পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o o * গঙ্গানারায়ণ ।। ৩ করিয়া, আচাৰ্য্য প্রভুর দ্বিতীয় বাড়ী জাজিগ্রামে উপস্থিত হইলেন ৮ • আচাৰ্য্য প্রভুর আর এক বাড়ী বিষ্ণুপুরে। সেখানে আচাৰ্য্য প্রভুর সহিত মিলিত হইয়া তিনজনে শ্ৰীনবদ্বীপ দৰ্শন ও পরিভ্রমণ করিতে চলিলেন। বরাবর প্রভুর বাড়ীতে গেলেন, যাইয়া দেখেন যে, সেখানে ঈশান ব্যতীত আর কেহ নাই, আঁর সকলে আদর্শন হইয়াছেন। ৰজনীতে প্রভুর বাড়ীতে বাস করিলেন, আর প্রভুর গুণ-কীৰ্ত্তনে সমস্ত নিশি জাগরণ করিলেন। পরে সমস্ত নবদ্বীপ দেখাইবার নিমিত্ত ঈশানের নিকট প্রার্থনা করিলেন । ঈশান যদিও অতি বৃদ্ধ, তবু তাহাদের সঙ্গে যাইতে সন্মত হইলেন, এবং আর তিন জনকে সমস্ত শ্ৰীধাম দেখাইলেন। তাহারা ঈশানের মুখে শ্ৰীগৌরাঙ্গের সমুদয় লীলা শুনিলেন। ঈশান প্রভুর বাড়ী চীরকাল বাস করিয়া প্রভুর নবদ্বীপের লীলা সমুদয় স্বচক্ষে দর্শন করিয়াছিলেন। কয়েক দিবস পরে সকলে জান্ত্রিগ্রামে আসিলেন, এবং সেখান হইতে প্রত্যাবর্তন করিয়া ठंकूब्र মহাশয় ও রামচন্দ্ৰ কবিরাজ খেতরি। আসিলেন । এখন গঙ্গানারায়ণ চক্ৰবৰ্ত্তীর কথা বলিব। ইনি কুলীন ব্ৰাহ্মণ ; গঙ্গাতীরে বালুচরের নিকটে গাম্ভিলা গ্রামে ইহার বাস। অতিশয় পণ্ডিত বলিয়া সকুলে ইহাকে সম্মান করেন। হরিরাম ও রামকৃষ্ণের সহিত গাম্ভিলা গ্রামে তাহার দেখা হইল। গঙ্গানারায়ণ বলিলেন, “তোমরা এরূপ পণ্ডিত ও মহাবংশীয় হইয়া কিরূপে শূদ্রের কাছে মন্ত্র নিলে ?” তাহাতে দুই ভাই বলিলেন, “শূদ্র ব্ৰাহ্মণ বিভেদ ভগবানের চক্ষে নাই । যে তঁাহার ভক্ত সেই ব্ৰাহ্মণ ।” একথা গঙ্গানারায়ণ কেন শুনিবেন ? কিন্তু একটু আলাপ করিয়া তাহাদের কথায় তিনি মুগ্ধ হইলেন। তাঁহাদের সহিত সঙ্গ করিয়া BBDDBD LS DBDBDB DD BDD DBBDBDS BDDB BBD GBS ■ digitized at BRCIndia.com