পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- 二 o:

o| নিরীঠ, চলচ্ছক্তিহীন, অত্যাচারের প্রতি করে অসমর্থ উদ্ভিদ ! সে আবার শিকার করে, প্রাণী ধরিয়া তাঙ্গাদের মাংস খায় এ আবার কেনন কথা ? আমরা তো দেখি প্রাণীরাই উদ্ভিদ খায়, উদ্ভিদের উপর কত ন অত্যাচারই তাহারা করে! আর সে সব অত্যাচার, উৎপীড়নের কথা ভুলিয়া মেই উদ্ভিদই সমস্ত প্রাণিজগতের খাদ্য প্রত্যক্ষ বী পরোক্ষ ভাবে যোগাইয়া তাতাদের প্রাণ রক্ষা করিতেছে। অহিংসাবতী উদ্ভিদ চিংসার প্রতিদানে যিশুখ্রষ্টের উপদেশকে হার মানাইয়াছে, চৈতন্তের মেরেছে কলসীর কাণ, তাই বলে কি প্রেম দেব না-- প্ৰেমধৰ্ম্মকেও ছাড়াইয়াছে। সেই উদ্ভিদ যে হিংসা করে, প্রাণী বধ করে—সে কথা কি সহজে বিশ্বাস করা যায় ! গাছের তো শিকার করিবার হাতিয়ার নাই, গমনাগমনের শক্তি নাই, লোকবলও নাই, তবে কি করিয়া সে শিকার করিবে ! චූHOLOGENVHOLOGGGGGGEGENIHHNOOHම් আর কেনই বা সে শিকার করিবে ? তাহার খাদ্য তো জল, বাতাস ও মাটিতে প্রচুর আছে,আর কাহারও উপর তো সে খাদ্যদ্রব্যর জন্য নির্ভর করেন। তবে কি শুধু শিকারের আনন্দের জন্যই সে শিকার করে । মাংস হইতে আমরা আমাদের দেহের উপাদান প্রোটিন খাদ্য পাই। কিন্তু আমাদের মধ্যে র্যাহার নিরামিষাশী তাহারা মাছ মাংস খান না। আর মাতার মাংসাশী ভাঙ্গদের মাছ মাংসই ভাল লাগে। কিন্তু মাছ মাংস না পাঙ্গলে যে তাহাদের চলে না এমন নহে। মাংসাশী উদ্ভিদ অনেকটা মাংসাশী মানুষের মত। পোকামাকড় ধরিতে না পারিলে ইহাদের বাঁচিবার কোন ব্যাঘাত হয় না, কিন্তু মাংস পাইলে ইহারা তাড়াতাড়ি বড় হয়, তার থাকে ভাল । কিন্তু ইহার শিকার ধরে কেমন করিয়া ? শিকার ধরিতে ইহার যে কৌশল ও বুদ্ধির পরিচয় দেয় তাহ মানুষের