পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

53---------- -- to------ --- श्रांभicनञ्च eधचन मता । वtछबेिक शांजनरें श्राभicनम्र কৰিকাৰ্য্যের প্রতীক। এই লাঙ্গল আমাদের দেশেই প্রস্তুত হয় । মোটামুটি ইহার তিনটি অংশ ; যথা – হাল, ঈশ্ব ও জোয়াগ । কিন্তু সুগ্ৰহ্মপে ধরিতে গেলে ইহার ছয়টি অংশ ; গল, ফাল বা ফলা, ঈষ, গুটি বা হাতল, গোজ ও জোয়াল। ৪নং চিত্রে প্রত্যেক ংশগুলি পারষ্কাররূপে দেখা যাইবে : হাল লাঙ্গলের প্রধান অঙ্গ । ইe) কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত । হালের নীচের দিকে গোঁহনিৰ্ম্মিত ফাল খাকে । ইহা দ্বারাই মাটী কাটিয়া যায় । হালের উপরের দিক অর্থাৎ যে অংশ হাতে ধরিয়া চালাহতে হয়, তাহাকে গুটী বা হাতল বলে। ঈষও কাষ্ঠানৰ্ম্মিত । ইহা হালের গায়ের গর্তের ভিতর সংযুক্ত থাকে। একটি কাঠের টুকরা দিয়া ইহাকে ছালের সহিত দৃঢ়ভাবে আটকাইয়া রাখা হয়। এই টু এধেটিকে গোজ বলে। ঈষের মাথার দিকের অংশে কতকগুলি খাজ কাটা থাকে। দুইটি বলদের কাধের উপর যে কাষ্ঠখণ্ড থাকে তাছাকে জোয়াল বলে। জোয়ালের দুই প্রাস্তে ছিদ্র আছে। এই ছিদ্রের মধ্যে একটি কাঠি থাকে। এই কাঠির সহিত দড়ি পাধিয়া, সেই দড়ি বলদের গলার চতুদিকে বেষ্টন করিয়। বলদকে জোয়ালের লহিত বাধিয়া রাখা হয় । জোয়াগের মাঝখানে দড়ি দিয়া ঈষ বাধিয়া দিতে হয়। ঈষের মাথার দিকে যে খাজ কাটা অাছে, ইহাদের সাহায্যে ঈষ জোয়ালের সহিত ছোট-বড় করিয়া বাধা যায়। দেশী লাঙ্গল হালকা ও আয়তনে ছোট, উহার ফলাও থাটো ও বেশী চওড়া নয়। সেই জন্ত দেশী লাঙ্গলের দ্বারা তিনচারি ইঞ্চির বেণী গভীর চাষ করা যায় না। আমাদের দেশের বলদ আকারে অপেক্ষাকৃত ছোট ও অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী। সুতরাং আমাদের দেশীয় বলদের আকার ও শক্তি অনুযায়ী দেশী লাঙ্গল নিৰ্ম্মিত চুইয়া থাকে । সাধারণত: দেশী লাঙ্গলের দ্বার। অামাদের দেশের মাট কষণ করা কঠিন নয়। গভীর ভাবে কর্ষণের প্রয়োজন হইলে একটি লাঙ্গলের পিছনে আর একটি লাঙ্গল চালাইয়া জমি চাষ করা যাইতে পারে এবং লম্বালম্বি ভাবে চাষ কপিয়া:আবার এড়োএড়ি ভাবে চাষ করিলে চাষের গভীরতা বাড়ে । ভারতবর্ষ একটি বৃহৎ দেশ। ইহার সকল প্রদেশের মাটীর প্রকৃতি এবং বলদের আকার ও শক্তি সমান নছে। সেই জন্ত বিভিন্ন প্রদেশের মাট প্রকৃতি অমুযায়ী এবং বলদের আকার ও সামর্থ্য অনুসারে .