পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 3న ) করিয়া গিয়াছেন। ‘হিংসা-কথাটা তাহার হৃদয়ে ও জীবনে আদৌ দেখা যায় নাই। জগতে যাবতীয় অভাব ও ক্লেশের মুলবীজ— কৃষ্ণবিস্মৃতিকারিণী অবিদ্যা । রোগের নিদান-চিকিৎসকের ন্তায় তিনি বিমুখঞ্জীবের সেই অবিদ্যা কিসে দূর হয়, তজ্জষ্ঠ কতদিকে কতভাবে যে প্রযত্ন করিয়াছেন, তাহার ইয়ত্তা নাই। স্বৰ্য্য যেমন সাধু এবং অসাধুনিৰ্ব্বিশেষে সকলের গৃহেই অমল কিরণ বিস্তার করিয়া উপকার সাধন করে, বৃহৎ তরুরাজ যেরূপ শক্র ও মিত্র, উভয়কেই ছায়া-প্রদান-বিষয়ে কৃপণতা বা কুণ্ঠতা প্রদর্শন করে না, তদ্রুপ আমাদের ঠাকুরও, স্লেচ্ছ, বিধম্মী, পাপী, কৰ্ম্মজড়, শুস্কঙ্কানী প্রভূতি সকলেই কি ভাবে ভগবস্তুক্তিময় জীবন লাভ করিতে পারে, তদ্বিষয়ে অশেষ প্রযত্ন করিয়াছেন । শাস্ত—“কৃষ্ণ ভক্ত নিষ্কাম অতএব শাস্ত। ভুক্তিমুক্তিসিদ্ধিকামী সকলষ্ট অশাস্ত ॥’ –এই শ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃত প্রোক্ত শ্ৰীমন্মহাপ্রভুর বাণীর সার্থকতা তাহাতেই দেখা গিয়াছিল। একমাত্র কৃষ্ণনিষ্ঠ হওয়াতেই ঠাকুর-মহাশয় ত্ৰিদণ্ডিভিক্ষুর দ্যায় কনককামিনীপ্রতিষ্ঠাশা-লুব্ধ ব্যক্তিগণের যাবতীয় নিন্দা-গ্লানি সহ্য ও উপেক্ষা করিয়া, ঐকান্তিকী ও ব্যভিচারিণী ভক্তির পার্থক্য বুঝাষ্টয়া দিয়াছেন। কৃষ্ণসেবেতর কোন প্রবৃত্তি র্তাহাকে কোনদিন চঞ্চল করিতে পারে নাই । o কৃষ্ণৈকশরণ—সৰ্ব্বোপরি তাহার কৃষ্ণৈকশরণ জীবন নিত্যকাল আমাদের আদর্শস্থল থাকিবে। প্রভৃঙ্গবিভূতিসম্পন্ন, হঠযোগী অহংগ্রহোপাসক বিশ্বক্সেনের বিচারকালে যখন উড়িষ্যায় তুমুল আন্দোলন উপস্থাপিত হুষ্টয়াছিল, একে একে যখন ঠাকুরের সস্তানত্রয় অমর্ষপরায়ণ বিশ্বক্সেনের ক্রোধানল-গুহুগু অভিসম্পাস্তফলে কঠিন-রোগগ্ৰস্ত, তখন কৃষ্ণৈকশরণ ঠাকুর একটুও বিচলিত না হইয়া নির্ভীকভাবে স্বীয় কর্তব্য সম্পাদন कब्रिब्राहिएणन । *ब्रगांभठिग्न इब्रüी शक्र१ भूर्णभांजाइ ॐांशंब्र शनप्॥ cनथl