পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f*ises «øt==t চতুর্থ-স্বর্যাস্তের পর হইতে রাত্রির অন্ধকার धनौङ्गठ ना ३७प्रl *गंr४ । ३९८क भ°प्प्रन বা স্বর্গ্যাস্ত কালের নমাজ বলা হয় । মগরের শদেব অর্থ স্বৰ্য্যাস্ত কাল । এই সময় সমস্ত দিনের পবিএম হইতে অবসর ল ওয়ার সমথ । জীব মাত্রেই এই সময় দিনের নিকট হইতে বিদায় লইয়া ব:ত্রির কোলে আশ্রঘ লাইতে উংস্থক হয়। এই সময় গাছে পাখীদিগেব কলরব তোমরা লক্ষ্য কবিয়াছ। এই দিবা ও রাত্রির সন্ধিক্ষণে জীবিক ও মুখ স্বাচ্ছন্দোর বিধানকৰ্ত্তাব নিকট ঈদয়ের গভীর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা মানব মাত্রেরই অবহু কৰ্ত্ত বা । হওয়ার পর হইতে xxxc* “ a* h" “এশ।” শব্দের পঞ্চম - রাত্ৰিৰ অন্ধকার ঘনীভূত মধ্য রাত্র পণাস্ত। এই নামে অভিহিত করা হয় । অর্থ রাত্রির পূর্ব ভাগ। জীবি + অঙ্কনেব জন্য সারাদিন কঠোর পপি শ্রম করিখ রাত্রিব বিশ্রামস্থখ লাভের আশায়, জীবিক ও সুখ স্বচ্ছন্দোর বিধাণকৰ্ত্তার নিকট হৃদয়ের অনাবিল কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কংিতে কার না মনে সাধ হয় । নমাজের ৪ট অবস্থা-–১। দ গুীয়মান বস্থ1 2 । অৰ্দ্ধনমিতাবস্থ11 9 ৷ উপবেশনা বস্থn H ৷ প্ৰণিপাতাবস্থা। এই চারটা অপস্থার ও গভীর আধাত্মিক উদেগু অ{Lছ । মানুষ স্থষ্টজীবের মধ্যে শ্রেষ্ঠ । বৃক্ষ লতা, নদ নদী, পাহাড় পৰ্ব্বত, পশুপক্ষী পহুতি প্রাকৃতিক যাব শ্ৰী পদার্থের নিকট হইতে যে প্রভূত উপকার পাইয়ু থাকে সুতরাং এই উপকাবের কৃতজ্ঞ তা প্রকাশ করা তাঙ্গার ধৰ্ম্ম । কিন্তু সে বিবেকী প্রাণী। সুতরাং উপাস্তজ্ঞানে ঐ সকল প্রাকৃতিক পদার্থের নিকট মস্তক অবনত না করিয়া, যিনি ঐ সমস্ত প্রাকৃতিক পদার্থের স্বষ্টি করিয়া মানবের যাবতীয় মুখ স্বচ্ছন্দোর বিধান করিয়াছেন, তাছা এই নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা–এব মাত্র উপাস্ত জ্ঞানে ইংtঃই উদ্দেশে ঈদয়ের গভীর কৃতজ্ঞ তমিশ্রিত ভক্তি নিবেশ করাই মানবোচিত কায । এই জন্ত দণ্ডায়মানাবস্থাস বৃক্ষাদির আকার ধারণ করিয়া, অৰ্দ্ধনমি ৩াবস্থায় পশুপক্ষীর আকার ধারণ করিয়া, 28 a • উপবেশনাবস্থায় পৰ্ব্বতাদিব আকার ধারণ করিয়া, বাক্যত: এবং কাৰ্য্যত:, ঐ সমস্ত প্রাকৃতিক পদার্থের নিকট হইতে প্রাপ্ত উপকাবের জন্ত ঐ গুলির স্বষ্টিকৰ্ত্তার নিকট মানুষ, হৃদয়েব কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করিয়া থাকে। সৰ্ব্বশেষে সকল অহঙ্কাৰ, সকল অহমিকা বিসজ্জন দিয়া, উদ্ধাঙ্গ অবনত করিয়া, সেই পরাংপর মহান আল্লার পায়ে, নদ নদীর ন্যায়, হৃদয়ের অফুরন্ত ভক্তির ধারা ঢালিয় দেয় । নমাজ তিন প্রকারের। আল্লার অাদেশে যাহা । পাঠ ক বা ইথ তাহাকে "ফরজ’ বলা হয়। "ধ রজ’ শব্দের অর্থ অবহু কৰ্ত্তবা । দিবা রাত্রিতে সৰ্ব্বBBB BS SSBBB BBS SBBBS BBB S SBBS হজরত মোহাম্মদের ব্রহ্ম মদ চিত্ত এই সামাই উপাসনাধু তৃপ্তি লাভ করিতে পারেন নাচ । তাই frনি প্রতোক নমাজে ব সমস, আর ও অতিরিক্ত কয়েক 'রে কাং নম{জ পাঠ কবিতেন । ইহাদেব মধ্যে পয়েক 'রে ক1-অ{ৎ’ নিয়মিত ভালে পাঠ কfরতেন , অপর কয়েক রেপ-আ২ ইচ্ছাগুয়াদী পাঠ করিতেন। তিনি এই রূপ নিয়মিত ভাবে ধtছ পাঠ করিতেন এবং ঠাখার শিস ম গুণীকে ও পাঠ করিতে পলিতেন, সেই গুলিকে ছুন্নত' বা তাতার অনুকরণ বলা হয় । অপশিষ্ট যে সমস্ত রেক- আং তিনি ব খন কখন পাঠ কবিতেন এপং শিষ্যমণ্ডগীকে ইচ্ছ। 2লায়ী সম্পাদন কবিতে বলিতেন, তাছাকে 'নকল' বা ইচ্ছাধীন বলা ইপ । পত্যেক নমাজের সময়ই এই তিন প্রকার সমাজহ সম্পন্ন কবিতে হয় । নমাজ উচ্চৈস্বরে পাঠ কবিতে হয়। কিন্তু হজরত মোহাম্মদ যখন ষ্টগ্রাম পচাব করিতেছিলেন, তখন কোরেশগণ র্তাeার এতই ঘোরতর শক্র হইয়া উঠে যে তাহাকে স্বাধীন ভাবে নমাজ পৰ্য্যস্ত পড়িতে দিত না । তাই তিনি গোপনে নমাজ পড়িতেন। অতি প্রস্থাধে, স্বৰ্য্যাস্তের পপ এবং রাত্রিতে। পৌত্তলিকগণ সে সময়ে গৃহের বাহিরে আগমন করিত না। কিন্তু সমস্ত দিন তাহারা হজরতের অনিষ্ট সাধনে এবং তাহার উপাসনা কাৰ্য্যে বাধা প্রদানে ব্যাপৃত থাকিত। এইজন্ত তিনি দ্বিপ্রহবে ও অপবাহে উচ্চৈস্বরে নমাজ পাঠ করিতে পাবিতেন না। এখনও সেই স্মৃতি রক্ষার্থে