همهجهه به ه res== পৰ্ব্বভ <9 লপী—গeেশত্রীحt=gیته به چه همه نه به همراه শিখর হইতে দক্ষিণদিকে দৃষ্টপাত কৰিলে তুষার नशैद्र ८ए अधूनम पृना ८५५ गाग्न ठाश वरुड:३ অতুলনীয়। মনে হয়, যেন একটা শ্বেত অজগব ग* बैंकिग्रा दैकिब्र श्भिागtप्रश्न ऊँक्रनि१प्र श्*tड সমস্তল ভূমির দিকে চলিয়াছে। আর দূরে দূরে ২৩,••• ফিট উচ্চ ধবল তুষারপৃঙ্গ নীল আকাশের সহিত মিশিয়া গিয়াছে —তারপর হরিদ্বারের পথে গঙ্গ। সমুদে মিশিবার জন্ত অশান্ত গতি গ ছুটিয়া চলিয়াছে, সে গতির বিরাম নাই, সে গতির শেষ নাই। সে কথা পরে শুনিবে। এখানে প্রসঙ্গক্রমে যমুনোত্রার কথা একটু বলিব। পূৰ্ব্বে সামান্ত একটু বলিখছি, মুশেরী হইতে তিঙ্গিরির দূরত্ব ৪০ মাইল মাত্র। ধগু তিতির হইতে ২৬ মাইল দূরে অবস্থিত। ধগু হইতে দুষ্টটি পথ দুই দিকে চলিয়াছে, প্রশস্ত ও সুন্দর পথটি চলিয়াছে গঙ্গোত্রার দিকে, অপর সঙ্কীর্ণ পথটি চলিয়াছে যমুনোত্রার দিকে । যমুনোত্রীর এই পথটি ক্রমশ:ঙ্গ খাড়াই হুই। উচ্চ পৰ্ব্বতশ্রেণীল দিকে চলিয়াছে। এই পথের ছুই দিকের দৃশ্যের গাম্ভীর্য ও সেনায্যে সঙ্গজেচ চিত্ত মুগ্ধ হয়৷ উঠে। পথের দুই পাশে ঘনবিন্যস্ত তরু শ্রেণী ও পুষ্পিত লতাপল্লবের মাধুরী নয়ন মন মুগ্ধ কfরযু থাকে। দুই দিকের পাহাড় অনেক সময় পরম্পর সংলগ্ন। শৈলশ্রেণী শৈবালে সমাচ্ছন্ন। এই সঙ্কীণ গিরিপথে চলিতে চলিতে অবশেষে গাঙ্গনালি বা গঙ্গনানি (Gangnani ) নামক স্থানে যমুনার সলিলধারা এই পথে উৎস পথে অগ্রসর হইয়াছে। এখানে একটি প্রকাগু প্রস্রবণ আছে। প্রস্রবণের সলিলধারা মৃত্তিকা হইতে উৎসারিত হইতেছে, তাছার ফলে একটি ক্ষুদ্র কুণ্ডের আকারে পরিণত হইয়াছে। স্থানীয় লোকের ধারণ। এই প্রস্রবণের জল গঙ্গানদী হইতে আসিয়াছে। কিছু দূরে যমুনাচটি এই চটি পূজার নামক গ্রামের কাছে অবস্থিত। এখান इ३tड पशूना भाद्र श्रण ** पप्रtनाउँौद्र मिtरू যে পথ চলিয়া গিয়াছে, সে পথকে "একপেয়েপথ' বলিলে অতু্যক্তি হয় না। এই পথের সৌন্দৰ্য্য অতি মনোরম। হিমালয়ের পর্ব মূলে যমুনা বচিয়া গিয়াছে। ছুইদিকে শামল ত৫শ্রেণী ও নানাজাতীয় উদ্ধি শোভা পাইতেছে। আর পথের দুইদিকেই অনেকগুলি জলপ্রপাত থাকায় এই পথের সৌন্দৰ্য্য বহুল পরিমাণে বুদ্ধি পাইয়াছে। এই পথে কয়েক মাইল অগ্রসর ৯ইলেই একটি কাঠের পুল পার হইলে পর আবার বামতীর ५द्रिप्रा श्रtनर मृ* 5शिt• *द्र १मूना ७ अगकाननाङ्ग স্ফটিকস্বচ্ছ নীল বারিরাশি যমুনার নিম্মল শ্রোতোধারার সহিত মিলিত হইয়াছে। বর্ষার সময় অলকানন্দার জল কৰ্দমাক্ত হই স্থা পড়ে। যমুনার জল স্বভাবতঃই নিৰ্ম্মল ও নীল। গারণালি নামক স্থান কষ্টতে যমুনেত্রী মাত্র চার মাইল দূরে অবস্থিত। এখানে যমুনা অতি সঙ্কীর্ণকামু বি , স্রোতোধারা অত্যন্ত প্রখর। যতই যমুনোত্রীর কাছাকাছি আসা যায়, ততই বনশ্রেণী ঘনসন্নিবিষ্ট দেখিতে পাওয়া যায়। যমুনেত্রীর একটু উপরে একটি উপত্যকা আছে। ঐ পথ অতি বিস্ত্র রকমের, অতি কষ্টে ভীষণ श्वासुझे दा३ि१| उं*८५ e%ि* श्१ । १भूtनाऊँौद्र এই উপতাকার উপর একটি ক্ষুদ্র মন্দির, ধৰ্ম্মশালা এবং মাত্রীদের থাfকবার জন্ত তিন চারি খানি কুঁড়ে ঘর আছে। সম্প্রতি একটি নুতন মন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। এখানে অনেকগুলি উষ্ণ প্রস্রবণ আছে। সব্বাপেক্ষা বিখ্যাত উষ্ণ প্রস্রবণটির নাম সূৰ্য্যকুণ্ড। যমুনোত্রীর উচ্চতা ৯,৯• • ফিট। S DDD DD BBBB CtttD DD BDD BBBBBBB BBBS BBBB BBBBB BB ttS BB DDD DDDBB BB BtgBB BDDB BBDD DD DDDD DDDDDS DDDD DDDDB CtSAtuS DDS BBB BBBBBBB BBB DDB BBB DDDDD S tStB DDDD BBBBBS BBB BBBB BBBB BBBD DD DBBBS BBS Bttg g0B BBDDD DDDDD DDD DDB BBB DDD DDDBS BBDD DBB DDDD DDDDBB अंइ१ कब्रिव्राहिरणन। ]
২৩৫৭ SAASAASAASAAASY