পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- أحمسمسمحم---- (৬) রাজেশ্বর লাঙ্গল-এই গাঙ্গল বঙ্গীয় কুণিবিভাগের ভূতপূৰ্ব্ব ডেপুটি ডিরেক্টার রায় রাজেশ্বর দাসগুপ্ত বাছাছুর কর্তৃক আবিষ্কৃত। (৭) ভাগলপুর লাঙ্গল—এই লাঙ্গলের আবিষ্কৰ্ত্তা মৌলভী সেখায়েৎ হোসেন । (৮) সব কম লাঙ্গল-ইহা ৰঙ্গীয় কৃষিবিভাগের ইঞ্জিনিয়ার কত্ত্বক আবিষ্কৃত। বিলাতী লাঙ্গল আমাদের দেশে বিলাতী লাঙ্গলের প্রচলন এখনও হয় নাই। উছারা ভারী ও আমাদের দেশীয় বলদ উহা টানিতে পারে না। ৯ নং চিত্রে বিলাতী গাঙ্গলের ভিন্ন ভিন্ন অংশ দেখা যাইলে । অংশ গুলির নাম ও কাৰ্য্য নিম্নে ৰণিত হইল । ছ। তল—দুষ্ট ইস্তে দুইটি হাতল ধরিয়া লাঙ্গল চালাইতে হয় । ঈষ—দেশীয় লাঙ্গলের ঈষের ন্তায় ইহারও কার্যা। কাতারী—ইহা একখানা চেপ্টা লৌহ-ফলক | ইহার নিম্নভাগ খুব তীক্ষ। ইহা ফালের সম্মুখে থাকিয়া মাটীকে চিরিয়া দেয়। যে সকল জমিতে ঘন ঘন ঘাস আছে, সেই সকল জমি কর্ষন করিবার সময় ইহার বিশেষ প্রয়োজন হয় । বরাবন্ধ-ইই ঈষের অগ্রভাগে থাকে। সহিত অশ্ব বা বলদের রজ্জ, বাধা থাকে। ফাল-ইহার অগ্রভাগ খুব স্বস্ব ও দুই পাশ ধারাল। কর্ষণের সময় ইহার অগ্রভাগ সহজেই মাটির ভিতর ঢুকিয়া যায় ও দুই পাশের ধারাল ংশ দ্বারা মাটী সহজে কাটিয়া যায়। পাথা—ইহা মাটা উন্টাইয়া দেয় । ইহার সহিত হাতল, ঈষ, ফাল প্রভৃতি অংশগুলি আবদ্ধ থাকে। চাকা—এই চাকার সাহাযো লাঙ্গলের চলাচলের স্ববিধা হয় ; ইহা দ্বারা চাষের গভীরতাও নিয়ন্ত্রিত হইয়া থাকে। তল—লাঙ্গলের অঙ্গ ইহার সহিত সংযুক্ত থাকে। জুতার তলার মত ইহা মাটীর উপর দিয়া যায়। ইহার নিম্নস্তর কর্ষণোপযোগী লাঙ্গল একই গভীরতায় মাট বার বার চাষ করিবার ফলে डिशब्र निग्नरुद्र कर्टिन श्ब्रां याघ्र । खे९नन्न *८शद्र [E مجمجمه سهمیهها هم هم متمام مامام مtb) 8د بہیمی میمی میمی مباحمد حمیم: ه- حمامه- حمام ممام Reshچfree-ser শিকড় এই কঠিন স্তরে আসিয়া উপযুক্তভাবে বিস্তার লাভ করিতে পারে না ও উহা ভেদ করিয়া মাটর আরও নিম্নে প্র:বশ করিতে পারে না। কাজে কাজেই শস্ত প্রচুর পরিমাণে খাদ্য সংগ্ৰহ করিয়া পুষ্টিলাভ করিতে ও বদ্ধিত হইতে পারে না। এই কারণে ঐ কঠিন স্তর ভাঙ্গিয়া আলগা করিয়া দিতে হয়। আমাদের দেশে সাধারণতঃ দেশী লাঙ্গলের দ্বারাই এই কঠিন স্তর আলগা করিয়া দেওয়া হয়। এই কাৰ্য্যের জল্প বিলাতী এক প্রকার লাঙ্গল আছে ইহার ইংরাজী নাম গাৰ সয়েল প্লাউ। আমরা বাংলায় হইকে “নিম্নস্তর কর্ষণোপযোগী লাঙ্গল” বলিতে পারি। ৭ নং চিত্রে এই লাঙ্গল দেখানো হইয়াছে। এই লাঙ্গলের ফালে পাখা নাই। ইহা দেশী লাঙ্গলের স্বায়ই মাটী কাটিয়া দুই পারে ফেলিয়া দেয়। কর্ষণের পর এই লাঙ্গল চালাইয়া নিম্নস্তর ভাঙ্গিয়া দিতে হয়। এই লাঙ্গলের দ্বারা জমি গভীরতর ভাবেও চাষ করা যায় । এঞ্জিন-চালিত লtঙ্গল ইউরোপের প্রায় প্রত্যেক দেশেই আজকাল কলের লাঙ্গল বাবহৃত হইতেছে। ইহা ব্যবহার করিয়া অনেক পাশ্চাত্য জাতি কৃষির আশাতীত উন্নতি সাধন ও করিয়াছেন। ইহার নাম মোটর ট্রাকটার বা কলের লাঙ্গল। এই লাঙ্গল ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধার दिवग्र निcम तिथिपठ श्ण । হুবিধা –(১) কলের লাঙ্গল স্বারা অতি অল্প সময়ের মধ্যে বহু পরিমাণ জমি চাষ করা যায়। (২) কৃষকের পরিশ্রম খুবই কম হয়। (৩) যেখানে চাষীদের মজুরীর হার অধিক, সেখানে কলের লাঙ্গল চালাইয়া খুব কম খরচে প্রচুর শহ, উৎপন্ন করা যাইতে পারে। (৪) যেখানে সুস্থ, সবল ও পরিশ্রমী কৃষকের অভাব সেখানেও কলের লাঙ্গল ব্যবহার করা যাইতে পারে। (4) यथन छभि काय कब्र ८नय श्रेंग्रा गांग्र, उथन এই লাঙ্গলের এঞ্জিনটি দ্বারা জল তোলা, আখ মাড়াই, ধান ভানা, তৈল নিষ্কাশন প্রভৃতি কাৰ্য্য করা যাইতে পারে এবং তাছা করিলে যথেষ্ট লাভ হইয়া থাকে। অসুবিধা –(১) কলের লাঙ্গলের মূল্য খুব বেশী। সেই জন্ত গরীব কৃষকদের পক্ষে ইহা ক্রয় করা जस्त्रन मप्र।