শ্ৰীমদভগবদগীতা । তাহাকে জানা যায় বলিয়া তিনি জ্ঞেয়। 'ভগবান খলিয়াছেন যে, পত্নমব্ৰহ্ম জ্ঞান, জ্ঞেয় ও জ্ঞানগম্য অর্থাৎ জ্ঞানের 'জ্বারা অধিগম্য পরম গভাতৃরূপে তিনি সকলের হৃদয়ে অধিষ্ঠিত। অতএব পরমব্ৰহ্ম যেমন জোয়, সেইরূপ YDLLD DD gDLSSSBDBBBBL DDS LBDBB EL DEK LJBLL ব্যাখ্যায়। ইহা বুঝিতে চেষ্টা করিয়াছি ; এ স্থলে তা হায় পুনরুল্লেখ, fa ettafaa বেদান্ত-দর্শন অনুসারে শুদ্ধ জ্ঞানের তিন স্নপ ব্লু-জ্ঞাতা, জ্ঞেয় ও জ্ঞান। ব্ৰহ্ম-গুদ্ধ চিৎক্সপ । তিনিই মায়াশক্তি হেতু এই তিন রূপে অভিব্যক্তি হন। নিৰ্ম্মল বুদ্ধিতেই এই তিন রূপের প্রতিবিম্ব পতিত হয় "সুতরাং বুদ্ধিও এই তিনরূপ হয়। যখন জ্ঞান উক্ত তিন রূপযুক্ত হয়, তখন ব্ৰহ্ম তাহার জেয় হন। ব্ৰহ্ম জ্ঞেয় হইলে জ্ঞান সেই ব্ৰহ্মরূপ হয়, জ্ঞেয়ের সহিত জ্ঞান একীভূত হয় । তখন জ্ঞাতুরূপ ও এই জ্ঞানের মধ্য দিয়া জেলায় ব্ৰহ্মরূপ হয়’। তখন জ্ঞাতা, জ্ঞেয় ও জ্ঞান একাকার ভয় । ইহাই নিত্যবোধস্বরূপ আত্মা বা ব্ৰহ্মের প্রকৃত তত্ব ( জ্ঞানের মধ্য দিয়া এই জেতায় ব্ৰহ্মস্বরূপ প্ৰাপ্তিই জানের পর নিষ্ঠা ( ১৮৫০ ) । এইরূপে ব্ৰহ্মস্বরূপে পুরুষেয় প্রতিষ্ঠাতেই । পরম মুক্তি হয়। এই জন্য ভগবান জ্ঞানের স্বরূপ বুঝাইয়া এই জ্ঞানের জ্ঞেয় ব্ৰহ্মতত্ব বিবৃত করিয়াছেন। আমরা দেখিয়াছি যে, গীতায় এই ব্ৰহ্মতত্বের বিবরণ সংক্ষেপ। ১১শ হইতে সপ্তদশ শ্লোক পৰ্য্যন্ত এই জ্ঞেয় পরম ব্ৰহ্মতত্ব বিস্তুত হইয়াছে। এই ব্ৰহ্মতত্ব বেদসংহিতার ব্ৰহ্মসূত্রপদে যেরূপ বিবৃত হইয়াছে, ভাষাই গীতায় সংক্ষেপে উক্ত হইয়াছে । উপনিষদ এই ফ্ৰান্ধপ্রতিপাদক । ব্ৰহ্মবিদ্যা উপনিষদেই বিবৃত হইয়াছে। ব্ৰহ্মবিস্তাই পরা বিদ্যা । এই জন্য আমরা পুর্বে উক্ত ১২শ হইতে ১৭শ জোৰেকল্প ব্যাখ্যায় উপনিষদ হইতে গীতোক্ত ব্ৰহ্মতত্ব বিস্তারিতভাবে যুকিতে চেষ্টা করিয়াছি। এ স্থলে তাহার পুনরুল্লেখ নিজগ্রয়োজন ৷ জাতীয়াং
