পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SDDBBHHBBeJYSDDJJBBJK BBBS সংস্কৃত লেখা অংশই তাহার টীকা। শাস্ত্রী মহাশয়ের মনে হইল, সংস্কতের কাছাকাছি এই নুতন ভাষাই প্রাচীন বাঙ্গলা। এখন কণা হইতেছে, নেপালে বাঙ্গলা গেল কি কৰিয়া ! নেপালের সঙ্গে অlচাবে-ব্যবহাবে লাঙ্গলা দেশের অনেক বিষয়ে মিল আছে। বিশাল ভারতবসের মধ্যে কোন দেশের সঙ্গে যে কথার মিল আছে, তাল কাহাল নাই তাহ স্টিল কলিয। বলা সুকঠিন । গুজব ও ভাবতেল একেবলে পশ্চিমে, আর বাঙ্গলা পূর্বে—তথাপি এই দুই দেশের ভাষার এবং অ্যা অনেক বিষয়ে বেশ মিল আছে। তেবাং প্রাচীন কালে বাঙ্গলাদেশ হষ্টতে কয়েকগনি ভাল গান নেপালে গিয়াছিল, এ কথা ভাল। নিতান্ত অসঙ্গ ত নয়। দ্বিতীয় তঃ, বঙ্গলা ও নেপালে দুইশত বৎসর পূর্বেও যে সাহিতোৰ ভিতৰ দিযা এরূপ মেলামেণ তটত, তাতাপ পরিচয় আমরা নেপালের বাঙ্গলা নাটকেল মধ্যে পাই । সুতরাং বাঙ্গালীর লেখা কবিতা যাহা কিনা বাঙ্গলায় পাওয যাঘ না, তাঙ্গার যে নেপালে একসমলে প্রচাব হইয়াছিল, ইহার মধ্যে অসম্ভব কিছু নাই। শুধু নেপালে কেন, বাঙ্গালীব লেপা অ্যাপ্ত シー প্রদেশেও গে7জ কবিলে পাওয়া যাইতে পারে। আর এক কথা, সেকালে বাঙ্গালীবা নিতান্তই ‘কুণো ছিলেন না। পৰ্ম্ম প্রচারের জ্য র্তাহারা দেশ হইতে দেশান্তরে ঘুবিয়া বেড়াইতেন। সেকালের পণ্ডিতদের মধ্যে দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের কথা খুব প্রসিদ্ধ। বগুড়া জিলায় পাহাড়পুরে মাটী খুড়িয়া অতীতের অনেক স্মৃতিচিত্ন পাওয়া যাক্টতেছে। এই পাহাড়পুরে সোমপুরী’ নামে এক বিহার ছিল। সেখানে বন্ত ছাত্র আসিয়া শাস্ত্র অধ্যয়ন কবিত। দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান এই সোমপুরী বিশ্বারে ছিলেন । জগদ্দল, মহাস্থান প্রভৃতি স্থানে এইরূপ আরও বিহার ছিল। এক একটি বিহার যেন এক একটি ছোট-খাট বিশ্ববিদ্যালয। অতীশ বা দীপঙ্গর শঙ্গান বিক্রমশীল বিচালেরও আদ্যক্ষ ছিলেন। তিব্বতের বীজা তীহাকে নিমন্ত্রণ পাপিয। সেইখান হইতে নিজেব দেশে লইয়া যান। তখন তাeাব বয়স ছিল ৫৮ বৎসল। তা হাশকে তিববঙ্গের লোকেরা প্রভু পলিয়াই জানে। মসলমানদেল বিক্রমশীল। আক্রমণেব সময় একজন দীপঙ্কন শাক্তানেল উল্লেখ পাওযা যায়। কিন্তু তাতাপ পূবপ্লবী দীপঙ্গল শঙ্গান, মাঙ্গকে কিম৷ অতীশ উপপি দেওয়া হইয়াছিল, তিনি বণিকদের সঙ্গে বর্ণদ্বীপে যান এবং সেখানে বাবে বৎসল থাকিয়া প্রসিদ্ধ পণ্ডিত ধৰ্ম্মকালি নিকট বিদ্যশিক্ষা করেন । এষ্ট দীপঙ্গব শাস্তান বাঙ্গলা ভামায অনেকগুলি লাইনপদ রচনা করিয়া গিয়াছেন। ইনি অারেক জন আচার্ণ্যকে বই লেখার সাহায্য কলেন । তাকার নাম (ել ի অনুমান কলিত যে, তাহারও বড় ছিল এই ব:ঙ্গলাদেশে। শৰ্মা মত শয় তাঙ্গাল লেখা কয়েকটি দেহা পাইয়াছিলেন। তার একজন বৌদ্ধ পণ্ডিবে নাম ছিল ভুলপু। তাeাব বাড়াও ঢাকা জিলায় ছিল বলিয়া কেহ ক্ষেত অনুমান করেন। তিনিও কয়েকটি বাংলা দোতা লিগিয়া গিয়াছেন। লুই । এই সকল দোঙ্গ ৷ গাওয়া হইত। গাতিবার জন্য ভিন্ন ভিন্ন সুপ দেওয়া পাকিত। এইরূপ একটি রাগিণীব নাম ছিল বাঙ্গলা। সুতরাং দেখিতে পাইতেছি যে, পদকৰ্ত্তাদেব মধ্যে বাঙ্গালী ছিলেন, পদের ভাষা ছিল বাঙ্গলা। তাল যে সকল লীগ রাগিণী অনুসারে তাহ গাওয়া ইত, তাতাদের একটির নাম । বাঙ্গল । যে সকল দোহ শাস্ত্রী - শিয় পাইয়াছিলেন, তাহার। খ্ৰীষ্টীয় অষ্টম হইতে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে রচিৰ শুষ্টয়াদি। বলিয়া