পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

•ि(...-प्छfङ्कप्टो বুঝিবার পক্ষে তেমন বাধা হয় না, তবে অন্য জগতের একটা ধারণা জন্মাইযা দেয়। অবশু, সব বৈষ্ণব-কবিতাই যে ব্রজবুলিতে লেখা, তাহা নয়, যেমন,— হাসিয়৷ হাসিয়া অঙ্গ দোলাষ্টয়া মরাল-গমলে চলে । না জানি কি জানি হয় পরিণাম দাল গোবিন্দ বলে ॥ বৈষ্ণব-কবিগণ কি বিষয়ে কবিতা লিখিতেন ? বলিয়াছি, রাধাকৃষ্ণকে অীশ্রয় কবিয়া, তাঙ্গা, দের কথা লক্ট যা ; তাeাদেব মিলন-বিরহে ব চারিদিকে বৈষ্ণব-কবিতা আপনভাবে চলিত । সোজা কথায এত গভীর ভাল আব অতি অল্প স্থানেই দেখা মায । কখনও তাচাদের গোপাল বাছুব চৰাইতে যাইবেন— আগে ম আজি আর্মি চরাব বাছুর। পলাঠযা দেহ ধড়া মন্ত্র পড়ি বান্ধ চুঙা, চবণেতে পরাহ নুপুর ॥ অলকা তিলক ভালে বনমালা দেহ গলে, শিঙ্গা বেত্ৰ বেণু দেহ হাতে । মাগো, আজ আমি বাছুর চরাইতে যাইব । আমাকে বিশেষভাবে কাপড় পড়াই যা দেও। মন্ত্র পড়িয। চূডা বাধ, পায়ে নুপুর পরাও কপালে কুস্কুম দিয তিল ফুলের মত কাটিয়া দাও, গলায় বনমালা থাকুক, তাতে শিঙ্গা, বেত ৪ লাশী দিও। নন্দরাণী যশোদ। গোপালেব মা ; তিনি গোপালকে গক চরাইতে পাঠাইতে চান না, ভয হয় লে ; গোপালেব থব ইচ্ছা দেখিয়া তাই সঙ্গী ছেলেদেব কাছে পলিতেছেন,— ইuদাম স্থদাম দাম শুন ওহে বলরাম মিনতি করি যে তো সবারে । বন কত অতিপূব সব তৃণ কুশাঙ্কুর গোপাল লৈয়া তুমি না সহ ও পুরে ওরে দাম, ব্রাদাম, সুদাম, বলরাম, শুন, তোমাদেব সকলকে মিনতি করি,—বন বহুদূর, নুতন ঘাস ও কুশাস্কুর আছে, পায়ে বিধিবে । গোপালকে লইয়া বেশী দূর যাইও না। কখনও বা গোপালকে অতি শীঘ্র ফিরিতে বলিতেছেন— সকালে আসিও গোপাল ধেনুগণ লৈয়। অভাগিনী রইল তোমাব চাদমুখ চাএগ। থাকিছ রামের সঙ্গে চরাইছ বাছুর। জোরে সিঙ্গা রব দিও পরাণে না মরি ॥ এ ক্ষীর নবনী এহ খেতে তোবে দিলু তুমি যাবে দূর বলে আমি ভাবি মৈতু ॥ গোপাল ধেনু লইযt শীঘ্ৰ ফিরিও ; অভাগিনী তোমাব চাদমুগেব দিকে তাকাই যা । রহিল। শ্রীরামের সঙ্গে থাকিয়৷ ৰাচুরী চরাষ্ট ও, জোরে শিঙ্গায় ফু* fদও, দেখিও, কুভাবনায প্রাণে যেন না মরি । তোমার খাওযাব জন্য এই ক্ষাব-নবনী দিলাম, তুমি দূর বনে যাইবে, আমি ভাবিয়া মরি। সঙ্গ1ব। গোপালকে ব1খাল-র জ। করিয়া সাজাইতেছে, কালীয় নাগ ছিল ভাবি হ্রদস্তি, —গোপাল তাহাকে জব্দ কবিয তাহারই ফণার উপর নাiচতে লাগিলেন । এই রূপে গোপালকে লভযা কত পদ বহিয়াছে, তাতাদের সবগুলি যে ব্রজবুলিতে লিখা, তাহ14 নয় । কিন্তু বপাকুষ্ণেব কথাই পদাবলীতে অধিক স্থান জড়িয়া আছে । কৃষ্ণেব বঁাশ শুনিয়া বাধা পাগল হইয়াছেন, শ্যামেব নাম শুনিয়া পাগল হই থাছেন । সে নাম তাহার কাণের ভিতর দিয়া মরমে প্রবেশ করিয়াছে, তাহার প্রাণ আকুল করিয়াছে। রাধা কৃষ্ণকে পাইবার জন্য কত ব্যকুল, বুধঃ রাধাকে পাইবার জন্য কত ব্যাকুল—তাই নানাভাবে অপরূপ কল্পনার সাহায্যে দেখান হই য়াছ। বৃষ্ণ বুন্দাবনে রাধার সহিত মিলিত হইয়াছিলেন, কিন্তু কংসের অত্যাচারে মথুরা জঙ৮রিত, তিনি মধুবায় গিয়া কংসকে বধ করিলেন, রাধা ও সখীগণ আর তাহার দর্শন পাইলেন না— তাহাদের যে কষ্ট, তাই কবিগণ মুন্দরভাবে Ֆե-8Ե