পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/৪০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

βΦθ छैौजढां★वर्ड ভক্ত তরাইতে কৃষ্ণ নবরূপ ধরে । ইন্দ্রমুখে সরস্বতী এই স্তুতি করে । ( 2 ) সম্বর্তক আদি যত আছে মেঘগণ । আজ্ঞা দিয়া ইক্স তার ছুটিল ৰূল । আরে আরে মুর মেঘ চল সাবধানে । যজ্ঞভঙ্গ করিয়াছে যত গোপগণে ॥ প্ৰলয় কালের যত ধারা বরিষণে । ঝড় বাত বজ্রপাত প্রলয় গর্জনে ॥ গোধন সহিতে গোপ করই সংহারে । গোপ হেন শবদ যেন না থাকে সংসারে ॥ তন্ন হেন মনে যদি শুন মেঘগণ । গজস্কন্ধে চঢ়ি আমি আসিব এখন ॥ আজ্ঞা পেয়্য। জলধর চলে সেইক্ষণে । গোকুল বিনাশ করে ধারা বরিষণে ॥ যেন রূপ দিল আজ্ঞা ইন্দ্র স্বল্পপতি । সেই রূপে বরিষণে পুরায় জগতী ॥ উচ্চ নিচু না দেখি পুথিবী সমযর । কেহ কাহো না দেখে না চিলে নিজ পর ॥ ৰজাঘাত ঝড়বাত ধারা বরিষণে । অচেতন হৈল গোপ ঘন গরজনে ॥ শ্রবণে না শুনে কেহ না দেখে নম্বনে । কে আছে কোথাতে কেহ কাহে নাছি ও নে ॥ বলনে ঝাপিয়া শিশু কোলে নিল তুলি । শরণ পশিল কৃষ্ণে রাখ রাখ বুলি । কৃষ্ণ কৃষ্ণ দীনবন্ধু দুরিত ভঞ্জন। তোমার সাক্ষাতে মরে নিজ পরিজন ॥ কৃষ্ণ হৈতে বড় নাহি সংলার ভিতর ॥ নম্র হঞা কোথাও না থাকে লারায়ণ ॥ শুদ্ধ বলে স্বরপাত ইহার কারণ ॥ অজ্ঞ বলি পুরন্দর দিল যেই গালি। ( ১ ) সাহিত্য-পরিস কভুক প্রকাশিত পুভকের পাঠ,— *ৰাচাল বালিশ স্তব্ধ অজ্ঞ কৃষ্ণ মত্ত । মাম্বুব পণ্ডিতমানী কৃষ্ণ জ্ঞান যত । এত বলি গাল বৃষ্ণুে দিল শচীপতি । ইন্দ্রের মুখেভে স্ততি কৈল সরস্বতী । কৃষ্ণ হৈতে সৰ্ব্ববেদ শাস্ত্রের উৎপাত্ত । তে-কারণে ৰাচাল ৰfলল স্বরপতি । বালিশ বলিল ইন্দ্র যাহার কারণ । অহঙ্কার কথন না করে নারায়ণ ॥ ৰেই হেতু স্বৰু বলে দেব পুরন্দর । জ্ঞানাধিক নাহি আর বিনা বনমালী ॥ কৃষ্ণ নাম বলিয়া বলিল সহস্ৰক্ষ । চতুৰ্ব্বেদে সৰ্ব্ব শাস্ত্রে কৃষ্ণ নাম মুখ্য । মৰ্ত্ত্য বলি দিল গালি দেব শচীপতি । সাক্ষাৎ পরমব্ৰহ্ম অতুল শকতি । মাছুষ পণ্ডিতমানী বলে পুরন্দর। সমস্ত পণ্ডিত মধ্যে মান্ত গদাধর ॥ ভকতের গতি কৃষ্ণ দেখিয়া ভারতী । ইন্দ্রের সভাতে বলি মাগিল ভকতি ॥ যজ্ঞতঙ্গ শুনিএ কুপিল মুরপতি । তে কারণে গোপকুলে এতেক দুৰ্গতি ॥ গোকুল আকুল দেখি প্ৰভু দয়াময়। কেমন যুগতি কৃষ্ণ ভাবিল হৃদয় ॥ গোকুল রাখিব ইহা কত বড় কাজ। হেন বুদ্ধি করি দপ ছাড়ে দেবরাজ । ঈশ্বর বলতে সঙে আমাতে ঘটল । আমি বিনে ঈশ্বর বলায় কোন জনা ৷ অলপ সম্পত্য পেয়্যা অল্প অধিকার । আপনে ঈশ্বর হেন করে অহঙ্কার । নষ্ট বুদ্ধি যে হয় দাম্পত্য অভিমানে । তার দর্প ভঙ্গ আমি করিব আপনে ॥ এই সে কারণে আমি কৈলু অবতার । অবগু করিব দুষ্ট সম্পদ সংস্থার ॥ এতেক ভাবিয়া কৃষ্ণ কোণ বুদ্ধি করে । টান দিয়া গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বত উফাড়ে ॥ বাম হস্তে গোবৰ্দ্ধন ধরি নিল তুলি । ভয় নাহি বলিয়া আশ্বালে বনমালী ॥ আসিয়া প্রবেশ কর পর্বতের তলে । দেখি ইন্দ্র ক্রুদ্ধ হয়্যা কি করে গোকুলে ॥ পৰ্ব্বত পাড়ব হেন ভয় জানি কর । যার যত আছে লঞ্চ প্রবেশ ভিতর ॥ ধন জন গোধন যাহার যেই হয় । ভাই লঞা প্রবেশহ না কর সংশয় ॥ কৃষ্ণের অভয়বাণী শুনি গোপগণে । তুরিতে প্রবেশ করি হে যথাস্থানে ॥ এত বড় সঙ্কট তরিয়া ভাগ্য বশে । ধন জল গোধন সহিতে মুখে বেলে ॥ উৰ্দ্ধমুখে কৃষ্ণমুখ চাছে গোপগণে । না ভোক না শোষ তারা বছে সেই মনে ॥ সপ্তদিন এক হস্তে পৰ্ব্বত ধরিলা । এক পদ ছৈতে অীর পদ না তুলিলা ।