্যমণ্ডল ব৷ গৌরজগৎ । এই স্বগামণ্ডল রয়েছে অসীম মহাশূন্তের এক কোণে । তার চারিদিকে কাছাকছি কোন ও নক্ষত্র নেই। সেখানটায় আকাশে ঘরছে কেবল ছোট ছোট জড়পিও, যে রকম জড়- । পিণ্ডকে আমরা জানি উল্বা বলে । আর ভেসে । বেড়াচ্ছে ছোড়া ছোড়া সাদা মেণের মতন দেখতে ছোট বড় নীহারিক। পৃথিবী যে কত বড়, তা তোমরা ভূগোলে পড়েছ । ৩ধু আর একবার মনে করিয়ে দিই। তার ব্যাস অর্থাৎ উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পৰ্য্যস্ত অন্তর, আট হাজার (৮• • • মাইল । আর পরিধি বা বেণ্ড পচিশ হাজার (২৫ • • • মাই ল ৷ শুনতে মস্ত বড় লাগছে, না ? কিন্তু আসল তেমন কিছু নয়। উড়ে জাহাজে চক্কর দিয়ে আসতে কদিনই বা লাগবে ! আচ্ছা, পুথিবীর তুলনায় স্থা, চন্দ্ৰ কত বড়, আর আমাদের কাছ থেকে কত দুর ? সত্যি মাপ যদি বলতে চাই, ত তোমাদের শুনে মাথা ঘুরে যাবে। একটা আন্দাজ করিয়ে দিই। ধর, পুথিবী যদি হয় একটা হকী বল এর সমান, তাহলে চাদ হবে মাববেলের মতন, আর স্থলা হবে একটা পদ্ধত্রিশছত্রিশ হাত উচু গোল পাথরের চাঙ্গড়ার প্রমাণ। এই হিসেবে চাদ হবে পৃথিবী থেকে হাত আষ্টেক দূরে, স্বৰ্য্য হবে এক মাইল দূরে । গ্রহগুলোর মধ্যে যেটা সব চেয়ে বাহিরে বাহিরে থেকে স্থলাকে প্রদক্ষিণ করে তার নাম, প্লটে। সেও আমাদের কাছ থেকে প্রায় চল্লিশ মাইলের বেশী দূরে হবে না (অর্থাৎ স্তলোর চল্লিশ গুণ দূরে)। এই প্লটোর প্রদক্ষিণ পথ হচ্ছে, সৌরজগতের সীমা। তার বাইরে মহাশূন্ত। সেই অনন্ত মহাশূন্তে কত যে নক্ষত্র আছে, তার ইয়ত্ত নেই। শুধু চোখে আমরা তার গোটা কয়েক মাত্র দেখতে পাই । দূরবীণ লাগালে আরও কতকগুলো নজরে পড়ে। আর বাকীগুলো আজ পর্যাগু কেউ দেখতে পায় নাই । মহাশূন্তের স্বষ্টি-স্থিতি-প্রলয় ব্যাপারের খবর আমরা জানি না। যে নক্ষত্র আমাদের সব চেয়ে নিকটে, তারও পৃথিবী পেকে অস্তুর স্বৰ্য্যের দূরত্বের দুই লক্ষ গু ৭ মাঝে - .مسمسم سمسم. - سمسمسم }D{