ভারভেন্ন পৰ্ব্বত ও নদী-গলেশন্ত্ৰী +++++++* অনেক १|भन!' भन कtब्रन, किरु গো-মুখী প্রতি বৎসর বড় জোর দশ बttझखि८नब्र তীর্থযাত্রী যায় না। আর १भूtनlयाँ তাহাত্মাও বেশীর ভাগই সাধু সন্ন্যাসী। গোমুখীত হইতেছে গঙ্গার বা ভাগীর পীর প্রকৃত উৎস। এখানেই গঙ্গোলীর তুষার-নদীর অবসান হঠয়াছে। গঙ্গোত্রীর এই তুষার নদীর পথের দুই দিকে কোথাও কোথাও হুিমকিরীটমণ্ডিত গগনস্পশী শিখর, সেই গেীরাকুও—গঙ্গোত্রী তুষার-নিঃস্থত জলধারা বহিয়া চলিয়াছে-ভাস্কার ম্পর্শে উপত্যকাভূমি সিক্ত হইয় উঠতেছে, জাবার সেই জলকণা কোথায় কোন অজ্ঞাত দুইটি পৰ্ব্বতের আড়ালে যাইয়া অদৃপ্ত হইয়াছে। আবার কোথাও তুষারগিরি ভেদ করিয়া জলপ্রবাহ বিপুল cद८ण नश्व गश्य रुद्ध नि:ग्र 5णिग्रा ग्रिाप्झ् । ৰামে, দক্ষিণে, সন্মুখে, পশ্চাতে উদ্ধে নিম্নে যে SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS - - - - - ২৩৫৫ দিকে তাকাও, দেখিবে সৰ্ব্বত্র তুম্বারাকীর্ণ। छूषाप्राद्रङ भनद्रा*ि* श्रsप्राप्ग श्राभाप्नब्र এই পৃথিবী একেবারে অদৃশ্য হইয়া গিয়াছে। গঙ্গোত্রীর পথে য তষ্ট অগ্রসর হইবে ততই দেখিতে পাইবে-- গঙ্গা ধবলগিরিশ্ৰেণীর छक्रव्भशृश्न **८ठ १ग्नपfमा कfद्रग्रt८५ । ८कt५७ সে পৰ্ব্বতের দেহ ভেদ করিয়া পাষাণ স্ত,প বুকে cગt-મૂત્રો লষ্টয়া ছুটয়া আসিয়াছে, কোথাও বা নীরৰ নিথর ভাবে রজত-স্বত্রের মত তার গতি। এই পথে নন্দাদেবী, ত্রিশূল, উদয়গিরি প্রভৃতি হিমাদ্রির চির সুন্দর ধ1ণশিখর চোখে পড়ে। এই সব গঙ্গোত্রীর তুষার-নদীর পরিসমাপ্তি ধবল চুড়ায় মখন অকণ-জ্যোতিঃ ফুটিয় উঠে— তখন মনে হয় কে যেন তামাদের শিখরে জ্যোতি:মুকুট পরাইয়া দিয়াছে। এই পথে অলকানন্দ।