• ...ि...e-पछाञप्टो טא8dצ DD DD BHHB BDD DYBDD DHHD DDDD DDS থাকে এবং ইহাদের প্রত্যেকের কার্য্যকারিতাও সমান নছে। বাংলা দেশের লাঙ্গলে সাধারণতঃ তিন ইঞ্চি •ইতে পাচ ইঞ্চি পর্য্যৰ মাটী গভীয় ভাবে কর্ধণ করা যায়। বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন আকারের ও এজনের লাঙ্গলের ব্যবহার আছে। রংপুর ৪ *পাই७क्लि ८अगाग्न चादरुट गान• वाब्र॥ cभाcÉ झहें इंथि* পরিমাণ জমি গভীরভাবে চাষ করা যায়। বেহারের লাঙ্গল বাংলা দেশের লাঙ্গল অপেক্ষা ওজনে ভারী কিন্তু অধিক কাৰ্য্যকরী এবং এই লাঙ্গলের জমি পাচ ইঞ্চি পরিমাণ গভীর চাষকরা যায়। কটকে যে ག། སྐད་ লের প্রচলন আছে, তাহদের অঙ্গের দুই পাশ পাখার মত বাকানো। আবার বুন্দেলখণ্ডে ব্যবহৃত লাঙ্গল ওজনে প্রায় সাড়ে তিন মণ। ইহা স্বারা জমি নয়হঞ্চি পরিমাণ কৰ্ষিত হয়। ইহা তিন জোড়া বলদে টানে ও নয় জন ইহার চালক । উন্নত শ্রেণীর লাঙ্গল –এই শ্রেণীর লাঙ্গলের ফালের এক ধারে একটি পাখার মত জিনিষ থাকে ; ইংরাজীতে **tco (mould board) Rtv. I aề লাঙ্গলও বলদে টানিয়া থাকে। ১০ নং চিত্রে এই লাঙ্গলের সকল অংশ দেখানে। হইয়াছে। উন্নত শ্রেণীর ও দেশী পাঙ্গলের কাৰ্য্যের প্রধান প্রধান পার্থক্যগুলি এই – উন্নত শ্রেণীর লাঙ্গলে পাখা থাকার জন্ত উচ্চা দ্বারা চাষের সময় কৰ্ষিত মাটী একেবারে উল্টাইয়া যায় অর্থাৎ উপরের মাটী নীচে চলিয়া যায় ও নীচের মাটী উপরে আসে। এই লাঙ্গলের দ্বারা চাষের পর আকৰ্ষিত জমি মোটেই থাকে না। মাটী উণ্টাইৱা যাইবার ফলে জমির ঘাস, জঙ্গল, আগাছা ইত্যাদি মাটীর নীচে পড়িয়া যায় ও উহাদের শিকড় মাটীর উপরে জাসিয়া পড়ে । ইহার ফলে ঘাস, জঙ্গল, আগাছা ইত্যাদি মরিয়া যায় ও ক্রমশঃ পচিয়া সারে পরিণত হয়। দেশী লাঙ্গলের দ্বারা চাষের সময় মাটী উণ্টাইয়া যায় না, কেবল মাত্র কাটিয়া যায় ও কৰ্ষিত মাটী ফালের দুষ্ট ধারে ঢলিয়া পড়ে। দেশী লাঙ্গলের দ্বারা চাস कब्रिप्ण श्हे िV श्राकोप्द्रब्र छाग्न नागौ श्हेग्रा যায় এৰং দুইটি নালীর মধ্যের জমি আকৰ্ষিত অবস্থায় থাকে। ফলে, দেশী লাঙ্গলের দ্বারা একবার ভূমি কর্ষণ করিলে জমির সকল অংশ কথিত হয় না। এই জন্য বার বার লম্বালম্বি ও এড়োএড়ি ভাবে চাষ 1 مسحم-حمسحمه -محمسمـاحمس مسمسم.