তৃতায় অধ্যায়। ASV) গৰ্ত্তং দধাম্যহম।” কোন কোন টীকাকার বলেন, ব্ৰহ্ম এখানে ব্ৰহ্মা । সে অর্থ নিতান্তই অসঙ্গত। কেহ কেহ অৰ্থ করেন,-“ব্ৰহ্মাক্ষরসমুদ্ভবম্’ SuSDO BD LD BD BDB DBBD DDDBSDDBD BDDBDBDSS M Bg S. 'অসঙ্গত। গীতায় ‘ব্ৰহ্ম’ ও পরংব্ৰহ্ম উভয়ই উল্লিখিত হইয়াছে। ‘অক্ষরং ব্ৰহ্ম পরমং" (৮৩)। এই স্থলে অৰ্জ্জুন প্রশ্ন করিয়াছিলেন, ‘ব্ৰহ্ম’ কি ? তাঙ্গার উত্তরেই এই কথা উক্ত হইয়াছে । সে স্থলে ব্ৰহ্ম ও ‘ব্ৰহ্ম পরমং” একই। এস্থলে উক্ত হইয়াছে, ব্ৰহ্ম অক্ষর হইতেই উৎপন্ন, অর্থাৎ ‘অক্ষরং ব্ৰহ্ম পরমং” হইতে উৎপন্ন। সুতরাং এই ব্ৰহ্ম পৃথক। পরে ত্ৰয়োদশ অধ্যায়ে যে ব্ৰহ্মতত্ত্ব বিবৃত হইয়াছে, সেই ‘ব্ৰহ্ম’ ও এস্থলে উক্ত इक्ष डिनाcर्थ दादशड । কিন্তু এস্থলে ব্ৰহ্ম যে অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে, তাহাঁই ব্ৰহ্মশব্দের মূল অর্থ। ঋগ্বেদে অনেক সুক্তে, ঋষিরা “ব্ৰহ্ম’ রচনা করিতেছেন, এরূপ মন্ত্র আছে। সায়ন সে স্থলে ব্ৰহ্ম অর্থে স্তোত্ৰ বুঝিয়াছেন ; (ঋগ্বেদ ৭২০৷৷১ ইতু্যাম্পিদ্রষ্টব্য) সে স্থলে ব্ৰহ্ম অর্থে বেদমন্ত্র। কোথাও প্রার্থনা আছে"আমাদের ব্ৰহ্ম ও যজ্ঞ বৰ্দ্ধন কর” ( ঋগ্বেদ, ১৷১০ls ) সেখানে ব্ৰহ্ম অর্থে অন্ন। কোথাও উক্ত হইয়াছে “ব্ৰহ্মা দেবানাং পদবী” ( ঋগ্বেদ, ৭ ॥৪৭ ) । কোন স্থলে (আশ্বিলায়ন শ্রেণীত সুত্রে ১১৯) ব্ৰহ্ম অর্থে কুশের গুচ্ছ । এইরূপে বেদসংহিতায় ও ব্রাহ্মণে “ব্ৰহ্ম’ শব্দ নানা অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে। বু ধাতু হইতে ব্ৰহ্ম । ইহার এক অৰ্থ বৰ্দ্ধন করা ও আর এক অর্থ প্রকাশ হওয়া-ব্যাপ্ত হওয়া। এই বৃ ধাতু হইতে বৃহস্পতি শব্দ ইয়াছে। শ্রুতিতে আছে-এই বৃহস্পতি বাচস্পতি । এজন্য ব্ৰহ্মের এক অর্থ যাহা বােক্যরূপে ফুটিত হয়। বাক্যরূপেই ব্ৰহ্মের প্রকাশ। (*fcces. In the beginning was the Word' TE TE ইয়াছে)। শ্রুতিতে আছে, ব্ৰহ্ম ঈক্ষণ বা কল্পনা করিলেন,-আমি বহু ইৰ । এবং নাম ও রূপ দ্বারা তাহা ব্যাকৃত করিলেন। ‘নাম-বাক্য
