পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SAM CCSBBSAASAASAAAS করিয়াছিলেন, তাহাতে তিনি পাণিনিকে “দাক্ষীপুত্র’ বলিয়া বর্ণনা করিয়াছেন। ইহাতে বোঝা যায়, পাণিনির মাতার নাম ছিল দক্ষী। কিন্তু তাহার পিতার নাম কি ছিল, তাছা জান। ווה וזה থষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে চীন হইতে হুয়েন-সাং ৰ৷ ইউ-য়ান চাং নামক যে বৌদ্ধ ভিক্ষু ভারতবর্যে আসিয়াছিলেন, তিনি তাহাব দমণ বৃত্তান্তে লিখিয়। গিয়াছেন যে, গান্ধাবদেশে ( অর্থাৎ পঞ্জাবের উত্তর পশ্চিম ইষ্টতে আরম্ভ করিয়া কান্দাeাব পর্যাপ্ত ভূভাগে) এক উচ্চ পৰ্ব্বতের পাদদেশে মহাদেশের এক মন্দিব ছিল, তাহারই নিকটে শালাতুর নামে এক পল্লীতে পাণিনি জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। ভারতবর্ষের প্রাচীন ভূগোল সঙ্গন্ধে কানিংহাম নামক একজন খুব পণ্ডিত ইংরেজ বহু পবিশ্রম স্বীকাব করিয়া একখানা বই লিধিয়া গিয়াছেন, তাহাতে তিনি বলিয়াছেন যে, বৰ্ত্তমান য়্যাটকের বা আটকের নিকট "লহউর’ বলিয়া যে গ্রাম আছে, উহাই প্রাচীন শালাতুর’। এই গ্রাম এখন যদিও অন্তি নগণা ও একরকম পরিত্যক্ত বলিলেই হয়, কিন্তু হুয়েন-সাং বা ইউ-য়ান চাংয়েব সময়েও উং সমৃদ্ধিশালীই ছিল । ১৬৯৮ খৃষ্টাব্দে তিববত দেশের তারনাগ নামে একজন বৌদ্ধ লামা 'ৰৌদ্ধধন্মের ইতিহাস’ গম্বন্ধে একখানি বই লিখিযাছিলেন। তাহাতে তিনি বলেন, পাণিনি পশ্চিমদেশে ‘ভীরুক বন’ নামক স্থানে জন্মগ্রগুণ করেন। এই ভীরুক বন কোপায চাহ জানা যায় না। কিন্তু ১১৪• খষ্টাব্দে বৰ্দ্ধমান নামে একজন লেখক তাঙ্গর একখান। বইয়ে fগণব মহোদধি) পাণিনিকে ‘শালাতুরীয় অর্থাৎ শালাতুৱেব লোক বলিয়া উল্লেখ করিযাছেন। এবং তাছার পূৰ্ব্বে 'অলিন' নামক স্থানে প্রাপ্ত বলভী রাজ সপ্তম শিলাদিতোর ৭৬৬ ৬৭ খৃষ্টাব্দে উৎকীর্ণ তামশাসনেও পাণিনিকে ‘শালাতুরীয় শব্দ দ্বারা উল্লেখ করা হইয়াছে Fleet, ( , I I., p, 175 I 26). অতএব ইউ-য়ান চাংয়ের কথাই ঠিক । আর ভীরুক বন যদি শালাতুরের মধ্যে, অথবা শালাতুর যদি ভীরু কবনের মধ্যে কোনও স্থান হইয়া থাকে, তবে তারনাথের কথাও ঠিক। २8>७ পাণিনি কেমন করিয়া এই চমৎকার ৰাক্ষরণ খানি লিখিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, সে বিষয়ে তারনাথের বইয়ে একটা গল্প আছে। পাণিনি ছিলেন নন্দের ( মগধের রাজী ) একজন সহচর। একদিন তিনি এক জ্যোতিষীকে হাত দেখাইয়৷ বলিলেন, দেখুন ত, ব্যাকরণে বিদ্যালাভ করার শক্তি আমাৰ আছে কি না। গণংকার হাত দেখিয়া কছিলেন, না। তখন পাণিনি একখান। ধারাল কাচি লঙ্কয়া, হাতে যে রকম রেখ: থাকিলে ব্যাকরণে পণ্ডিত হয়, সেই বকম রেখা করতলস্ব মাংস কাটিধা কাটিয়া স্বষ্টি কবিলেন। ভারপর তিনি যেখানে যত লোক ল্যাকরণ লিখিয়াছেন, তাঙ্গাদের বই যোগাড় করিয়া খুব আগ্রহ সহকারে ব্যাকরণ পড়িতে লাগিলেন। কিন্তু তাছাতেও হুবিধ হইল না। তখন তিনি তাহার ইষ্টদেবতাকে তাছার মনস্কামনা পূর্ণ করিৰার জন্য প্রার্থনা জানাইতে লাগিলেন । ইষ্টদেবতা অবশেষে তাহাকে দর্শন দিলেন, এবং অ, ই এবং উ এই তিনটি স্বরশব্দ উচ্চারণ করিলেন। ইহাতেই পাণিনি ত্ৰিজগতের যত শব্দ আছে, তাহার জ্ঞানলাভ কবিয়া ফেলিলেন। হিন্দুরা বলেন এই দেবতার নাম ঈশ্বর, অার বৌদ্ধের বলেন যে তিনি অবলোকিতেশ্বব। কাশ্মীরের কবি সোমদেব ভটের 'কথাসরিৎসাগৰ’ নামক গল্প-পুস্তকেও দেখা যায় যে, (মগধের) পাটলিপুত্র নগরে (পাটনায়) মহারাজ নন্দের বাজত্বকালে বর্ষ নামক একজন শিক্ষকের কাছে কাত্যায়ন (বররুচি), বাড়ি, ইন্দ্রদত্ত প্রভৃতি পড়িতেন । পাণিনি ও আসিয়া বর্যের শিষ্য হইলেন। পাণিনির বুদ্ধিটা ছিল অত্যন্ত জড়, অর্থাৎ তিনি সহজে কিছুই বুঝিতে পারিতেন না। সেকালে শিন্মদিগকে গুরুল সেবা গুshযা করিতে হইত। কিন্তু পাণিনি বর্ষের সেবা করিতেও কাতর হইলেন। বর্যের দী ইহাতে পাণিনিব উপর ভারি বিরক্ত হইয়া, তাহাকে ঐ বাড়ী হইতে তাড়াইয়া দিলেন। তিনি অত্যন্ত মনঃক্ষুণ্ণ হইয়। বিদ্যা-কামনায় তপস্যা করিবার জন্য হিমালয়ে চলিয়া গেলেন। সেখানে কঠোর তপস্তা দ্বারা भशtनरtरु गरुळे कब्रिप्रl, ठीशद्र निकहे श्रेष्ठ ---