পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ll. - * * ****** o o------woo. SM SMSM SMS SMSMSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS o - . ...o.o. ... ." *... . প্রাচীন ভারতের বৌদ্ধ-বিশ্ববিদ্যালয় তক্ষশিল। প্রচীন ভারতে তক্ষ- . এশিয়া মহাদেশের সববত্র শিলা, নালন্দা, বিক্রম- গ্ৰা: ১৩৮৬ পৃষ্ঠার পর ছড়া হয়। পড়িয়া ছিল । শিলা, বারাণসী, অজন্ত, চীন-সাহিতেও ভক্ষজগদ্দল, ওদন্তপুরী, বল্লভি শিলার নাম আছে । প্রভৃতি স্থানে বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। প্রথমে তক্ষশিলার কথা বলিব ৷ তক্ষশিলা ভারতের সীমান্ত প্রদেশে অবস্থিত ছিল । গ্রীকৃ ঐতিহাসিকদের লেখা হইতে আমরা তক্ষশিল সম্বঙ্গে অনেক কথা জানিতে পারি । মহাবীর আলেকজাণ্ডার যখন ভারতবম জয় করিতে আসেন, তখন ক্ষশিলা ছিল গান্ধার রাজ্যের রাজধানী। সে সময়ে তক্ষশিলা জনবহুল, সমৃদ্ধশালী ও শুশাসিত নগর ছিল। অনেক বুঠং আটালিকা, অনেক সুন্দর সুন্দর দেবমন্দির ঐ স্থানের শোভা ও সৌন্দন বৃদ্ধি করিত। ভারতবর্ষের বিদ্যাপীঠ সকলের মধ্যে ওক্ষশিলা বিশ্ববিদ্যালয় অতি প্রাচীন ও প্রসিদ্ধ। বুদ্ধদেপের জন্ম-সময়েও এই বিশ্ববিদ্যালয় বিদ্যমান ছিল। প্রাচীন হিন্দুযুগ হইতেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসিদ্ধি। সেই প্রাচীনকালে তক্ষশিলার নাম ও যশ: এইখানে বিদ্যাশিক্ষার জন্য চীনদেশ ইষ্টতে ( গুপ্ত-রাজাদের সময় ) দলে দলে ছাত্র আসি চীনদেশের এক রাজপুত্র এখানে আসিয়া চিকিৎসা-বিদ্যা শিখিয়াছিলেন । জাতকে তক্ষশিলার অনেক উল্লেখ আছে। সুশিম জাতকে তক্ষশিলাকে গান্ধার রাজ্যের অন্তভূতি, এষ্টরূপ বলা হইয়াছে। জাইকের প্রায় প্রত্যেক গল্পেই দেখা যায়—“গান্ধীর রাজ্যে তক্ষশিলা নগরে এক দেশবিখ্যাত আচাৰ্য্য আছেন, তাহার নিকট গিয়া বিদ্যাভ্যাস কর ; তাহাকে এই সহস্ৰ মুদ্রা দক্ষিণ দি ও " কিংবা “পুরাকালে গান্ধার রাজ্যে ক্ষশিলা নগরে বোধিসত্ত্ব একজন সুবিখ্যাত আচায্য ছিলেন । পঞ্চশত শিষ্য র্তাতার নিকট বিদ্যাভ্যাস করিত।" সে সময়ে ডক্ষশিলায় বেদ হইতে আরম্ভ করিয়া নানা শাস্ত্রেই ছাত্রদের শিক্ষা দেওয়া হইত। ... - sevar, re................................. "oo- ******T* | o o| -o --սեI