as छथJष्ट्र । SeVo প্ৰতিভাত হয়। এই সকল করণ। যিনি নিজ পরাশক্তি বলে প্ৰকাশিত করিয়া দিয়া, বাহাজগৎকে আমাদের জ্ঞানের বিষয়ীভূত করেন, তিনিই সেই সকল করণকে যেরূপ ধৰ্ম্ম বা শক্তিযুক্ত করেন, যেরূপ ভাবে রূপাদিগ্ৰহণশক্তি এই সকল কারণে বিকাশিত করেন, তদনুসারে বাহাজগৎ রাজিত হইয়া আমাদের জ্ঞেয় হয় । তদনুসারে বাহ্যজগতের রূপাদি বিষয় আমরা BDO DB DJLDLDLK JB DBBD KLL এইরূপে বাহ-জগৎ আমাদের জ্ঞেয় ও cख्छf२) ठूक्षेद्मा डाक्रमम* ख्छन्म বিকাশিত হইতে থাকে, বুদ্ধি ক্ৰমে পরিশুদ্ধ হইতে থাকে ; এবং সেই কুৰু-জ্ঞানের ক্রম আপুরণ হেতু জাত্যন্তর-পরিণাম দ্বারা জীবের ক্রমোন্নতি হয়। মানুষে.যখন এই জ্ঞান পুর্ণ বিকাশিত হইয়া চিত্তকে বাহির হইতে অন্তরে লইয়া যায়, আত্ম-চৈতন্যের প্রতিষ্ঠা হয়, তখন ইন্দ্ৰিয়-জয় হয়, অন্ত:করণ নিৰ্ম্মল হয়। তখন চিত্তবৃত্তি সমুদায় নিরোধ করিয়া তিনি জ্ঞাতৃস্বরূপে অবস্থান বরিতে পারেন, তিনি সাধনা বলে নিৰ্ম্মল জ্ঞানস্বরূপে স্থিত হইতে পারেন, তখন তিনি ইন্দ্ৰিয়াদিরূপ সৰ্ব্ব-উপাধিগুক্তি ইহঁতে পারেন ; এবং তখনই তিনি এই জ্ঞেয়ের স্বরূপ অনুভব করেন, তখন “জ্ঞাতা’ ও ‘জ্ঞেয়’কে একীভূত করিয়া তিনি এক ভুম জ্ঞানসাগরে অবস্থান করিতে পারেন, তখন র্তাহার এই ব্ৰহ্ম-স্বরূপ অনুভব D SYYD Du BD SKYDBDBD DBLL SLO L BBD SBDD DBLK স্বামীকে দর্শন করেন । আত্মা এইরূপে অজ্ঞানমুক্ত হইয়া শুদ্ধ জ্ঞান*१८°ों क्षिडि ०ाड कटलन । সে যাহা হউক, এইরূপে আমরা বুঝিতে পারি যে, যিনি স্বশক্তিবলে পৰ্ব্বজীবের মধ্যে ইন্দ্ৰিয়গণকে বিকাশ করিয়া দিয়া স্বয়ং সেই ইন্দ্ৰিয়ম্বরূপ ইয়া, রূপরসাদিগ্রহণরপ ইন্দ্ৰিয়বৃত্তি হইয়া এইরূপ রসাদি ইন্দ্ৰিয়ত্বারে ব্ৰহণ করিয়া সৰ্ব্বজীবজ্ঞানে বাহ-জগতের বিকাশ করেন, যিনি ইন্দ্ৰিয়
- ৰ্ণকে বহিমুখ করেন, যাহার সম্বন্ধে শ্রুতি বলিয়াছেন
