কুমণ-সম্রাট কলিঙ্ক দেখিতে পাওয়া যায়। এই প্রকার মুদ্রা ঠাঙ্গার রাজত্বের পরবৰ্ত্তিকালে অঙ্কিত হইয়াছিল ও ইহাই তাহার ধৰ্ম্মস্থর গ্রহন সূচিত কবে । বৌদ্ধজগতে কনিঙ্গেৰ স্থান অশোকেরই নিক্ষে। তাহার অদমা উৎসাহের ফলে বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রায় সমগ্র মধ্য এবং উত্তব এসিযায় পরিব্যাপ্ত হইয়াছিল। রোমক সম্রাট Constantine *3**« s* ai* *f«*iiছিলেন, কলিঙ্ক শাক্যমুনির শান্তির ধৰ্ম্মেৰ জন্য তা হাই করিয়ছিলেন। ভারতবসে ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্ম আর এক বার নিম্প্রভ হই য়ছিল -- বুদ্ধ, ধৰ্ম্ম ও সঙ্ঘেব জঘ সবার বিঘোষিত হ ইয়াছিল। কিন্তু পাদপয়ের একপ বিস্মল কর প্রচার হইলেও পাৰ্ম্মিক সাম্প্রদ যিকতাব সমধিক প্রভাব লক্ষিত ত ই য়াঠি ল । বৌদ্ধদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন দলেব স্বল্প পূর্বেই ত ই য়াছিল । ক নিসেব বা জহকালে মহ1মান নামক Lপদ্ধধয়ের একটি - ব'ন রূপ ক্রমশ: - -- প্রাপ্ত হই যাছিল, ও তাতার গলে .পীদ্ধের চিরকালের জশু দুইটি পৰোধী দধে। পি ভক্ত হ চয় পড়িঘাছিল । একটিব নাম হীনযান ও অপবটির নাম মহাযান । মই ৷ মতাবলম্বীব প্রাচীনপন্থীদগকে চীনযান নামে অভিহিত করিতেন । লাবণ, তাহ দেব মতে নবীন পস্থাটি প্রাচীন হইতে উৎকুট ছিল । তাহাবা গৌতম বুদ্ধকে পবম দয়ালু ভগবান মনে করিয়া তাহাকে ভক্তি কবিয়াহ শ্রেষ্ঠ দৰ্ম্ম মনে করিতেন। তাহারাষ্ট সকব:প্রথম শুদ্ধোধনত নয গৌতম বুদ্ধকে দেবতাব আসনে বসাইয়া তাঙ্গারই প্রতিম। গড়িয়া মন্দিৰে মন্দিরে পূজা আরম্ভ করিয়াছিলেন । তাছাড়া তাহার। অসংখ্য বোধিসত্ত্ব ও বুদ্ধে বিশ্বাস করিতেন । বোধিসত্ত্বের অর্থ, যিনি এখনও বুদ্ধত্ব প্রাপ্ত হন নাই । এই সকল বোধিসত্ত্ব নির্নবাণ পদকে তুচ্ছ করিয়া জীবের কল্যাণের নিমিত্ত ভিন্ন ভিন্ন লোকে বাস করিতেন। বোধিসত্ত্বগণ দেবতারূপে পূজিত হইতেন। তাহদেরও
মূৰ্ত্তি গঠিত হইত । জীবের চরম লক্ষ্য—সেবা ও ভক্তির সাহায্যে, প্রথমে লোধিসত্ত্বের পদ লাভ করিয়া ক্রমশঃ, হয়ত জন্মজন্মান্তর পরে, বুদ্ধ ২ লাভ করা। তোমরা এখন দেখিতে পাই তেছ যে, মহাযান ধৰ্ম্মেব বিশেষত্ব—(১) ভক্তির প্রাধান্ম, (২) বহুসংখ্যক বুদ্ধ ও বোধিসত্ত্বকে দেবতা বোপে পূজা করা, (৩) মুক্তিপূজার প্রবষ্টন, (৭) বুদ্ধত্ব লাভ করাই জীবের চরম লক্ষ্য মনে করা। পৌদ্ধধৰ্ম্ময়েব এই রূপান্তবেব হেতু আর কিছুই নহে, কেবল হিন্দুধৰ্ম্মের প্রভাব । হিন্দুদেব তেত্রিশ কোটি দেবতা ও গীতার ভাগবত ধৰ্ম্মের প্রভাব বৌদ্ধের শেষ পর্যাস্ত কাটাই যা উঠিতে পাবেন নাই । তোমাদিগকে পুপদবাবে অশ্বঘোষেব কথা বলিয়াছি । এই অশ্বঘোষ পরে মহাযান-সম্প্রদায়ভুক্ত হইয়া গান্ধার শিল্পের নিদর্শন বোধিসত্ত্ব মুষ্টি ছিলেন ও ঐ ধৰ্ম্মসংক্রান্ত কিছু কিছু শাস্ত্রাদিও রচনা করিয়াছিলেন । কিন্তু মহাযান ধৰ্ম্মের সর্বপ্রধান শাসনকৰ্ত্তার নাম নাগার্জন। ই হার কাল অশ্বঘাষের কিছু পরেই । ইনি মাধ্যমক কারিক নামক মহাযান ধৰ্ম্মের প্রামাণিক গ্ৰন্থ রচনা করিয়াছিলেন। কনিস্কেব সময়ে চতুথ বৌদ্ধ-সভ। আকৃত হয়। কাশ্মীরের রাজধানীর নিকট কুন্দলবন নামক সঙ্ঘারামে এই সভার অধিবেশন হয়। পচ শত বৌদ্ধ শ্রবণ এই সভায় মিলিত হন। Ֆ ԳՆ Ֆ ---------
