পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थुJiभल ९3 कष्ठा র্তাহার মৃত্যু ঘটাইয়াছে। যাহা হোক, যুবরাজ মৃত হইলেও যুবরাজের পুত্ৰ বৰ্ত্তমান । আপনাদের রাজার আমাদের দুঃখে৷ বিগলিত হইবার এখনও সময় হয় নাই। এ অবস্থায় সন্ধির প্ৰস্তাব অসাময়িক হইয়াছে। যদি বাজাসন-রাজা তাহার নিজ বলের নূ্যনতা লক্ষ্য করিয়া সন্ধির জন্য লালায়িত হইয়া থাকেন, তবেও একজন অস্পৃশ্য নিম্নতম বীরকন্দাজ শ্রেণীর লোকের মুখে এইরূপ প্ৰস্তাব প্রেরণ করা শোভনীয় হয় নাই। যাহা হোক, আমি উঠিলাম, আপনার সঙ্গে এইরূপ রাষ্ট্রনীতির আলোচনায় আমার পদোচিত মৰ্য্যাদা ক্ষুন্ন হয়।” এই বলিয়া পশ্চাৎ দিকের দরজা খোলাইয়া সর্দারকে তিনি রাস্তার পথ দেখাইয়া দিয়া নিজে অন্তঃপুরের দিকে চলিয়া গেলেন। এদিকে সর্দারের সর্বশরীর অপমানে জলিয়া যাইতেছিল। তিনি উল্কা রায়ের কথা তুলিয়া গিয়া দ্রুতপদে স্বীয় শিবিরের দিকে চলিতে লাগিলেন । অন্তঃপুরে প্রবেশ করিয়া মন্ত্রী শুনিলেন, কুমারী কজলার সহিত সর্দারের স্বীয় পুত্রের বিবাহের প্রস্তাব উপস্থিত করা তাহার মনস্থ ছিল। এই কথা লইয়া হাস্য পরিহাস চলিতেছিল। কথাটা শুনিয়া রাগে মন্ত্রীর শরীর যেন পুড়িয়া যাইতে লাগিল। তিনি খোজ করিয়া জানিলেন, সর্দারের সহচর উল্কা রায় সর্দারের প্ৰতীক্ষায় এখনও বহির্বাটীতে অপেক্ষা করিতেছেন। তখন মন্ত্রী উন্মত্তের মত যাইয়া বলিলেন- “চাড়াল, তোমাদের এত আম্পৰ্দ্ধা ! আমার মেয়ের সঙ্গে সেই লেঠেলের সর্দার চণ্ডাল-তনয়ের বিবাহ SSS