。 খেতরি হইতে বিদায় লইয়া আচাৰ্য প্ৰভু বিষ্ণুপুরে গমন করিলেন। সেখানে খেতরির মহোৎসবের ন্যায়। আর, একটী মহােৎসব করিবার প্রস্তাব হইল। রাজা কৃষ্ণানন্দ যেরূপ মহােৎসব করিয়াছেন, রাজা হাথির সেইরূপ করিবেন সংকল্প করিলেন। কাৰ্ত্তিক মাসে রাস-পূর্ণিয়ায় DDBBD DBB BB BDBDBD SSS DBD BDB BDBDD DDD S এখানেও প্রায় খেতরির ন্যায় বৃহৎ ব্যাপার হইল । अनgभiश्म ঠাকুর ও अज्ञ به بیرون ॐांकूव्र नद्देश রাসমঞ্চ প্ৰস্তুত হইল। ঠাকুর মহাশয় DBDD DD BB S BB DBD DDBBBD BDBD DBBDS তাহার কীৰ্ত্তনীয়াগণের নাম বোধ হয় সকলে জানেন না। ঠাকুর। মহাশয় সৰ্ব্বপ্রধান। তঁহার সঙ্গীতের প্রণালী অর্থাৎ, গড়েরহাটের কীৰ্ত্তন, তিনিই সৃষ্টি করেন। রামচন্দ্রের কণ্ঠও অতি মধুর। তাহার পরে দেবী দাস, গৌরাঙ্গ দাস বল্লভ দাস, জয়নারায়ণ ঘোষ, ফাণ্ড চৌধুৰী, বিনােদ রায়, রূপনারায়ণ প্রভৃতি। রাজা বীর হাম্বিরের সহিত ঠাকুর মহাশয়ের মিলন হইল। ঠাকুর মহাশয় রামচন্দ্রের সহিত সেখানে চারিমাস বাস করিলেন, আর ফাঙ্কন মাস নিকটবৰ্ত্তী জানিয়া - নিজ কাৰ্য্যোপলক্ষে গৃহে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিলেন । আচাৰ্য্য প্ৰভু জাজি গ্রামে ফিরিয়া আসিলেন। শ্ৰীবিষ্ণুপুরের মহােৎসবের সময় তিন জনে--অর্থাৎ আচাৰ্য প্ৰভু, ঠাকুর মহাশয় ও রামচন্দ্ৰ,--শ্ৰীনবদ্বীপ পরিভ্রমণের পরামর্শ স্থির হইল । ঠাকুর মহাশয় আপনার ফাঙ্কন-উৎসৰ সমাপ্ত করিয়া, রামচন্দ্রকে সঙ্গে . . . . . .1 digitized at BRCIndia.com
