পাতা:শ্রীকালাচাঁদ-গীতা.pdf/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ १ } g মুখের ব্যাঘাত না হয়। মনে ভাবুন, তিনি প্রভু হুইবেন এ বর মাগিতে পারেন না। কারণ তিনি প্রভূ হইলে তাহার দাসের প্রয়োজন। কিন্তু যিনি সকলের পিতা, তাহার কাছে এরূপ বর প্রার্থনা করা উচিত নয় যে, আমাকে প্রভু কর, আর তোমার আর অন্ত সন্তানকে আমার দাণ করিয়া দাও। শ্রীবৃন্দাবনে ঐশ্বর্ঘ্যের গন্ধ নাই, সুতরাং সেখানে দুঃখ নাই। শ্ৰীবৃন্দাবন মাধুর্য্য দ্বারা গঠিত, সুতরাং সেখানে বিমল আনন্দ । ১৩—২২৯ ফাল্গুনী পূর্ণিমা ইত্যাদি। প্রথমে সাধু সাব্যস্ত করিলেন যে, স্থষ্টিতে দোষও আছে গুণও আছে। আর দেখিলেন যে, শ্ৰীভগবান চেতন, যেহেতু তিনি চেতন পদার্থ সৃষ্টি করিয়াছেন । ১৩-২৩৩ “যাহা তার নাই কেমনে তা দিবে।" ইত্যাদি। যাহা শ্ৰীভগবানের নাই, তাহা তিনি দিতে পারেন না । মমুযু তাহার স্বষ্টি, অতএব মনুষ্যে যাহা আছে, তাহ! তাহাতে আছে । ১৩—২৩৬ অমানুষিক সৃষ্টি ইত্যাদি। কিন্তু তিনি যে স্থষ্টি করিয়াছেন, তাহ ময়ুষ্যে পারে না । অতএব ঐভগবান মন্তব্য হইতে অধিক কিছু আছে। ४७-११: शुरु १नि उँछ ईठानि । उ*बांनश्शङरश्न, “श्श +किहू' । देश श्रेष्ठ “स्कूि",ऎकू दान दि। স্তহার পরে বলা হইতেছে— ১৩—২৪৩ “মমুখ্য প্রকৃতি ব্যতীত অন্তরে" ইত্যাদি। একটু চিন্তাe করলে দেখা য়াইবে যে মুম্বুষা, মনুষ্য-প্রকৃতি ব্যতীত