পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-محمMar একটি জীবাণু হইতে এক এক দিনে দেড় হাজার জীবাণু জন্মাইতে দেখা গিয়াছে। কলেরার জীবাণু শরীরে প্রবেশ করিলে আমনি কলের রোগ দেখা দেয় এবং দেখিতে দেখিতে বেগীর মৃত্বা হক্টতে পারে। *totalo stato corcholera vibriosaiComma bacillus বলে। কারণ, অণুবীক্ষণ যন্ত্রদিয়া দেপিলে {comma) , চিঙ্গর মতন বা কী বাকী দেপায় । কলেরার জীবাণু ওলউঠার জীবাণু ময়লা জলের মধ্যে অনেক দিন পর্যাপ্ত বাচিয়া থাকে, কিন্তু খুব পরিষ্কার জলে একদিনের বেশীও বাচে না বেশী গরমজলে জীবাণু মরিয়া যায়। সুতরাং কাচা জিনিষ ঠাণ্ডা না থাতীয় রান্না করা জিনিস গরম খাওয়াই হইতেছে ভাল, ওগাউঠ। রোগ সাধারণত: জল, দুধ ইত্যাদিব মধাদির আসিয়া আমাদের শরীরে প্রবেশ করে । এইজন্য জল ও দুধ কোন সময়েই উষ্ণ পীতজরের জীবাণু না করিয়া পান করিতে নাই। এমন কি পরিশোধিত কলের জলও উষ্ণ করিয়া পান করা ভাল। কলেরার জীবাণুর ষ্ঠায় যক্ষ্মা রোগের জীবাণুও শরীরের ভিতর প্রবেশ করিয়া আমাদের জীবনীশক্তি নাশকরে। এইরূপ ভাবে টাইফয়েড রোগের জীবাণু, প্লেগের জীবাণু প্রভৃতি একবার শরীরে প্রবেশ করিতে - ? sסז"= הכסfssהב<"והכד প্লেগেব জীবাণু ম্যালেরিয়ার জীবাণু পারিলেই আপনাদের প্রভূত্ব পিস্তার কবে এবং ভীষণ অসুখের স্বষ্টি করিয়া আমাদিগের জীবন নিঃশেষ করিয়া দেয়। আমাদের দেশে প্রতিবৎসর লক্ষ লক্ষ লোক মালে লিযুগ জপে প্রাণত্যাগ করে । কি ভালে কেমন লরিয়া যালেলিয়া জর বিস্তার লাভ কলে, পূলে লোকে তাগ জানিত না, এজন্য কোন চিকিৎসাতেই কেছ তেমন টাইফয়েডের জীবাণু ফল লাভ কলিত না। ফলে ঘরে ঘরে লোক মস্থিত । কিন্তু এখন ম্যালেরিয়া জর দিন দিনই হ্রাস প{sস' আসিতেছে । এই মালেরিয়া জব বিস্তারের মলেও জীবাণু রছিয়াছে। পূৰ্ব্বে অনেক বৈজ্ঞানিক স্থির করিয়াছিলেন যে, ম্যালেরিয়া জীবাণু মশার দ্বারাহ মানুষের দেহে ছড়াইয়া পড়ে, কিন্তু কি ভাবে কেমন করিয়া তাছা হয়, পূৰ্ব্বে কোন বৈজ্ঞানিক স্থির যক্ষ্মাব জীবাণু কিন্তু স্বগীয় ডাক্তার রস (Ronald Ross) ভারতবর্ষে আসিয়া শত শত মশা পরীক্ষা করিতে করিতে অবশেষে কতকাৰ্য্য হইলেন, এবং এনোফেলিস (Ann111e1ns) নামক মশার শরীরে ম্যালেরিয়া জরের জীবাণুর সন্ধান পাইলেন। তিনি পরীক্ষার দ্বারা বুঝিতে পারিলেন যে, এই মশা করিতে পারেন নাই। >8>(t