অধ্যায় ] নিত্যধৰ্ম্ম ও সম্বন্ধাভিধেয়প্রয়োজন ৩৬৯ बिजद्रकूषांब ७ उञ्जनांcशव शृंप्इ यङाiशमन -७ बिछब्र ७ उणकूषांटब्रग्न निङ कृठाविषब्रक পরামর্শ । বিজয়কুমার ও ব্রজনাথের চিত্তে একপ্রকার আশ্চর্য ভাব উদয় হইল—উভয়ই এক মনে স্থির করিলেন যে, সিদ্ধ বাবাজী মহাশয়ের নিকট দীক্ষা গ্রহণ করা আবশুক । বিজয়কুমার শিশুকালে, কুলগুরুর নিকট দীক্ষা লাভ করিয়াছিলেন, ব্ৰজনাথের গায়ত্ৰী-দীক্ষার পর অন্ত কোন মন্ত্রদীক্ষা হয় নাই । বাবাজীমহাশয়ের উপদেশে জানিতে পারিলেন যে, অবৈষ্ণব প্রদত্ত মন্ত্র জপ করিতে করিতে জীব নরক গমন করে ; বিবেক হইলে পুনরুয়ি সম্যক বিধি-অনুসারে বৈষ্ণবগুরুর নিকট দীক্ষা গ্রহণ করা উচিত ; বিশেষত: সিদ্ধভক্তের শিষ্যত লাভ করিলে অতিশীঘ্র মন্ত্রসিদ্ধি হয়। এই বিবেচনায় উভয়েই স্থির করিলেন, ‘কল্য প্রাতে - শ্ৰীমায়াপুরে গঙ্গাস্নান করত৯ পরমারাধ্য বাবাজী মহাশয়ের নিকট দীক্ষা লাভ করিব। এই বিষয় মনে মনে স্থির করিয়া উভয়ে পরদিন প্রাতে গঙ্গাস্নান সমাপ্তি করতঃ পূৰ্ব্বোপদিষ্ট দ্বাদশ তিলক ধারণপূর্বক শ্ৰীল রঘুনাথদাস বাবাজী মহাশয়ের চরণে গিয়া সাষ্টাঙ্গ-দওবৎপ্রণাম করিলেন। বাবাজী মহাশয় সিদ্ধবৈষ্ণব ; তাহাদের মনের কথা জানিতে পারিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন,— অন্ত প্রাতে কি মনে করিয়া আসিয়াছ ? উভয়ে বলিলেন—প্রভো, আমাদিগকে দীন অকিঞ্চন জানিয়া কৃপা করুন । বাবাজী মহাশয় তাহাদিগকে পৃথক পৃথক্ কৰিয়া কুটীরে লষ্টয়া শ্ৰীমদষ্টাদশাক্ষর মন্ত্র দান করিলেন। মন্ত্ৰ জপ করিতে করিতে উভয়ে মহাপ্রেমে মত্ত হইয়া "জয় গৌরাঙ্গ” বলিয়া নৃত্য করিতে লাগিলেন। তাছাদের গলদেশে তুলসী মালা ও মুম্বর যজ্ঞোপবীত, দ্বাদশতিলক, উজ্জল মুখঐ, কিছু কিছু সাৰিক विकांग्न, फरक नग्न भन्न थांब्राव्र अर्थ cनथिब्र संांशांघैौं भंशंलग्रं ॐांशांनिभएक জালিঙ্গন করিয়া বলিলেম-জাজ তোমরা জামাকে পবিত্র করলে। 있8